হাত পা অবশ হওয়ার ১৫টি কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জানুন

কেন হাত পা অবশ হয়ে যায় হাত পা অবশ হওয়ার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে যে সমস্ত তথ্য পাওয়া যায়  সেগুলো ডায়াবেটিস নিউরো প্যাথলজি ,শোয়ার ভঙ্গি , ভিটামিন বি এর অভাব, স্টোক করার কারণে রক্ত সঞ্চালন বাধা।এই বিষয়ে আরও জানতে চান তাহলে মনোযোগ সহকারে আর্টিকেলটি পড়ুন। 

হাত পা অবশ হওয়ার যে দিকগুলো পাওয়া যায় সেগুলোর প্রতিকার গুলো হলো অতিরিক্ত ঘুমের জন্য এক পাশে শুয়ে থাকার জন্য। হাত বা শরীর অবস হলে অবশ্যই পূর্ব সতর্কতা ব্যবস্থা নিতে হবে । তো চলুন কি কি কারণে হাত পা অবশ হয় এবং এর প্রতিকার কি বিস্তারিত ভাবে জানি।

পেজ সূচিপত্রঃ হাত পা অবশ হওয়ার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত হবে আলোকপাত করা হলো

• হাত পা অবশ হওয়ার কারণ ও প্রতিকার
• হাত পা অবশ হওয়ার কারণ সমূহের বর্ণনা
• হাত পা অবশ হওয়ার প্রধান কারণ  সিস্টেমিকস ডিজিজ
• হাত পা অবশ হওয়ার কারণ হলো মাল্টিপল সেক্লরোসিস
• হাত পা অবশ হওয়ার  কারণ ডায়াবেটিস
• হাত পা অবশ হওয়ার কারণটি হল পেরিফেরাল আর্টারি ডিজিজ
• হাত পা অবশ হওয়ার কারণ হলো টারসাল টানেল সিনড্রোম
• হাত পা অবশ হওয়ার কারণ হচ্ছে কারপাল টানেল সিনড্রোম
• হাত পা অবশ কারণ নিউরোলোজিয়া
• হাত-পা অবস হওয়ার কারণে স্ট্রোক হয়
• হাত-পা অবসের  কারণ হলো লাইম ডিজিস
• হাত পা অবশ হওয়ার কারণ হলো ফাইব্রোমায়ালোজিয়া
• সামনের দিকে ঝুকে কাজে হাত পা অবশ হতে পারে 
• অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার কারণেঅবস হতে পারে 
• চামড়ায় টক্সিন বা বিষ লাগলে হাত পা অবশ হতে পারে 
• খাবারের ক্ষেত্রে হাত-পা অবশ হওয়া 
• অতিরিক্ত অ্যালকোহল খেলে হাত পা অবস হয়
• হাত পা অবস অতিরিক্ত ঠান্ডায় 
• অতিরিক্ত উদ্বিগ্ন  হাত পা  অবশ হওয়ার কারণ 
• হাত পা অবশ হয়ে যাওয়ার প্রতিকার সময়
•  মাল্টিপল সেক্লোরোসিস জন্য প্রতিকার
• স্টক লক্ষণের প্রতিকার সমূহ
• গুলাইনবারি সিনড্রোম রোগীদের জন্য প্রতিকার

হাত পা অবশ হওয়ার কারণ ও প্রতিকার

হাত-পা অবশ্যই হওয়ার কারণ ও প্রতিকারের মধ্যে যে পার্থক্য আছে তার মধ্যে বুঝতে হবে কি কি কারণে আমার হাত পা অবশ হচ্ছে । এটা যদি না বোঝা যায় তাহলে এর প্রতিকার করা প্রায় অসম্ভব ,তার প্রথমে কোন অবস্থা থেকে আপনার সারাদিনের ভেতরে হাত পা অবশ হচ্ছে এই জিনিসটি মাথায় নিতে হবে কারণ হাত পা অবশ হওয়া একটু মারাত্মক রোগের পূর্ব লক্ষণ হতে পারে । যেসব কারণে হাত পা অবশ হয় তার মধ্যে অন্যতম হলো ডায়াবেটিসের লক্ষণ দ্বিতীয়ত সিস্টেমিক ডিজিজ মাল্টিপল স্কলেরসিস এবং পেরিফেরাল অ্যাটোরি ডিজিজ স্টক তাই অবশ্যই পূর্ব প্রস্তুতি নিয়ে পা অবশ প্রতিরোধ করতে হবে ।

