নওগাঁ জেলার দশটি দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে জানুন

কম টাকায় কোন দেশে যাওয়া যায়নওগাঁ জেলার দশটি দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে আমরা অনেকে গুগল বা নেটে খোঁজাখুঁজি করে থাকে এটির সঠিক তথ্য ও বিষয়বস্তু সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য প্রযোজ্য

নওগাঁ জেলার যে সমস্ত দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হলো পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার এছাড়াও রয়েছে কুসুম্বার জামে মসজিদ তো চলুন আর দেরি না করে নওগাঁ জেলার দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে জেনে নিই ।

পেজ সূচিপত্রঃ নওগাঁ জেলার দশটি দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে জানা জরুরী

• নওগাঁ জেলার দশটি দর্শনীয় স্থান
• নওগাঁ জেলার দর্শনীয় স্থানসমূহ
• সাপাহার আম বাগান
• পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহারনারায়ণ খাপ বাঁশ বাগান ও গুহা
• বলিহার রাজবাড়ী
• কুসুম্বা জামে মসজিদ
• আত্রাই নদী ও পাহাড়ের প্রকৃতির দৃশ্য
• সোনা মসজিদ সংলগ্ন পাহাড়পুর
• রানীনগর রাজবাড়ি
• বরেন্দ্র রিসার্চ মিউজিয়াম
• মহাদেবপুর বিল ও মাছের হাট
•  ঘুঘুডাঙ্গা পর্যটন কেন্দ্র নওগাঁ
•  উপসং হা

নওগাঁ জেলার দশটি দর্শনীয় স্থান

নওগাঁ জেলার দশটি দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে জানা অনেকে আগ্রহী প্রকাশ করেছেন নওগাঁ জেলা বাংলাদেশের মধ্যে অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ বিখ্যাত জেলা হিসেবে নওগাঁ জেলা মূলত একটি বরেন্দ্র ভূমির অংশ এর প্রকৃত আবহাওয়া হচ্ছে উষ্ণ ও শুষ্ক প্রকৃতির এর মাটি হল লালচে এবং শক্ত উর্বরতা কম এখানে মূলত ধানের চাষী বেশি হয় কারণ হলো উন্নত সেচ ব্যবস্থারয়েছে।

নওগাঁ জেলার দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে জানতে হলে আগে জানতে হবে নওগাঁ জেলায় বেশ কিছু নদনদী প্রবাহমান রয়েছে যেমন ছোট জামানা নদী তুলসী গঙ্গা নদী আত্রাই নদী ইত্যাদি এই নদীগুলো মূলত নওগাঁ জেলার জীববৈচিত্রের রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে

নওগাঁ জেলা দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে জলবায়ু একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে জলবায়ু উষ্ণ এবং সুক্ষ হওয়ার কারণে গ্রীষ্মকালে প্রচন্ড গরম পড়ে থাকে আর এই গরমে  নানান ধরনের ফল যেমন আম জাম কাঁঠাল লিচু আর এ ফলে হচ্ছে নওগাঁ জেলার জন্য বিখ্যাত তো চলন আর দেরি না করে নওগাঁ জেলার কয়েকটি দর্শনীয় স্থানের নাম সম্পর্কে জেনে নিই

আরো পড়ুনঃবাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে কত টাকা লাগে

নওগাঁ জেলার দর্শনীয় স্থানসমূহ

নওগাঁ জেলার দশটি দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে যারা জানতে আগ্রহী আছেন তাদের আগে জানতে হবে নওগাঁ জেলার রূপ সৌন্দর্য বিষয় সম্পর্কে এই জেলায় কিছু ঐতিহাসিক নিদর্শন ও ধর্মীয় স্থান এর জন্য সমৃদ্ধ দেশের বৃহত্তম উৎপাদন মূলক জেলা হচ্ছে নওগাঁ জেলায় নওগাঁ জেলায় দর্শনধারী স্থান সমূহের নাম নিচে জেনে নিই।

সাপাহার আম বাগান

নওগাঁ জেলা দর্শনীয় কয়েকটি স্থানসমূহের মধ্যে সাপাহার আমবাগান খুবই গুরুত্বপূর্ণ রাজশাহী বিভাগের মধ্যে অন্যতম উৎপাদনকারী আম এ সাপাহার আম বাগানে উৎপন্ন হয়ে থাকে এখানকার আম অত্যন্ত সুমিষ্ট যেটা সারা বাংলাদেশের জন্য নাম বয়ে এনেছে এই আম বাগান থেকে প্রতিবছরে লক্ষ লক্ষ টাকা এই সাপাহার বা সেই এলাকার মানুষগণ আয় করে থাকে এবং জীবিকা নির্বাহের গুরুত্বপূর্ণ একটি দিক হলো এ সাপাহা  আমবাগান

