কারি পাতার উপকারিতা অপকারিতা সম্পর্কে জানুন

থানকুনি পাতা খাওয়ার নিয়ম থানকুনি পাতার আশ্চর্য উপকারিতা ও অপকারিতা জানুন কারি পাতা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা আমরা অনেকে জানিনা তবে এর উপকারিতা রয়েছে অনেক আর গুন রয়েছে প্রচুর তবে এর গুনাগুন সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই ধারণা নেই তাই কারি পাতায় কি কি উপকারিতা রয়েছে এবং এর দ্বারা আমাদের কি কি উপকার হয় চলুন আজকে আর্টিকেল পড়ার মাধ্যমে জেনে নিই।

কারিক পাতার উপকারিতা আমাদের দেহের কি পরিমান স্বাস্থ্যজ্জল ও উন্নতি লাভ হয় এ বিষয়ে থাকছে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা এবং অপকারিতা কি কি সে বিষয়ক বেশ কিছু বর্ণনা এছাড়াও রয়েছে কারি পাতা খাওয়ার নিয়মাবলী এবং এর ব্যবহার সম্পর্কে ।

পেজ সূচিপত্রঃ কারি পাতা খাওয়ার উপকারিতা অপকারিতা জানুন জরুরি

• কারিপাতার উপকারিতা ও অপকারিতা 
• কারিপাতার উপকারী বিষয় সমূহ
• কারিপাতা লিভার চাঙ্গা করে থাকে
• কারিপাতা হজম শক্তি বাড়ায়
• কারিপাতা কোলেস্টর কমাতে সাহায্য করে
• কারিপাতা চুলের বৃদ্ধিতে ত্বরান্বিত করে
• চোখের স্বাস্থ্যের জন্য কারি পাতা
• কারি পাতা ব্যাকটেরিয়া দূর করে
• ওজন কমাতে সাহায্য করে
• পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ কারি পাতা
• কারিপাতা ক্ষত নিয়ন্ত্রণে
• কারিপাতায়  অ্যান্টিবায়োটিকের বৈশিষ্ট্য সমৃদ্ধ
• কারিপাতার পুষ্টি উপাদান সমূহ
• কারি পাতার অপকারিতা

কারিপাতার উপকারিতা ও অপকারিতা 

কারি পাতার উপকারিতা এবং অপকারিতা মধ্যে যে পার্থক্য আছে সেটা হল শারীরিক সুস্থতা ও অসুস্থতার কার্যকারিতা যেটা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারিপাতার মধ্যে আছে প্রচুর পরিমাণে  ভিটামিন এ বি ও সি ক্যালসিয়াম আয়রন ম্যাগনেসিয়াম পটাশিয়াম সহ নানান রকমের পুষ্টি উপাদান এছাড়াও এন্টিবায়োটি তৈরির জন্য রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর মত গুরুত্বপূর্ণ ভেষজ উপাদান এটি একটি  আয়ুর্বেদিক হিসাবে   ব্যবহার করা যেতে পারে এবং এর উপকারিতা অনেক আছে ।

 তবে কারি পাতার অপকারিতা ও কিন্তু অনেক এটি শরীরকে অনেক সময় দুর্বলের করার  কারণ হয়ে দাঁড়ায় তবে ক্ষেত্রে অবশ্যই পরিমাণমতো সঠিক নিয়মে এ পাতার রস খেলে দুর্বলতার শরীরে সুস্থ সবল ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়। তবে অনেক জায়গায় মানুষ সস্তা সুরক্ষার জন্য বিভিন্ন ওয়েবসাইটে সার্চ করে থাকে এ পাতা খাওয়ার সঠিক নিয়ম কি সে বিষয়ে অবশ্য একথা খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো কিন্তু অতিরিক্ত খেলে সেটি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হয়ে দাঁড়ায় তো চলুন উপকারিতা ও অপকারিতার ব্যাপারে সঠিক তথ্যগুলো জেনে আসি।