হাত পা অবশ হওয়ার কারণগুলো সহ এর প্রতিকার যেগুলো আছে সেই প্রতিকার গুলো হল অগ্রিম সতর্কতা দৃষ্টি দিতে হবে ।চিকিৎসকের মতে এই রোগ শরীরের উপরে অংশে দেখা দিতে পারে বিশেষ করে রক্তনালী বন্ধ হয়ে যেতে পারে ।শরীরের যে কোন অংশে এই সমস্যা হতে পারে ।এছাড়াও শরীরের ভিতরেও স্টকের মত কারণও হয়ে যেতে পারে তাই এগুলোর প্রতিকার হিসেবে ফিজিওথেরাপি ব্যবহার করতে হবে সঠিক পর্যায়ে ওষুধ খেতে হবে ।বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী তাহলে শরীর মোটামুটি ভাবে সুস্থ হয়ে যাবে ।

হাত পা অবশ হওয়া এটি একটি কমন সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে বর্তমান  সময়ে  বর্তমান ।এটা বিভিন্ন রকমের কারণে হয়ে থাকে যেমন সঠিকভাবে শোয়া না জানলে এমন হয় ।এমন আরো অনেক কারণ আছে যেমন খাওয়া দাওয়ার ব্যাপারে বলা যায় যে সুষম খাদ্য না খেয়ে ফাস্টফুডএর খাবার খেলে এমন হতে পারে তবে সঠিক চিকিৎসার কারণে এগুলো দূর হয়ে যেতে পারেএ সমস্যা দূরত্ব সেরে যাওয়ার কারণে অনেকে এটাকে গুরুত্ব দেয় না ।বার্ধক্যজনিত কারণে এমন হতে পারে।  চলুন এর বিস্তারিত জেনে নেই ।

হাত পা অবশ হওয়ার কারণ সমূহের বর্ণনা

হাত পা অবশ হয়ে যাওয়ার যে সমস্ত কারণগুলো আছে সেগুলো কি কি এবং এর কি কি পদক্ষেপ নিয়ে প্রয়োজন সমস্ত কিছু বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো ।এবং এগুলোকে অবশ্যই আমাদের সমাজের গুরুত্ব দিতে হবে বড় ধরনের অসুখে পরিণত হতে পারে । চলুন কারণগুলো জেনে নিই।তবে এমন সমস্যা হলে অবশ্যই দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে ।দ্রুত চিকিৎসা নিলে যেকোনো বড় ধরনের রোগ থেকে রক্ত পাওয়া সহজ ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়  । তাই সমস্ত লোককে গুরুত্বসহকারে দেখতে হবে যেন হাত পা অবশ না হয়।

হাত পা অবশ হওয়ার প্রধান কারণ হলো সিস্টেমিকস ডিজিজ

হাত পা অবস যে সমস্ত কারণ হয় তার মধ্যে অন্যতম কারণ সিস্টেম মেক ডিজিজ এটার মূল ভাষা হচ্ছে শুধুমাত্র অঙ্গ অবস হয় না এর সাথে সাথে কিডনি রোগ ডাসকুলার ডিজিজ হরমোনের ভারসাম্যহীনতা এবং ক্যান্সারের সৃষ্টিকারী টিউমার যেটা স্নায়ু ওপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে  ।এগুলো থেকে অবশ্যই নিজেকে রক্ষা করতে হবে তাই এক্ষেত্রে এর রোগ গুলো সম্পর্কে অগ্রিম ধারণা রাখতে হবে তার জন্য এই আর্টিকেলটি অবশ্যই এমন রোগীদের জন্য গুরুত্ব দিতে হবে।

সাধারণভাবে আমরা এমন অসুখকে গুরুত্ব দেই না  ।হয়তো এখন একটু অবশ হয়েছে পরবর্তীতে এটি ভালো হয়ে যাবে । কিন্তু এটি যদি ঘন ঘন হয় সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। নয়তো বড় ধরনের সমস্যার মধ্যে পড়ে যেতে পারেন তাই সব সময় সতর্কতার সাথে জীবন যাপন করায় বুদ্ধিমত্তার পরিচয় ।

