নিঝুম দ্বীপ যাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানুন

নীলফামারী জেলার শীর্ষ ১৩ টি দর্শনীয় স্থানের নাম সম্পর্কে জানুননিঝুম দ্বীপ যাওয়ার উপায় সম্পর্কে অনেকে জানতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন আজকের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ সঠিক তথ্য দিয়ে নিঝুম দ্বীপ কিভাবে যেতে হবে সে সম্পর্কে সাজানো হয়েছে তাই  এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে নিতে পারেন।

নিঝুম দ্বীপ নাম শুনলে কেন জানে কোন এক বড় দ্বীপের কথা মনে হয় আসলে নিঝুম দ্বীপ হলো সাগরের বুক চিরে জেগে ওঠা একখণ্ড দ্বীপ ছোট বড় মোট চারটি প্রধান দ্বীপ নিয়ে গঠিত হয়েছে এই নিঝুম দ্বীপ ।

পেজ সূচিপত্রঃ নিঝুম দ্বীপ যাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে পড়ুন

• নিঝুম দ্বীপ যাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানুন
• নিঝুম দ্বীপ
• নিঝুম দ্বীপের দর্শনীয় স্থান সমূহ
• নিঝুম দ্বীপে কোথায় থাকবেন
• নিঝুম দ্বীপে কোথায় খাবেন
• নিঝুম দ্বীপে ক্যাম্পিংসুবিধা
• আমাদের শেষ কথা 

নিঝুম দ্বীপ যাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানুন

নিঝুম দ্বীপ যাওয়ার উপায় সম্পর্কে অনেক জায়গায় গুগল ইউটিউব এ খোঁজখবর নিয়েছেন কিন্তু সঠিক তথ্য পাননি আমরা আজকের আর্টিকেলে সঠিক তথ্য দিয়ে এই আর্টিকেলটি সাজিয়েছে এখন আপনাদেরকে জানানো হবে নিঝুম দ্বীপ যাবার উপায় সম্পর্কে।

নৌপথে নিঝুম দ্বীপ যাওয়ার উপায়

ঢাকা থেকে নিঝুম দ্বীপ যাওয়ার সহজ কয়েকটি উপায় রয়েছে তার মধ্যে নৌপথ হলো অন্যতম ঢাকা থেকে নিঝুম দ্বীপ যাওয়ার সহজ রুটি হলো সদরঘাট থেকে লঞ্চে হাতিয়ার তমরুদী এ পথে দুটি লঞ্চ চলাচল করে একটি হলো এমডি পানামা এবং অপরটি হল এমডি টিপু ফাইভ আরামদায়কভাবে সঠিক সময়ে পৌঁছানোর জন্য এই দুটি লঞ্চ ঠিক দুপুর ১২:৩০ টার দিকে ছেড়ে যায়

যোগাযোগ পানামা ফোন নাম্বার ০১৯২৪০০৬০৮

এছাড়াও প্রতিদিনই ঢাকা  সদরঘাট থেকে ছেড়ে যায় অনেকগুলো লঞ্চ তাফসির ওয়ান তাফসির টু ফারহান ফোর

এই লঞ্চগুলো তাপসের ওয়ান এবং তাফসির টু বিকাল ৫ টা বেজে ৩০ মিনিটে ও সন্ধ্যা ছয়টায় হাতিয়ার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় ডেকের ভাড়া ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা এবং প্রতি জন কেবিন বারা বারোশো টাকা আর ডবল ২২০০ টাকা এ ছাড়া মাঝেমধ্যে কম বেশি হয়ে থাকে

যোগাযোগ ফারহান থ্রি ০১৭৮৫ ৬৩০ ৩৬৬

ফারহান ফোর মোবাইল নাম্বার ১০১৭৮৫ ৬৩০৩৬৯

তমরুদী থেকে বন্দরটিলা ঘাট স্কুটারে যাওয়া যায় ৩ থেকে ৪ জন এছাড়াও বাস রিক্সা করেও বন্দরটিলা পর্যন্ত যাওয়া যায় বন্ধ টিলা ঘাট থেকে ট্রলারে চ্যালেন পার হলে পারে পেয়ে যাবেন নিঝুম দ্বীপের এক প্রান্ত আর অন্য প্রান্তে হল নামাবাজার যেতে বন্দরটিলা থেকে রিস্কা ভাড়া নিতে হবে।

