মধুপুর উপজেলার দর্শনীয় স্থান এবং যাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানুন

 ডিবির হাওর সিলেট যাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানুন মধুপুর উপজেলার দর্শনীয় স্থান এবং যাওয়ার উপায় সম্পর্কে অনেক জায়গায় তথ্য সংগ্রহ করার জন্য   খোঁজাখুঁজি করেছেন কিন্তু সঠিক তথ্য পাননি এজন্য আজকের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ সঠিক তথ্য দিয়ে সাজানো হয়েছে তাই  এই পোস্টটি  প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে নিতে পারেন

মধুপুর উপজেলার যেগুলো দর্শনীয়  স্থান রয়েছে এবং কিভাবে  পৌঁছাবেন এই বিষয়ে ভাবছেন তার আগে আপনাকে জানতে হবে মধুপুরের অন্যতম দর্শনীয় স্থান কোনগুলোও কি কি সম্পূর্ণ সঠিক তথ্য দিয়ে  নিচে মধুপুরের দর্শনীয় স্থানগুলো তুলে ধরা হয়েছে প্রয়োজনে জেনে নিতে পারেন। 

পেজ সূচিপত্রঃ মধুপুর উপজেলার দর্শনীয় স্থান এবং যাওয়ার উপায় জানতে পড়ুন

• মধুপুর উপজেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ
• মধুপুর জাতীয় উদ্যান
• মধুপুর দোখলা রেস্ট হাউস
• মধুপুর উপজেলার পীরগাছার রাবার বাগান
• কাকরাইদ বীজ উৎপাদন খামার
• বনভীড় পিকনিক স্পট ও কটেজ
• জলছত্র বাজার আনারসের হাট
• মধুপুর উপজেলা দর্শনীয় স্থান এর সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর
• আমাদের শেষ কথা

মধুপুর উপজেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ

মধুপুর উপজেলার দর্শনীয় স্থান এবং যাওয়ার উপায় সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ সঠিক তথ্য দিয়ে তুলে ধরা হলো আপনারা আপনাদের সুবিধার্থে সঠিক তথ্যগুলো এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিতে পারেন এখানে রয়েছে মধুপুর জাতীয় উদ্যান এবং শালগাছ মধুপুর উপজেলার প্রধান আকর্ষণ বলা যেতে পারে 

আরও আছে বহু বছর ধরে পুরাতন  সাল গাছ এছাড়াও রয়েছে বহেড়া আমলকি  জিগা বাদে অশ্ব বট সর্পগন্ধা শতমূলী জয়না দ্বিধা অর্জুকে হারগাছা বেহুলা ইত্যাদি অন্যতম   তাছাড়া বাংলাদেশের সর্ববৃহ ৎ রাবার বাগান রয়েছে এ মধুপুর উপজেলায় আরো  আছে আকর্ষণীয় ফল আনারস ও বন্যপ্রাণী তাই চলুন জেনে নেয়া যাক মধুপুরের বিভিন্ন গোপন ও দর্শনীয় স্থান সমূহের নাম সমূহ।

আরো পড়ুনঃবড়লেখা উপজেলা ইউনিয়ন কয়টি ও গ্রামের নাম সম্পর্কে জানুন

মধুপুর জাতীয় উদ্যান

মধুপুর উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ ও দর্শনীয় স্থানের মধ্যে অন্যতম হলো মধুপুর জাতীয় উদ্যান বাংলাদেশ এটি  জীববৈচিত্র্যের প্রধান আকর্ষণ বলা হয়ে থাকে  এখানে গেলে দেখতে পাবেন বিভিন্ন রকমের বন্য প্রজাতির প্রাণী এবং সাল গাছ  মধুপুর জাতীয় উদ্যান ১৯৪৭ সালে বন্যপ্রাণী আইনে বাংলাদেশ সরকার ১৯৮২ সালে ঘোষণা করে এবং জাতীয় উদ্যান কে বন বিভাগে রূপান্তরিত করে এটি ৮৪৩৩৬ হেক্টর জায়গা জুড়ে বিস্তৃত

প্রধান আকর্ষণ হিসেবে শালগাছ রয়েছে এই জাতীয় উদ্যানে আরো রয়েছে বিভিন্ন রকমের ঔষধি গাছ এখানে আছে  ১১ প্রজাতির স্তন্য প্রাণী এবং ৭ প্রজাতির প্রাণী ৪ প্রজাতির উভচর প্রাণী এবং ৩৮ প্রজাতির পাখি এই পাখিগুলি সমস্ত বোনটাকে মনমুগ্ধকর করে রাখে তাছাড়া জাতীয় উদ্যানে আছে পেচা হরিণ মোরগ লাল মুখ বানর বর্ণ শুকুর হনুমান উল্লেখযোগ্য প্রাণিসমূহ 