হাত পা অবশ হওয়ার কারণ হলো মাল্টিপল সেক্লরোসিস

হাত পা অবশ হওয়ার কারণগুলোর মধ্যে মাল্টিপল  সেকলোসিস হচ্ছে অন্যতম একটি কারণ । এটির মূল অর্থ হচ্ছে প্রাথমিক অবস্থায় হাত পা অবশ হয়ে যাবে এবং হালকা  ব্যথা অনুভূত হবে  এবং সাথে সাথে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে ।কারণ মাল্টিপল সেক্রোরসিস পরিনত হতে  পারে অবসে কারণ একটি সমস্যা হলে আরেকটি সমস্যা হবে আরেকটি সমস্যা হলে আরেকটি সমস্যা হবে এরকম সমস্যা বৃদ্ধি হতে থাকবে যেমন স্নায়ুতন্ত্রের মায়োলিন শীথ ক্ষতিগ্রস্ত হয় ।এজন্য ভারসামের উপর প্রভাব পড়তে পারে যার কারণে শরীরের ভারসাম্যতা কমতে থাকে এবং মাথা ঘুরায় এবং শরীর প্রচন্ড দুর্বল হয়ে যায় অতিরিক্ত ক্লান্তি ভরে থাকে শরীর ঝিমাতে থাকে ।

হাত পা অবশ হওয়ার  কারণ ডায়াবেটিস

হাত-পা অবসর আরেকটি কারণ হতে পারে ডায়াবেটিস যা অসুখের মধ্যে সবচাইতে বড় অসুখ তবে কোন ভাইয়ের কিছু নেই সঠিক চিকিৎসা নিলে হাত অবশ দূর হয়ে যাবে । অনেক মানুষেরই সমস্যাটি হয়ে থাকে সমস্যাটি হলো পেরিফরাল এটা এমন একটি সমস্যা যাতে স্নায়ুতন্ত্রের একটি স্বাভাবিক সমস্যা হিসেবে গণ্য করা হয় ।যখনই ডায়াবেটিস হবে তখনই এই রোগটি আপনার সাথে সাথে দেহের মধ্যে বাসা বাঁধবে এর ফলে পায়ের পাতা অবশ হয়ে যাওয়ার লক্ষণ দেখা যাবে আস্তে আস্তে সমস্ত শরীরে ।তাই হাত পা অবশ হওয়ার কারণগুলোকে অবশ্যই গুরুত্ব সহকারে দেখতে হবে ।

হাত পা অবশ হওয়ার কারণটি হল পেরিফেরাল আর্টারি ডিজিজ

হাত পা অবস আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো পেরিফেরাল আলটারী ডিজিজ । এখানে বিভিন্ন ধরনের অসুখের কথা বলে যেমন এ রোগ মস্তিষ্কের মধ্যে বাহু ও দেহের মধ্যে বিভিন্ন অঙ্গের মধ্যে সরবরাহ হয়ে থাকে ।ফ্যাট ক্যালসিয়াম ও ফাইবার এর মত যে সমস্ত টিস্যুগুলো রয়েছে এবং কোলেস্টর এর কারণে প্লাকগঠিত হতে পারে, চিকিৎসকরা বলেন এই প্লাক জমে গেলে এটি শক্ত হয়ে যায় এবং ধমনীর পথকে সরু করে দেয় এর ফলে যে প্রভাব পড়ে তা হচ্ছে ওই অংশে সংক্রমণ হওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি করে ফেলে তাই এক্ষেত্রে দূরত্বই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত এই কারণ দেখা দিলে রোগীকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব হাসপাতাল নিয়ে যাওয়া ।

আর পড়ুনঃরক্তমাশায় রোগের খাবারের ২০টি তালিকা সমূহের বিবরণী

হাত পা অবশ হওয়ার কারণ হলো টারসাল টানেল সিনড্রোম

হাত পা অবশ হওয়ার কারণে মধ্যে টারসাল টার্নাল সিনড্রোম যেটা  পায়ের পাতার এবং পায়ের গোড়ালি দিকে ব্যথা ও জালা পোড়া করে এগুলোকে টারসাল টানেল সিনড্রোম নামে ডাকা হয় ।বলা হয় এগুলোর সঠিক চিকিৎসা যদি না করা হয় তাহলে আস্তে আস্তে সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়বে পায়ের গোড়ালির মধ্যে স্নায়ু শঙ্খ চনের ফলে এমন হতে পারে ।আর স্নায়ুর স্থায়ী ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে ।