আরো পড়ুনঃদিনাজপুরের সেরা দশটি দর্শনীয় স্থানের নাম সম্পর্কে জানুন

ঢাকায় ফেরত যাওয়ার লঞ্চ দুপুর বারোটায়

সড়কপথে নিঝুম দ্বীপ যাওয়ার উপায়

প সড়ক পথে নিঝুম দ্বীপ যাওয়ার উপায় হল ঢাকা মহাখালী বা কমলাপুর ও সায়দাবাদ থেকে এশিয়া ক্লাসিক এসি লাইন একুশে এক্সপ্রেস হিমাচল এক্সপ্রেস বাস যে থাকে নোয়াখালী সোনাপুর পর্যন্ত এর ভাড়া ৩৫০ থেকে ৪৫০ টাকা পর্যন্ত আপনাকে চেয়ারম্যান ঘাট পৌঁছাতে হবে ভাড়া লাগবে ১০০ টাকা এরপর ট্রলারে চড়ে যেতে হবে নলচিরা ঘাট ভাড়া লাগবে ১৫০ টাকা সেখান থেকে আবার বাসে জাহাজ মারা বাজার পৌঁছাবেন ভাড়া লাগবে ৭০ টাকা জাহাজ মারা বাজার থেকে মোটরসাইকেলে মুখ তারা ঘাট ভাড়া লাগবে ৭০ টাকা সেখান থেকে নৌকায় দশ টাকা ভাড়া লাগবে নিঝুম দ্বীপের ঘাটে পৌঁছে দেবে সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে ভাড়া কম বেশি হতে পারে।

এছাড়াও ঢাকা যাত্রাবাড়ী থেকে প্রতিদিনের ভোর থেকে রাত পর্যন্ত অনেকগুলো শেয়ার কর সরাসরি নোয়াখালীতে যাতায়াত করে থাকে চার থেকে সাড়ে চার ঘন্টার মধ্যে আপনাকে সরাসরি সোনাপুর এসে পৌঁছে ভাড়া নেবে ২৫০ টাকা

ট্রেনে নিঝুম দ্বীপ যাওয়ার উপায়

হাতিয়ার দক্ষিণের জাহাজমারা সময় লাগবে আধাঘন্টা প্রায় এখান থেকে ট্রলারে সরাসরি নিঝুম দ্বীপ যেতে পারবেন ৪০ থেকে ৫০ মিনিট সময় লাগবে দল বেঁধে গেলে ট্রলারের হিসাব করে সরাসরি চেয়ারম্যান ঘাট থেকে নিঝুম দ্বীপ যাওয়া যায় ঘাট থেকে নদী পথে হাতিয়া অথবা নিঝুম দ্বীপে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে জোয়ারের জন্য।

নিঝুম দ্বীপ

নিঝুম দ্বীপ বাংলাদেশের অন্যতম সৌন্দর্যমন্ডিত একটি স্থান এটি নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার দক্ষিণ-পশ্চিমে বঙ্গসাগরের বুক চিরে জেগে ওঠা উদীয়মান একটি ভূখণ্ড এখানে রয়েছে বল্লারচর কমলার চর ওসমান চর চর মুড়ি এই চারটি প্রধান চর নিয়ে বেশ কয়েকটি ছোট ছোট চরের সম্মানে গড়ে ওঠে এই নিঝুম দ্বীপ যার আয়তন প্রায় ১৪ হাজার ৫০ একর

নিঝুম দ্বীপ এলাকায় বিভিন্ন রকমেরমাছ পাওয়া যায় যেমন চিংড়ি মাছ আরো অনেক রকমের মাছ পাওয়া যায় বিধায় জেলেরা নাম দেয় ইচ্ছামতির দ্বীপ

এই দ্বীপে মাঝে মাঝে বালুর টিলা পাওয়া যায় এজন্য এখানকার মানুষরা এর নাম দেয় ভালো আর চর পরে রূপান্তর করে বল্লারচর নাম দেওয়া হয় এরপরও এই দী দ্বীপ টি

সম্পূর্ণ নীরব তার জন্য নামকরণ করা হয় নিঝুম দ্বীপ দ্বীপের প্রধান সড়কি হল একটি দ্বীপের এক পাশ থেকে অন্য পাস সোজা চলে গেছে। বাজারের দিকে এবং বাজারও আছে তিনটি দ্বীপের মূল জনবসতীর নাম হলো নামা বাজার নিঝুম দ্বীপে কোন বিদ্যুতের ব্যবস্থা না থাকায় এলাকায় রাত এগারোটা পর্যন্ত জেনারেটরের মাধ্যমে বিদ্যুৎ তৈরি করা হয় দ্বীপের ভেতরে যাতায়াতের জন্য রিস্কা মোটরসাইকেল রয়েছে