আরো পড়ুনঃ তরমুজের  ১২টি উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানুন

কারি পাতার উপকারীতা সমূহ

কারি পাতার উপকারিতা হলো শরীরকে সুস্থ ও সতেজ রাখতে সাহায্য করে এ পাতায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও বিভিন্ন রকমের প্রয়োজনীয় উপাদান যার ফলে এ পাতায় আমাদের শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এ পাতায় আছে প্রচুর পরিমাণে এন্টি এক্সিডেন্ট যার কারণে শরীরের চামড়ার বিভিন্ন রকমের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে থাকে দেহের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে এন্টিবডি তৈরি করতে সক্ষম হয় যার কারণে দুর্বলতা ঘাটতি দূর করে শরীরকে সুস্থ স্বাভাবিক রাখতে বিশেষভাবে ভূমিকা পালন করে থাকে ।

কারি পাতার উপকারিতা

কারে পাতার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে সঠিক তথ্য আলোচনা করা হলো

কারি পাতা লিভার চাঙ্গা করে থাকে

কারি পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল কারি পাতা কি করে লিভার কে চাঙ্গা করে আসলে কারি পাতায় প্রচুর পরিমাণে এন্টিডেটিভ উপাদান যা শরীরের বিভিন্ন প্রদাহ দূর করতে সক্ষম হয় যারা প্রায় প্রতিদিনই অ্যালকোহল সেবন করেন তাদের ক্ষেত্রে প্রতিনিয়ত কারি পাতা খাওয়ায় প্রধানমাস্টার প্ল্যান হিসেবে কাজ করবে স্টেটভাবে বলা যায় যে প্রাকৃতিক এই উপাদানে রয়েছে জমে থাকা বিভিন্ন প্রদাহ বের করতে সাহায্য করে ।

এখন বিষয় হল প্রতিদিন যদি কোন ব্যক্তি সুস্থ শরীরে এ পাতা খেয়ে থাকে তাহলে তার লিভারে কোন রকমে প্রদাহ বাসা বাঁধতে পারবে না এবং শরীরকে রাখবে চাঙ্গা এবং মন মেজর হবে ফুর ফুরে কারি পাতার সাথে যদি আপনি বিভিন্ন রকমের উপকরণ মিশিয়ে পান করেন সেক্ষেত্রে অনেক উপকার পাবেন তার মধ্যে এক চা চামচ ঘিএর সাথে চিনি অথবা গোল মরিচ মিশিয়ে খান সেক্ষেত্রে পাবেন জাদুকরি এক শক্তি এটা শরীরকে চাঙ্গা করতে সাহায্য করে ।

কারিপাতা হজম শক্তি বাড়ায়

কারি পাতার উপকারিতা অপকারিতার গুরুত্বপূর্ণ একটি উপকারিতা দিক হলো প্রচুর পরিমাণে হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে এটি কে করি পাতার আয়ুর্বেদিক হিসেবে বর্ণনা করা হয়ে থাকে যা পেটকে অপ্রয়োজনীয় বজ্র থেকে পরিত্রাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে কারি পাতা অন্যতমদিক হচ্ছে বৃদ্ধি করে না এর সাথে সাথে ক্ষুধা ভাবো আসে এবং রুচি বৃদ্ধি করে কারি পাতাতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে যা গ্যাস্ট্রিক আলসারের মতো সমস্যাগুলো দূর করতে সাহায্য করে সুতরাং কারি পাতায় একটি হজম শক্তির জন্য কাজ করে না আরো অনেকগুলো হজম শক্তি তে কাজ করে যা একটি মহা ভেষজ ওষুধ হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে ।