এ বনের সৌন্দর্য দেখতে আপনাকে খুঁজে বের করতে হবে টাওয়ার যেখান থেকে আপনি সমস্ত মধুপুর জাতীয় উদ্যান এক নজরে দেখে নিতে পারেন আর এটা রয়েছে এই বনের কোন এক পাশে।

মধুপুর যাওয়ার উপায়

মধুপুর উপজেলার দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে আমরা জানলাম এখন মধুপুর যাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানানো হবে আপনারা আপনাদের সুবিধা অনুযায়ী জেনে নিতে পারেন

মধুপুর যেতে হলে প্রথমে আপনাকে ঢাকায় আসতে হবে এরপরে ঢাকা থেকে ১২৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত  টাঙ্গাইল মধুপুর উপজেলা এখানে এসে উপস্থিত হতে হবে এখান থেকে মধুপুর উদ্যানে যেতে হলে আপনাকে ৪৭ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করতে হবে তারপরে পেয়ে যাবেন মধুপুর উপজেলা জাতীয় উদ্যান ।

আরো পড়ুনঃহাকালুকি হাওর যাওয়ার উপায় বা ভ্রমণ সম্পর্কে জেনে নিন

মধুপুর দোখলা রেস্ট হাউস

মধুপুর উপজেলার দর্শনীয় স্থানের মধ্যে অন্যতম আরেকটি স্থান হল দোখলা রেস্ট হাউস সর্পিল ইটের পথ ও প্রাকৃতিক ঘেরা নিরিবিলি পরিবেশ এবং সাংস্কৃতিক ও প্রাকৃতিক সম্মানয়ে গঠিত এই দোখলা রেস্ট হাউস সবকিছু একসঙ্গে উপভোগ করার সুযোগ রয়েছে এই গেস্ট হাউসে এখানে ছবির তোলার জন্য আদর্শ জায়গা বলা হয় সম্পূর্ণ শান্ত পরিবেশে নিরক্ষর লোকের জীবন যাপন সব মিলিয়ে এক অন্যরকম নির্জনতা এনে দেয় এই দোখলা গেস্ট হাউজ।

দোখলা রেস্ট হাউসে নিজস্ব বাজার রয়েছে যেখানে উপজাতিরা তাদের হস্তশিল্প বিক্রি করে জীবন ধারণ করে থাকে  আর হস্তশিল্প গুলো দেখতেও খুব সুন্দর হয় যা দোখলা  রেস্ট হাউজের অন্যতম আকর্ষণ    ভ্রমণকারীদের জন্য এই রেস্ট হাউস টি দেখার মত বলা যেতে পারে। 

মধুপুর উপজেলার পীরগাছার রাবার বাগান

মধুপুর উপজেলা দর্শনীয় স্থান ও যাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে হলে আপনাকে প্রথমে জানতে হবে পীরগাছের রাবার বাগান  এটা বিশাল সমান্তরাল সারিবদ্ধ একটি রাবার বাগান এর বাগানের প্রধান আকর্ষণই হলো রাবার গাছ প্রকৃতির উপাদানে মোড়ানো সবুজে ঘেরা রাবার বাগান  আপনাকে অন্যরকম অভিজ্ঞতা এনে দেবে  প্রকৃতি প্রিয় ভ্রমণকারী যারা ফটোশুট গ্রহণ করতে আগ্রহী তাদের জন্য খুবই সুন্দরতম একটি জায়গা হল এই রাবার বাগান ।

  ১৯৬৮ সালে রাবার বাগানের প্রথম রাবার গাছ দেখা যায়  এই বাগানের নাম দেওয়া হয় পীরগাছার রাবার বাগান প্লান্টেশন ২১৩২ একর জায়গা নিয়ে গঠিত হয় এই রাবার বাগান এখন বিস্তৃত এলাকা জুড়ে মোট তিন হাজার দশ একর এলাকায় ছড়িয়ে গেছে প্রথম লেটেক্স উত্তোলন হয় ১৯৯৫ থেকে ৯৬ সেকশনে এ বাগানে এক লাখ ৫৪ হাজার রাবার গাছ সারিবদ্ধভাবে লাগানো রয়েছে যা ছায়াপথের সৃষ্টি করেছে।