বাংলাদেশের আম উৎপাদনের দিক দিয়ে নওগাঁ জেলা বিশেষভাবে খ্যাত এখানে যে পরিমাণে আম উৎপাদন হয় অন্যান্য জেলাতে তেমন পরিমাণে আম উৎপাদন হয় না এখানে বহু রকমের আমের জাত পাওয়া যায় এবং কিভাবে পরিচর্যা করলে আমের প্রচুর পরিমাণে উৎপন্ন বৃদ্ধি পায় এ বিষয়ে প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়ে থাকে কৃষি অফিসারের মাধ্যমে তবে কয়েক প্রকারের আম এখানে পাওয়া যায় যেমন আমরুপালি গরমতি ৪ হিমসাগর লেংড়া গোপাল ভোগ ইত্যাদি আমের চাষ করা হয়ে থাকে বসন্তের কালে আমের মুকুলে চারদিকে মোমো গন্ধে আকর্ষণীয় করে তোলে 

এছাড়াও আমের রাজধানী হিসেবে সাপাহার কে গণ্য করা হয়ে থাকে এখানে প্রতিবছর হাজার হাজার হেক্টর জমিতে আমের চাষ করা হয়ে থাকে যা স্থানীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব রাখে তাই সাপাহার আমের জগতে বাংলাদেশের মধ্যে অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ আম উৎপাদনকারী জেলা হিসেবে খ্যত রয়েছে

পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার

নওগাঁ জেলার দর্শনীয় স্থানসমূহের মধ্যে পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান এটি একটি বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী নিদর্শন ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড  হেরিটেজ স্টেট এটি হচ্ছে বাংলাদেশের  প্রাচীনতম বৌদ্ধবিহার

স্থান সমূহ নওগাঁ জেলার বাদলগাছি উপজেলা পাহাড়পুর গ্রামের অবস্থিত সমপুর মহাবিহার যা পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার নামে পরিচিত বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীনতম গুরুত্বপূর্ণ প্রত্য তান্ত্রিক নিদর্শন এটি 1985 সালে ইউনেস্কোপ বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা লাভ করে এটি অষ্টম শতাব্দীর প্রতিষ্ঠা করে

রাজবংশের রাজা রামপাল স্থাপিত করে যার আকৃতি চতুর্ভুজ যা বিশাল কেন্দ্র নিয়ে অবস্থিত প্রায় ১০ হেক্টর এলাকা নিয়ে বিস্তৃত যার দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম বৃহত্তম বদ্ধবিহার হিসেবে নাম রয়েছে এটি নওগাঁ শহর থেকে ৩৫ কিলোমিটার উত্তরে এবং জয়পুরহাট জেলা থেকে 12 কিলোমিটার দক্ষিণ অবস্থিত এটি নওগাঁ শহর থেকে বদল গাছে উপজেলা হয়ে পাহাড়পুর বাজার পর্যন্ত বাস বা সিএনজি যোগাযোগের মাধ্যমে পৌঁছে যাবেন পাহাড়পুর বাজার থেকে বিরাটি মাত্র 2 কিলোমিটার দূরে অবস্থিত

আরো পড়ুনঃলিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে জানুন 

নারায়ণ খাপ বাঁশ বাগান ও গুহা

নওগাঁ জেলার দর্শনীয় স্থানের মধ্যে নারায়ণ খাপ বাঁশ বাগান একটি গুরুত্বপূর্ণ সৌন্দর্যমন্ডিত নিদর্শন এর রহস্যময় সৌন্দর্যমন্ডিত প্রাকৃতিক বনভূমি নিদর্শন নিয়ে গঠিত এটি নওগাঁ জেলার পত্নীতলা উপজেলার সংলগ্ন ৫ বিবি এলাকায় রয়েছে এই বনভূমি এই বর্ণিত রয়েছে প্রচুর পরিমাণে বাস যা সকল পণ্য তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে থাকে যেখানে প্লাস্টিকের মতো আসবাবপত্র হার মানতে হয় বাস দিয়ে তৈরি হয় না এমন কোন পণ্য এখানে পাওয়া যাবে না এটি বহু প্রাচীনতম বনভূমি যেটা বাংলাদেশের মধ্যে শুধুমাত্র নওগাঁ জেলায় অবস্থিত ১৬ শতাব্দীর দিকে এই বনভূমিটি তৈরি হয় যেখানে প্রচুর পরিমাণে বাসের সমাহার হওয়া মাটির গুহা দেখা দেখা যায়