কারিপাতা কোলেস্টর কমাতে সাহায্য করে

কারি পাতার উপকারিতা মধ্যে কোলেস্টের কমানোর দিকটাওখুবই কার্যকরী কারি পাতাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে এন্টি এক্সিডেন্ট এর বৈশিষ্ট্য হচ্ছে রক্তের তাপমাত্রা এবং সঠিক রক্ত সঞ্চালনে নিয়মিত কার্যকারিতা ধরে রাখা তবে এন্টি এক্সিডেন্ট কলেস্টরের এক্সটিডেশন ধরে রাখতে এবং প্রতিরোধ তৈরি করতে ভূমিকা রেখে আসছে তবে যাদের এলডিএল কোলেস্টেরল মানে খারাপ কোলেস্টরে তৈরি করে তাদের ক্ষেত্রে এ পরিমাণ ভালো করে অথরাইস ক্লোরাইসিস থেকে রক্ষা করে এবং ভালো করার সম্ভাবনা হৃদরোগ ও ভালো করে থাকে ।

আরো পড়ুনঃপুরুষদের জন্য অ্যালোভেরার ১৪ টি উপকারিতা সম্পর্কে জানুন 

কারি পাতা চুলের বৃদ্ধিতে ত্বরান্বিত করে

কারি পাতার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতা দিক হলো এটি চুলের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে দুর্বলতা দূর করে লম পোস্ট চুল গুলোকে বাউন্স যোগ করে পাতলা চুলের খাদ্যকে শক্তিশালী করে এবং চুল পড়া থেকে রক্ষা করে তাছাড়াও চুলের নির্যাস ফিরিয়ে আনতে ম্যালাজিসিয়া ফারফারের ছত্রাকের স্কাল্প সংক্রমণে বিরুদ্ধে এন্টিবায়োটিক হিসেবে কার্যকলাপ পরিদর্শন করতে চুলকে সঠিক চিকিৎসায় ব্যবহার করে খুশকি মুক্ত করে থাকে তাই কারি পাতা চুলের বৃদ্ধিতে সব রকমের ছত্রাকনাশক যে সমস্ত প্রদাহ গুলো রয়েছে সেগুলো দূর করে চুলের ভিত্তিতে গুরুত্বপূর্ণ কার্যকারিতা পালন করছে ।

চোখের স্বাস্থ্যের জন্য কারি পাতা

কারি পাতার গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতা হলো চোখের স্বাস্থ্যের জন্য কারি পাতার ব্যবহার কারি কারি পাতায় আছে ক্যালরিটিন এড যুক্ত যা ভিটামিন এ সমৃদ্ধ যার জন্য করটিয়ার ক্ষতি হওয়া থেকে রক্ষা করে এবং চোখের রোগ হতে রাতকানা দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া মেঘ  গঠন পাতাগুলি রেটিনা কে নিরাপদ রাখতে এবং দৃষ্টি থেকে রক্ষা করতে এই কারি পাতা প্রচুর পরিমাণে কাজ করে থাকে ।

কারি পাতা ব্যাকটেরিয়া দূর করে

কারি পাতার উপকারিতার মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ অপকারিতা হলো ব্যাকটেরিয়া দূর করতে সাহায্য করে যেমন কার্বাজল অ্যালকালেড যেটা এক্সিডেন্ট ও এন্টিব্যাকটেরিয়াল এবং এন্টি ইনফ্লেমেন্টরি বৈশিষ্ট্য ধারণ করতে পারে কারি পাতায় ভরা আছে ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করার মত সক্ষম ক্ষমতা রাক্ষস গুলোকে ক্ষতিকারক ফ্রি রেডিকেল গুলিকে দ্রবীভূত করতে সাহায্য করে এবং যৌগ লোন কে কোষগুলির উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে যা এই ফুলের গুলগুলির গন্ধের জন্য দায়ী  করে থাকে ।