হাত পা অবশ হওয়ার কারণ হচ্ছে কারপাল টানেল সিনড্রোম

হাত-পা অবস কারণগুলোর মধ্যে এটি একটি অন্যতম কারণ কারপাল টানেল সিনড্রোম মানে হলো কব্জের মধ্যে ব্যথা করা যেটা কর্পাল টানেল সিন্ডোম নামে পরিচিত । স্নায়ুতন্ত্রের চাপ পড়ার কারণে এর ব্যথা অনুভূত হয় এই মিডিয়ান স্নায়ুতন্ত্র হাতের তালু আর প্রথম তিনটি আঙ্গুলের সাহায্য নড়াচড়া করে থাকে এখানের গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসা নিয়ে অবশ্যই প্রয়োজন  ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে হবে ।

হাত পা অবশ কারণ নিউরোলোজিয়া

হাত-পা অবসর অন্যতম আরেকটি কারণ নিউরোলজিয়া এর মানে হচ্ছে তীব্র ব্যথা হওয়া স্নায়ুতন্ত্রের ক্ষতির সঙ্গে সঙ্গে ব্যথার সৃষ্টি হবে এবং জুলুনীর অনুভূতি হতে দেখা যাবে। যা শরীরের যেকোন স্থানে সৃষ্টি হতে পারে এ রোগ ।এ রোগের মূল মাত্রা হল ব্যাথার সৃষ্টি করা স্নায়ুতন্ত্রের ভিতরে তাছাড়াও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ব্যথার অনুভূতি হতে দেখা দিবে বিশেষ করে সংক্রমণের এবং বয়সের কারণে এগুলো রোগ দেখা যায়।

হাত-পা অবস হওয়ার কারণে স্ট্রোক হয়

হাত পা অবশ হওয়ার কারণে স্ট্রোক হয় হৃদপিণ্ডে রক্ত পর্যাপ্ত পরিমাণে সঞ্চালন না হওয়ার কারণে এ সমস্যাটি দেখা যায় বিশেষ করে রক্তনালী ব্লক হয়ে গেলে রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে যায় এটাই হচ্ছে প্রথম লক্ষণ আর এই লক্ষণ বাম হাত অবশ হয়ে যায় হাতের তালু পর্যন্ত ছড়িয়ে যায় হঠাৎ করে দৃষ্টিশক্তি পরিবর্তন হয়ে যায় যার ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায় কথা বলার ভাষা থাকে না এবং মুখ পা অবস হয়ে বেঁকে যায় এক্ষেত্রে অবশ্যই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে সঠিক চিকিৎসা দিতে হবে নয়তো সারা জীবনের জন্য এ সমস্যা হয়ে থেকে যাবে ।

হাত-পা অবসের  কারণ হলো লাইম ডিজিস

হাত পা বসে আরেকটি কারণ হলো লাইন ডিসিস হওয়া ।এর মানে হলপ্রত্যেকটি পতঙ্গ ব্যতীত ইন পেমেন্টারি ডিজিজ যা খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে সারা দেহের মধ্যে এটি মাংসপেশির উপরে এবং জয়েন্টে ব্যাথা করে ।সঠিক সময়ে সঠিক পদক্ষেপ না নিলে বা চিকিৎসা না করলে স্নায়ুর জটিলতা আরো প্রকট আকারে বৃদ্ধি হতে পারে ।তাই অবস অনুভূতি অনুধাবন করা যায় এজন্য সঠিক সময়ে সঠিক পদক্ষেপ নিতে হবে ঘাড় এবং পিঠ ব্যথা করে শরীরের  ঝিম ঝিম ভাব চলে আসে ।

হাত পা অবশ হওয়ার কারণ হলো ফাইব্রোমায়ালোজিয়া

হাত পা অবশ হলে ফাইব্রোমায়ালোজিয়া মস্তিষ্কে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা করে যেটা পেশিতে বেশি   সমস্যা হয় ।এ সমস্যা প্রধান কারণ হচ্ছে স্মৃতিশক্তি সমস্যা হয় এবং মেজাজের পরিবর্তন হয়ে যায় যার কারণে আপনার সব সময়ই কারো সাথেই ভালো ব্যবহার করতে সম্ভব হয় না ।এ আসক্তি কারণে হাত-পা অবশ হয়ে যায় এবং হাত-পা ফুলেও যায় তবে হাত পা অবশ হয়ে যায় এটি একটি সাধারণ কারণ ও বটে ।