যাওয়ার উপায়

মধুপুর উপজেলার দর্শনীয় স্থান দেখতে হলে আপনাকে ঢাকা মহাখালী থেকে সরাসরি মধুপুরের উদ্দেশ্যে বাসে করে যেতে হবে বাস ভাড়া ২০০ থেকে ৩০০ টাকা নিবে এরপর মধুপুর বাস স্ট্যান্ড থেকে রাবার বাগান ১০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এখান থেকে মোটরসাইকেলে কিংবা অটো রিস্কা অথবা সিএনজিতে পারবেন রাবার বাগানে এখান থেকে ২৫ থেকে ৩০ টাকা ভাড়া নিবে এর পরে পৌঁছে যেতে পারবেন আপনার কাঙ্খিত স্থানে পুরো বাগান মোটরসাইকেলে ঘুরতে ৩০০ থেকে ৬০০ টাকা পর্যন্ত নিতে পারে

কাকরাইদ বীজ উৎপাদন খামার

মধুপুর উপজেলার জাতীয় উদ্যানের নিকটবর্তী এলাকায় রয়েছে বীজ উৎপাদনের কেন্দ্র এখানে বনবিজ্ঞান কেন্দ্র করে বিশুদ্ধ বীজ উৎপাদন ও সংরক্ষণ করে থাকে এটা বাংলাদেশের কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন দ্বারা পরিচালিত হয়ে থাকে 

খামার শুরু হয়েছিল ১৯৮০ দশকে এটা টাঙ্গাইল জেলার একটি গুরুত্বপূর্ণ বীজ উৎপাদন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে ওঠে এখানে বিভিন্ন ধরনের ধানের আলুর ভুট্টার বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয় তবে বাংলাদেশের আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে অতি বাষ্প বা বন্যা হলে সেগুলোর ফলন ব্যাহত হয় বর্ষা মৌসুমে ২৫০ একর জমি প্লাবিত হয়েছিল ২০২০ - ২১ সালে আর এ খামারকে  বিএডিসি নামে ডাকা হয়ে থাকে।

যাওয়ার উপায়

মধুপুর উপজেলার দর্শনীয় স্থান যেতে হলে আপনাকে প্রথমে মধুপুর সদর বাস স্ট্যান্ডে যে উপস্থিত হতে হবে সেখান থেকে জামালপুর শেরপুর গ্রামের বাসে উঠতে হবে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা ভাড়া নিবে সময় লাগবে .৩ থেকে ৪ এখানে আসার পরে আপনার অটো রিস্কা বা সিএনজিতে বা মোটরসাইকেলে করে ৮০ থেকে ১২০ টাকা ভাড়া নিয়ে ২০ থেকে ৩০ মিনিট সময় দিয়ে পৌঁছে দিবে কাকরাইদ বাজার সংলগ্ন খামারে ঘন্টা ।

আরো পড়ুনঃনভোথিয়েটার রাজশাহী, সময়সূচী টিকিটের মূল্য ভ্রমণ সম্পর্কে জানুন

বনভীড় পিকনিক স্পট ও কটেজ

মধুপুর উপজেলার দর্শনীয় স্থানের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ স্থান হল বনভীড় পিকনিক স্পট ও কটেজ এখানে রয়েছে জুই চামেলীর বাগান ও নির্দিষ্ট পিকনিক জোন পরিবার-পরিজন বন্ধু-বান্ধব আত্মীয়-স্বজন নিয়ে মা-বাবাকে নিয়ে ঘোরার একটি উপযুক্ত জায়গা হল বনভীর পিকনিক স্পট কটেজ এই জায়গাটি

এখানে রয়েছে চারটি কটেজ ও বাংলা টাওয়ার যা রাত্রি যাপন করার জন্য আপনাকে মনমুগ্ধকর করে তুলবে ফটোশুটের জন্য খুবই সুন্দর একটি জায়গা হল এ বনভীড় পিকনিক স্পট।

যাওয়ার উপায়

মধুপুর উপজেলার দর্শনীয় স্থানে প্রবেশ করতে হলে প্রথমে আপনাকে মহাখালী অথবা গাবতলী সায়দাবাদ টার্মিনালে আসতে হবে এরপরে জামালপুর বা মধুপুর শেরপুর রুটে  বাসে উঠতে হবে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা ভাড়া নেবে সময় লাগবে তিন থেকে চার ঘন্টা প্রায় এখান থেকে সিএনজিতে করে মধুপুর যেতে হবে ৪০ থেকে ৬০ টাকা ভাড়া দিবে।