ওজন কমাতে সাহায্য করে

কারি পাতার উপকারিতা হচ্ছে ওজন কমানোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভাবে কাজ করে থাকে এ পাতায় রয়েছে ভেষজ ওষুধ ওজন কমানোর ক্ষেত্রে এটি শরীরের চর্বিকে গলিয়ে শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে গবেষণা দেখা যায় যে কারি পাতায় আছে ট্রাই গ্লিসারাইড যা কোলেস্টরের সংখ্যা সঠিক রাখতে এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে থাকে ওজন কমানোর জন্য প্রতিকারক হিসেবে এই পাতার উপকারিতা খুবই কার্যত।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ কারি পাতা

কারি পাতার কারি পাতার আরেকটি উপকারিতা হচ্ছে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নিয়ন্ত্রণে ভেষজ ঔষধ হিসেবে গুরুত্ব তার সাথে কাজ করে আসছে এ কারি পাতা রয়েছে রাসায়নিক মিশ্র প্রয়োগে ড্রাগ চিকিৎসায় এবং থেরাপিতে গুরুত্ব তার সাথে কাজ করে এটি ক্রমশুমাল ক্ষতি এবং অস্থির মজ্জার সুরক্ষায় কাজ করে থাকে তাই কারিপাতা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণভাবে কাজ করে থাকে।

কারি পাতা ক্ষত নিয়ন্ত্রণে

কারি পাতার উপকারিতার মধ্যে এই কারি পাতা ক্ষত নিয়ন্ত্রণ এন্টিবায়োটিক হিসেবে কাজ করছে যেটা অনেকগুলো সমস্যার সমাধান নিয়ে আনতে সক্ষম এ কারি পাতার পেস্ট করে লাগালে ক্ষত নিয়ন্ত্রণ আনতে সাহায্য করে লাল পুষ্টি ফোড়া এবং হালকা পোড়া যে জায়গায় পুড়ে গেছে ছিড়ে গেছে সে জায়গায় পেস্ট লাগালে তাড়াতাড়ি সংক্রমণে হাত থেকে প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলতে সক্ষম হয় তাই স্কিনের জন্য প্রতিরোধক হিসেবে কারি পাতার তুলনায় হয় না ।

আরো পড়ুনঃত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে আলুর দশটি জাদুকারি ফেসপ্যাক সম্পর্কে জানুন

কারি পাতায়  অ্যান্টিবায়োটিকের বৈশিষ্ট্য সমৃদ্ধ

কারি পাতার গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতার মধ্যে একটি উপকারিতা হলো হেফাজতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিবায়োটি ক যেকোন সমস্যার জন্য এই পাতার ক্ষমতা অনেক এ পতাকে ডায়াবেটিসের ওষুধ হিসেবেও ব্যবহার করা হয়ে থাকে একজনের খাদ্য তালিকা ইন্সুলেনের প্রতিকারক কোষ গুলোকে এই কারি পাতা আচ্ছাদিত হিসেবে কাজ করতে সক্ষম হয়েছে তাই কারি পাতাতে রয়েছে ডায়াবেটিস অ্যান্টিবায়োটিক  এর মত বড় অসুখের কার্যক্ষমতা ।

কারি পাতার পুষ্টি উপাদান সমূহ

কারি পাতাতে কি পরিমানে পুষ্টি উপাদান ও অ্যান্টিবায়োটিক রয়েছে এ বিষয়ে আমরা সঠিক ধারণা অনেক জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেও পাইনা যেমন গুগলে ইউটিউবে বহু জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেছে তবুও না পাওয়া গেলে আপনি সরাসরি এখন এটা পেয়ে যাবেন তো চলুন কারি পাতার ১০০ গ্রাম রসে কি কি উপাদান আছে জেনে নিই ।

১০০ গ্রাম কারি পাতার পুষ্টি উপাদান সমূহ

কারি পাতার অপকারিতা

কারি পাতার অপকারিতা সমূহ কারি পাতার অপকারিতা খুব বেশি না অল্প কিছু অপকারিতা রয়েছে তো চলুন কারি পাতার অপকারিতা গুলো জেনে নিই ।