সামনের দিকে ঝুকে কাজে হাত পা অবশ হতে পারে 

হাত পা অবসের কারণ হলো সামনের দিকে ঝুঁকে কাজ করা ।হঠাৎ সামনের দিকে ঝুকে কাজ করতে গিয়ে হাতের আঙ্গুলগুলো অবশ হয়ে যায় আর পিঠে আবশ হতে পারে  এক্ষেত্রে সঠিক চিকিৎসা নিতে হবে পা অবশ হতে পারে এজন্য ফিজিওথেরাপির নেয়ার জন্য প্রতিদিনই ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে ।

আর পড়ুনঃবাত ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়ার  ২০টি ঘরোয়া উপায় 

অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার কারণে অবস হতে পারে 

বিভিন্ন রোগের ব্যথা  আছে এগুলোতে যদি এন্টিবায়োটিক খাওয়া যায় তাহলে হাত পা অবস হয়ে আসতে পারে ।এক্ষেত্রে ডাক্তারকে  আগের অসুখের কথাগুলো খুলে বলতে হবে । 

চামড়ায় টক্সিন বা বিষ লাগলে হাত পা অবশ হতে পারে 

হাত পা  অবস আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হচ্ছে টক্সিন বা বিষ জাতীয় কোন কিছু যদি লেগে যায় সে ক্ষেত্রে হাত পায়ে ব্যথা   হতে পারে,  এক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে ।যাতে অন্য কোন সমষ্যা না হয়।

খাবারের ক্ষেত্রে হাত-পা অবশ হওয়া 

আপনি যদি ডায়েটে থাকেন সেক্ষেত্রে সুষম খাবার নাও  খেতে পারেন ।  এজন্য হাত-পা অবশ্যই আসতে পারে এটা একটি হাত পা অবশের অন্যতম কারণ ।তাই এর থেকে প্রতিকার পেতে হলে সুষম খাদ্য খাওয়া প্রয়োজন।যাতে অন্য কোন সমষ্যার প্রভাব দেখা  না দেয়।

অতিরিক্ত অ্যালকোহল খেলে হাত পা অবস হয়

হাত পা অবশ এর অন্যতম কারণ হলো অতিরিক্ত অ্যালকোহল খেলে হতে পারে তাই অ্যালকাটেল জাতীয় খাবার না খায় বাঞ্ছনীয় এক্ষেত্রে নার্ভের ড্যামেজ এর আশঙ্কা হতে পারে এলকোহল  খাওয়ার জন্য । 

হাত পা অবস অতিরিক্ত ঠান্ডায় 

হাত পা অবস আরেকটি কারণ হচ্ছে অতিরিক্ত ঠান্ডার কারণে হতে পারে সেজন্য আপনাকে অতিরিক্ত ঠান্ডায় শরীরের গরম কাপড় পড়তে হবে । যতটুকু সম্ভব আগুনের তাপমাত্রার কাছে যেতে হবে এবং শরীরকে হিট রাখতে হবে । 

অতিরিক্ত উদ্বিগ্ন  হাত পা  অবশ হওয়ার কারণ 

হাত পা অবশ হওয়ার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো অতিরিক্ত উদ্বিগ্ন হওয়া যাবে না সেক্সের কারণে হোক বা অন্য যে কোন কাজের জন্যই হোক না হলে হাত-পা অবশ হয়ে যেতে পারে। এজন্য অতিরিক্ত উদ্বিগ্ন হওয়া থেকে বিরত থাকুন ।

হাত পা অবশ হয়ে যাওয়ার প্রতিকার সময় 

যে সমস্ত কারণে মানুষের হাত-পা অবস হয় তার প্রতিকারগুলো কিভাবে করা যায় বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হলো ।সাথে সাথে সঠিক চিকিৎসার কথা বলা হলো।