বলিহার রাজবাড়ী

নওগাঁ জেলার দর্শনীয় স্থান সময়ের মধ্যে অন্যতম হলো প্রাচীনতম জমিদার বাড়ির স্থাপত্য নিদর্শন সময়ের মধ্যে অন্যতম একটি নওগাঁ সদর উপজেলা বলিহার ইউনিয়ন মৌজায় অবস্থিত হেঁটে জমিদার বাসস্থান কালে অবস্থান ছিল সম্রাটদের আওরঙ্গজেব এর সময় এ বাড়িটি জায়গির লাভ করে এবং স্থানে জমিদারি অনেক নিদর্শন স্থাপনা তৈরি করেন বর্তমানে এই ভবনটি পরিত্যক্ত অবস্থায় রয়েছে তবে প্রান্ততত্ত্ব বহু নিদর্শন দেওয়ালে লক্ষ্য করা যায় বিভিন্ন দেওয়ালের পূজা ওদেওয়ালের পিছনে দুইটি শিবলিঙ্গ আছে

কুসুম্বা জামে মসজিদ

নওগাঁ জেলার দর্শনীয় কয়েকটি স্থানের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ স্থান হল কুসুম্বা জামে মসজিদ এ মসজিদটি ষোল শতাংশের নির্মিত ঐতিহাসিক মসজিদ আমলে স্থাপত্যের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দৃষ্টান্ত

স্থান সমূহ

নওগাঁ জেলা কুসুম্বা মান্দা নওগাঁ এটি নওগাঁ জেলার মান্দা উপজেলা গ্রামে অবস্থিত এর একটি ঐতিহাসিক স্থাপনা হচ্ছে কুসুম্বা জামে মসজিদ সুলতানি মোঘলামলে এ মসজিদ স্থাপিত শিল্পের ঐতিহাসিক গুরুত্বপূর্ণ জন্য পরিচিতি লাভ করে এটি নওগাঁ সদর থেকে 35 কিলোমিটার দূরে কুসুম্বা গ্রামে মসজিদটি অবস্থিত ৪০০ মিটার উত্তরে এর অবস্থান

নির্মাণকাল

কুসুম্বা জামে মসজিদ নির্মিত হয় ৯৬৬ সাল ১৫৫৮ থেকে ১৫৬৯ খ্রিস্টাব্দ আফগানি শাসন আমলে সুর বংশের শেষের দিকে শাসক গিয়াস উদ্দিন বাহাদুর শাহের আমলে সুলাইমান নামে একজন এই মসজিদ স্থাপনা করেন

 আয়তন

কুসুম্বা জামে মসজিদের আয়তন হল দৈর্ঘ্য ৫৮ ফি ট এবং পোস্ত ৪২ ফুট এর গম্বুজ দুই সারিতে মোট ছয়টি গোলাকার গম্বুজ রয়েছে প্রবেশ পথ দেওয়ালের তিনটি খেলাযুক্ত প্রবেশপথ রয়েছে মসজিদে পশ্চিম দেওয়ালে তিনটি মেহরাব রয়েছে যার সবগুলো কালো পাথরে তৈরি কেন্দ্রীয় মেহেরাবটি বিশেষভাবে অলংকৃত। বুরুজ রয়েছে অষ্ট কণা আকৃতি বুরুজ এবং নকশার দিক দিয়ে মসজিদে দেয়ালে লতাপাতা আঙ্গুর গুচ্ছ ও ফুলের নকশা খোদাই করা রয়েছে যা পর্যটকদের আকর্ষণ করতে সক্ষম করে তোলে এবং এর সামনে রয়েছে একটি বিশাল আকৃতির পুকুর যেখানে গোসল করে শরীরের ক্লান্ত দূর করতে পারেন ঐতিহাসিক গুরুত্ব এটি বাংলাদেশের গণপ্রজাতন্ত্রী সরকারের পাঁচ টাকার নোটে এর ছবি তুলে ধরা হয়েছে

আরো পড়ুনঃজীবনে সফলতা হওয়ার মূলমন্ত্র কি সেরা ১৫ টি টিপস সম্পর্কে  জানুন

আত্রাই নদী ও পাহাড়ের প্রকৃতির দৃশ্য

নওগাঁ জেলা প্রকৃতিপূর্ণ সৌন্দর্য মন্ডিত একটি জেলা এই জেলায় কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নদী বয়ে গেছে তার মধ্যে আত্রাই নদী এবং এর পাহাড়ের সৌন্দর্য মনোরম পরিবেশ প্রাকৃতিক এ এক অপরূপ সৌন্দর্যের দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করেছে