অতিরিক্ত সেবনে পেটের সমস্যা

অপকারিত সময়ের মধ্যে অপকারিতা হলো অতিরিক্ত সেবনের কারণে পেটের সমস্যাহতে পারে যেমন ডায়রিয়া অমলত্ব পেটের ব্যথা ইত্যাদি তবে এর কারণে এই সমস্যাগুলো হয়ে থাকে পাতায় প্রচুর পরিমাণে ফাইবারের উপাদান রয়েছে  ।

এলার্জি বা সংবেদনশীলতা 

এ পাতার আরেকটি অপকারিতা দিক হচ্ছে যাদের প্রচুর পরিমাণে এলার্জি রয়েছে চুলকানি রয়েছে তাদের জন্য খাওয়া যাবেনা যাদের শরীরে লালচে লালচে দাগ হয় এবং র‍্যাশ আছে  তাদেরকে এ পাতা না করাই ভালো নিষেধ করার কারণ হলো এই পাতার রসে প্রচুর পরিমাণে জ্বালাপোড়া করার সম্ভাবনা রয়েছে। 

রক্তচাপের কারণ হতে পারে

 

কারি পাতার অপকারিতা হলো রক্ত চাপের কারণ সৃষ্টি হওয়া যাদের শরীর পুরো অপছন্দই দুর্বল অস্থিরতায় ভুগছেন তারা এ পাতা না খাওয়াই ভালো এটি বিপদের কারণ হতে পারে  ।

ডায়াবেটিসের ওষুধের সাথে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া 

অনেকগুলো অপকারিতা অপরাধটি করে থেকে জানা গেল আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলের অপকারিতা হলো এ কারি পাতার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ডায়াবেটিসের অ্যান্টিবায়োটিক যিনারা ডায়াবেটিসের ওষুধ খান তাদের জন্য এ কারি পাতা না খাওয়াই ভালো একাই পাতা রক্তের শর্করা কমিয়ে দিতে তাই ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য ভালো একটি দিক কিন্তু ওষুধ খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে । 

গর্ভবতী মায়েদের ও স্তন দানকারী সতর্কতা 

কারি পাতা খাওয়ার একটি অপকারিতা হলো এ পাতা অতিরিক্ত খেলে গর্ভবতী মায়েদের গর্ভপাতের সংখ্যা দেখা দিতে পারে এবং যে সমস্ত স্তনদানকারী মা রয়েছেন তাদের সন্তানের হজমের  সমস্যা হতে পারে।

 

আরো পড়ুনঃকাশির জন্য তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানুন

লিভারের উপর প্রভাব পড়ে

অতিরিক্ত কারি পাতা খেলে এ পাতায় রয়েছে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল হিসেবে লিভারের বড় ধরনের ক্ষতি হতে পারে এজন্য সতর্কতার সাথে পাতা খাওয়া উচিত 

উপসংহার

 

কারি পাতার উপকারিতা ওপরে আর্টিকেল থেকে জানা গেল যে এ পাতাতে প্রচুর পরিমাণ বিভিন্ন পুষ্টিগুণ ও উপাদান রয়েছে এর সাথে রয়েছে ভিটামিন অনেক রকমের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান যা একটু দুর্বল শরীরকে এবং স্বাভাবিক রাখতে গুরুত্বপূর্ণ কার্যকারিতা ভূমিকা রাখে সুতরাং বুঝা গেল যে এই আর্টিকেলে কারি পাতার গুরুত্ব মানবদেহের জন্য আলোচনার বিষয় উপকারিতা দিক দিয়ে 

অতএব কারি পাতার উপকারিতা ও অপকারিতার যে পার্থক্য রয়েছে সেক্ষেত্রে উপকারিতাই হল প্রাধান্যের মূল বিষয় কিন্তু অপকারিতা থাকো গুরুত্ব দেওয়া জরুরি বিষয় হিসেবে প্রাধান্য দিতে হবে।