জলছত্র বাজার আনারসের হাট

মধুপুর উপজেলার দর্শনীয় স্থানের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ও সারাদেশে নামকরা একটি স্থান হল জলছত্র বাজার আনারসের হাট। পুরো মধুপুর জুড়ে আনারসের প্রচুর চাষ হয়ে থাকে মধুপুরের অরণ্য খোলা শোলাকুড়ি আউশনারা ইউনিয়নে সবচেয়ে বেশি চাষ হয়ে থাকে আনারসের এ হাটে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে লোকজন এসে এ আনারস ক্রয় করে নিয়ে যায় এই হাট বসে সকাল আটটা থেকে পাইকারডা দূর-দূরান্ত ক্রয় করে নিয়ে চলে যায়

আরো পড়ুনঃবঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক গাজীপুর যাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানুন

আষাঢ়ের প্রাকৃতিতে ভরা দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে শ্রাবণের শেষ পর্যন্ত আনারসের ভরা মৌসুম এ সময় প্রতি সপ্তাহে শুক্রবার ও মঙ্গলবার এ হাঁট বসে থাকে মধুপুর জলছত্রে এছাড়াও এ হাটে মৌসুম ভেদে প্রচুর ফল পাওয়া যায় যেমন আখ কাঁঠাল আম জলপাই কামরাঙ্গা ইত্যাদি হাটে আসলে আনারসে আপনার চোখ জুড়িয়ে যাবে এখানে থাকার জন্য আপনার হাটের পাশে বিশ্রামাগার আছে  অথবা বন বিভাগের থাকতে পারবেন ভ্রমণপিপাসুদের জন্য বন বিভাগ কর্তৃক বিশ্রামাগারের ব্যবস্থা করা আছে তবে পূর্বে অনুমতি নিতে হবে অনুমতি নেয়ার জন্য ০১৯১৪৫১৭২৫৬ যোগাযোগ করতে পারেন।

যাওয়ার উপায়

মধুপুর উপজেলার দর্শনীয় স্থানে কিভাবে যাবেন এ নিয়ে অনেক খোঁজাখুজি করেছেন গুগল ইউটিউব এ কিন্তু সঠিকভাবে তথ্য পাননি তাই আপনাদেরকে এখন সঠিক তথ্য দেওয়া হবে। জলছত্র যেতে হলে আপনাকে ঢাকা থেকে মধুপুরের উদ্দেশ্যে সড়ক পথে রওনা দিতে হবে ঢাকা মহাখালী বাস স্ট্যান্ডে যে শুভেচ্ছা পরিবহন বাসে মধুপুর যেতে পারবেন এছাড়া মহাখালী থেকে যে কোন বাসে চলে টাঙ্গাইলে সদরে সেখান থেকেও সহজে মধুপুরে আসতে পারবেন চলে আসতে পারবেন জলছাত্র বাজারে।

মধুপুর উপজেলা দর্শনীয় স্থান এর সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর

মধুপুর উপজেলার দশর্ষণীয় স্থান এবং যাওয়ার উপায় সম্পর্কে ওপরে আমরা জানতে পেরেছি এ বিষয়ে কিছু সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর করা হয়েছে আপনাদের সুবিধার্থে নিচে আপনারা জেনে নিতে পারেন

প্রশ্ন মধুপুর উপজেলার সবচেয়ে বড় বনভূমি কোনটি

উত্তর মধুপুর জাতীয় উদ্যান

প্রশ্ন মধুপুরের প্রিয় পিকনিক স্পট কোনটি

উত্তর দখলা রেস্ট হাউস পিকনিক স্পট

প্রশ্ন ডোখালা রেষ্ট হাউজ কোথায় উপস্থিত 

উত্তর মধুপুর জাতীয় উদ্যানের ভিতরে

প্রশ্ন মধুপুর জাতীয় উদ্যান কোন সময় সুন্দর দেখায়

উত্তর বর্ষার সময়

প্রশ্ন  জলছত্র বাজার কিভাবে যাবেন

 উত্তর মধুপুর বাজার থেকে১০-১২ কি.মি  সিএনজিতে  গেলে জলছত্র বাজার  পেয়ে যাবেন।

আরো পড়ুনঃকিশোরগঞ্জ জেলার বিখ্যাত স্থান ও ব্যক্তিত্ব নাম সমূহ জানুন

আমাদের শেষ কথা

মধুপুর উপজেলার দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে উপরের আর্টিকেলে  জানানো হয়েছে আশা করি জানতে পেরেছেন প্রয়োজনে কোন কিছু জানার  থাকে তাহলে কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দেবেন পুনরায় সঠিক তথ্য দিয়ে তা পূরণ করা হবে

এই আর্টিকেলটি আপনাদের বন্ধুবান্ধবদের নিকট শেয়ার করে দিবেন যাতে করে তাদের কিছু আনন্দঘন মুহূর্ত এ মধুপুর জাতীয় উদ্যান এসে কাটিয়ে যেতে পারে।