সোনা মসজিদ সংলগ্ন পাহাড়পুর

নওগাঁ জেলার কল গেছে বয়ে গেছে সোনা মসজিদের পাহাড়পুর এটি গুরুত্বপূর্ণ নওগাঁ জেলার সৌন্দর্যমন্ডিত সৌন্দর্যের অপরূপ এক দৃশ্য যা ঐতিহাসিক ও প্রাকৃতিক দিক দিয়ে সমৃদ্ধি প্রকাশ করেছে

রাজশাহী বিভাগের নওগাঁ জেলা ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা নিয়ে দুইটি নিদর্শন রয়েছে একটি হচ্ছে সোনামসজিদ ভর্তি হচ্ছে পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার তবে সোনামসজিদ চট্টগ্রাম ফিরোজপুর গ্রামে অবস্থিত একটি নির্মাণ হয় ১৫ শতাব্দীর শেষভাগে সুলতান আলাউদ্দিন হোসেন সাহেব শাসনামলে

রানীনগর রাজবাড়ি

নওগাঁ জেলার দর্শনীয় স্থানের মধ্যে অন্যতম একটি স্থান হল রাণীনগর রাজবাড়ী এটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরূপ লীলাভূমি যা ঐতিহাসিক স্থাপনা ও জমিদার ঐতিহ্যের নিদর্শন সৃষ্টি করেছে এ রাজবাড়ী টি ম নওগাঁ সদর উপজেলা থেকে পাঁচ কিলোমিটার পশ্চিমে ছোট যমুনা নদীর তীরে অবস্থিত নাটোর রাজবংশের বংশধর শ্রী অনন্দা প্রসন্ন লাহিড়ী বাহাদুর ছিলেন এই রাজবাড়ীর শেষ রাজা ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পর রাজবংশের অধিকাংশ সদস্য ভারতে চলে যায় তবে ছোট রাজা শ্রী শক্তি বাংলাদেশের স্বাধীন হওয়ার পূর্বে পর্যন্ত রাজবাড়ীতে বসবাস করেছিলেন

২ একর  ১৯ শতক জমির উপর রানীনগর রাজবাড়ি অবস্থিত

বরেন্দ্র রিসার্চ মিউজিয়াম

নওগাঁ রাজশাহী বিভাগের একটি গুরুত্বপূর্ণ জেলা হওয়া সত্ত্বেও এখানে প্রচুর পরিমাণে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য রয়েছে তবে বরেন্দ্রভূমির অন্যতম একটি মিউজিয়াম রয়েছে নওগাঁ জেলার মধ্যে সেটি আছে  এই মিউজিয়াম নওগাঁ শহরের পর্যটকে আকর্ষণ করে  থাকে

মহাদেবপুর বিল ও মাছের হাট

নওগাঁ আমাদের দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি জেলা এখানে জীবন জীবিকার বৈচিত্র্যপূর্ণ একটি জলাশয় রয়েছে যেখানে স্থানীয়রা মাছের উপরে নির্ভরশীল হয়ে থাকে এবং মাছ বাজারে খুবই জনপ্রিয় হয়ে থাকে বর্ষাকালে যেটা গ্রামীণ সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ওপর্যটন নিয়ে আসতে সাহায্য করে

আরো পড়ুনঃআইফোনের জনপ্রিয় মডেল প্রাইজ মানি ইন বাংলাদেশ সম্পর্কে জানুন

 ঘুঘুডাঙ্গা পর্যটন কেন্দ্র নওগাঁ 

নওগাঁ জেলার দর্শনীয় স্থানের মধ্যে অন্যতম একটি স্থান হল ঘুঘুডাঙ্গা পর্যটন কেন্দ্র নিয়ামত উপজেলা  হাজিনগর ইউনিয়ন অবস্থিত এটি তাল গাছের সারির জন্য পরিচিত। গ্রামের রাস্তায় দুই পাশে অনেক তাল গাছের সারি আছে । যেটা মনোরম দৃশ্যকে আকৃষ্ট করে তোলে

উপসং হা

নওগাঁ জেলার দর্শনীয় স্থান গুলো অনেক সুন্দর এবং আকৃষনীয়  বাংলাদেশের এই জেলা জীবন জীবিকার বৈচিত্র্যপূর্ণ এই জেলার বৈচিত্র বাংলাদেশের গ্রামীণ যত জেলা আছে ইচ্ছে গুলোকে সৌন্দর্য মন্ডিত করতে পর্যটন কে আকর্ষণীয় করে তোলে 

তাই জেলা ভ্রমণে যে সমস্ত কেন্দ্রগুলো রয়েছে বর্তমান ইচ্ছে গুলো খুবই আকর্ষণীয় তাই ইচ্ছামত বাংলাদেশের সৌন্দর্য দেখার জন্য এই জেলায় চলে আসতে পারেন নির্দ্বিধায়।