মাল্টিপল সেক্লোরোসিস জন্য প্রতিকার

হাত পা অবশ এর কারণে মানুষের বিভিন্ন রকমের সমষা হতে পারে ।  তবে এর প্রতিকার হল এই সমস্যায় স্নায়ুতন্ত্রের মায়োলিন সিথ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যদি এমনটি হয়ে যায় তাহলে তার  সাথে বারবার এমনটি ঘটতেই থাকবে তবে এ থেকে সতর্ক অবস্থায় থাকতে হবে অনেক চিকিৎসক গণ বলেছেন যে মানুষের ডায়াবেটিস রোগ আছে তাদের ক্ষেত্রে পেরিফেরাল স্নায়ু রোগের আশঙ্কা বৃদ্ধি পেতে থাকে এটি শরীরের বিভিন্ন অংশ দেখা দিতে পারে শরীরের ওপরের দিকেও এ সমস্যাগুলো দেখা যায় ।

আর পড়ুনঃছেলেদের মুখের ব্রণ দূর করার ১০ টি উপায় সমূহ  

তবে স্নায়ু বিজ্ঞানীদের মতে নিউরোলেজিয়া কারণে এমন রোগ হতে পারে । স্নায়ক ক্ষতি ওই শরীরের অন্য অংশ ব্যাথা শুরু হয় জ্বালাপোড়া হতে থাকে ।শরীরের যে কোন অঙ্গে এই সমস্যাগুলো হতে পারে এই মাল্টিপল স্কেলোরসিস এর কারণে ,তাই বড় ধরনের ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা নিতে হবে যত দেরি করা যাবে ততই বাড়তে থাকবে। 

স্টোক লক্ষণের প্রতিকার সমূহ 

হাত পা অবশ হয়ে গেলে অনেক সময় রোগী স্টক করে ।এই স্টক করা রোগের প্রতিকার হিসেবে রক্তনালিকা সঞ্চালিত রাখতে হবে হাত পা অবশ হয়ে যাবে।ক্রমে হাতের তালু পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়বে মস্তিষ্কে যদি রক্ত সরবরাহ পর্যাপ্ত না হয় সেক্ষেত্রে স্টক হতে পারে রক্তনালী চলাচলের সময় মস্তিষ্কে বাধা প্রাপত হয় এক ক্ষেত্র স্টক করতে পারে ।

 এ রকম যদি হয়ে যায় তাহলে অবশ্যই ফিজিওথেরাপি নিবিড় ভাবে রক্তচাপ হৃদয় স্পন্দন প্রশাস করা খুবই জরুরী হয়ে পড়ে । অনেক সময় পাঁজরের মাংসপেশী অবস হয়ে থাকে শ্বাসকষ্ট যদি বেশি হতে থাকে । সেক্ষেত্রে ভেন্টিলেটর সাপোর্ট লাগাতে হবে যদি সেটি না লাগাতে পারে তাহলে নল বা পাইপ দিতে হবে ।

গুলাইনবারি সিনড্রোম রোগীদের জন্য প্রতিকার

ইমিউনোগ্লোবিন প্লাজমা এক্সচেঞ্জ করতে হতে পারে রোগীর হাত-পা আবাসে রক্ত জমাট বাধার আশঙ্কা থাকে  এ অবস্থায় বিশেষ ধরনের মোজা ব্যবহার করতে হতে পারে এরপরে রক্ত তরল রাখার জন্য  লিকুইড ঔষধ ব্যবহার করা যেতে পারে ।

উপসংহার

হাত পা অবশ হওয়ার যে সমস্ত কারণ গুলো আছে তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ কারণ হচ্ছে স্টকের কারণ স্টক হয়ে গেলে সমস্ত বডি অবশ্যই যায় বিশেষ করে বাম হাতের থেকে বাম পা পর্যন্ত এক্সাইড অবশ হয়ে যায় এগুলো থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য প্রতিকার এর কথা বলা হয়েছে। সেগুলো অবশ্যই করবেন উপকার পাবেন ।

হাত পা অবশ হওয়ার যে সমস্ত কারণগুলো আছে আর্টিকেলে বিস্তারিত ভাবে বর্ণনা করা হয়েছে তার মধ্যে প্রতিকারের অন্যতম একটি কারণ হলো ডান কাতে শুয়ে থাকতে হবে তাহলে অবশ হওয়ার আশঙ্কা কমে যাবে নরম জায়গা শুইতে হবে ।এমন যদি অভ্যাস কারো থাকে স্টকের আশঙ্কা অনেক অংশে কমে যাবে। যদি কারো এমন সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে আর্টিকেলটি পড়ে যদি কোন ব্যক্তি উপকৃত হয়ে থাকেন  তাহলে জানাবেন ।