 তবে মোটরসাইকেল বেশি এই মোটরসাইকেল গুলো ভাড়ায় পাওয়া যায় এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় দ্রুত যাওয়া যায় মোটরসাইকেল করে এক্ষেত্রে আপনার দুটি লাভ হবে একটি মোটরসাইকেল চালাবেন আর অপরটি গাইডের কাজ করবে আর পাখি দেখতে হলে ট্রলারে করে পার্শ্ববর্তী দিকগুলোতে যেতে হবে অনেক টাকাটা কবিরাজের চর দমা চর পাখি দেখার জন্য উত্তম জায়গা নিঝুম দ্বীপে রয়েছে প্রায় ৩৫প্রজাতির পাখি।

আরো পড়ুনঃরাজার পাহাড় শেরপুর যাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানুন

নিঝুম দ্বীপের দর্শনীয় স্থান সমূহ

নিঝুম দ্বীপের আশেপাশে কিছু দর্শনীয় স্থান রয়েছে আপনাদের সুবিধার জন্য নিচে সে সম্পর্কে আলোকপাত করা হলো

চৌধুরী খাল ও কবিরাজের চর

চৌধুরী খালো কবিরাজের চরে যেতে হলে বিকেলের আগে যেতে হবে। চল্লিশাল থেকে নেমে ঘণ্টাখানে থাকলে পরে বনের মধ্যে পৌঁছে যাবেন এই বনের মধ্যে হরিণ দেখতে পাওয়া যাবে টলার রিজার্ভ নিয়ে করে ১০ থেকে ১৫ জনের গ্রুপ করে হাজার থেকে বারোশো টাকা ওরাই হরেন দেখিয়ে নিয়ে আসবে সন্ধ্যার সময় কবিরাজের চরে নেমে সূর্যাস্ত ও হাজার হাজার মহিষের পাল দেখা যাবে

কমলার দ্বীপ

নিঝুম দ্বীপের পাশে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ এলাকা রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হলো কমলার দ্বীপ এখানে কমলার খালে অনেক ইলিশ মাছ পাওয়া যায় এছাড়াও আশেপাশের দিনগুলো খুবই

সৌন্দর্য মণ্ডিত সাজিয়ে আছে

ম্যানগ্রোভ বন

নিঝুম দ্বীপের পাশে বনায়ন প্রকল্প রয়েছে নিঝুম দ্বীপে ছোট ছোট ছেলেরা গাইড এর কাজ করে থাকে এদের সাথে সকালবেলা বনের ভেতরে ঢুকে হরিণ দেখতে পাবেন

নামা বাজার সী বিচ

নিঝুম দ্বীপ থেকে নামা বাজার ১০ মিনিটের রাস্তা এখান থেকে সূর্য উদয় ও সূর্যাস্ত দেখতে পাওয়া যায় এবং বারবিকিউ এর মজা পাবেন

দমার চর ও ভার্জিন / কুমারী সী বিচ

নিঝুম দ্বীপের দক্ষিণ দিকে নতুন একটা সিবিচ রয়েছে দমার চর ও ভার্জিন / কুমারী সী বিচ যাকে  ভার্জিন আইল্যান্ড বলা হয়ে থাকে এখানে এসে দেখতে পাবেন নানা রঙের পাখি এজন্য খুব সকালে যেতে হবে  অনেক টুরিস্ট এর কাছে  অজানা

চোয়াখালী ও চোয়াখালী সি বিচ

নিঝুম দ্বীপের চুয়াখালী সি বিচ দেখতে হলে সকালে বের হয়ে যেতে হবে এখানে দেখতে পাবেন হরিণ মোটরসাইকেলে গেলে  হরিণ দেখতে নিয়ে যেতে হবেতাদেরকে বলে রাখবেন হোটেল থেকে এজন্য ভোর পাঁচটায় ঘুম থেকে উঠে  নিঝুম রিসোর্ট এর বারান্দা থেকে হরিণ দেখা যায়।

আরো পড়ুনঃময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলার সেরা দর্শনীয় স্থানসমূহ ও যাবার উপায়

নিঝুম দ্বীপে কোথায় থাকবেন

নিঝুম দ্বীপের যাওয়ার উপায় সম্পর্ক করে সম্পূর্ণ সঠিক তথ্য তুলে ধরা হয়েছে এখন আমরা জানব নিঝুম দ্বীপে থাকার উপায় এর কি অবস্থা এখানে থাকার জন্য কয়েকটি ব্যবস্থা রয়েছে তার মধ্যে হোটেল রয়েছে রিসোর্ট রয়েছে হোটেলের মধ্যে 

প্রধান হল অবকাশ পর্যটন নিঝুম রিসোর্ট এখানে দুই হাজার টাকায় তিনটি বেডরুম পেয়ে যাবেন এবং ১৮০০ টাকায় চারটা বেডরুম ২ হাজার টাকায় পাঁচটা বেডরুম ফ্যামিলি রুমের ভর্তি হাজার টাকা লাগবে পাঁচটা বেডের ডর মিটারের ভাড়া ১৮০০ টাকা বারোটা ডরমেটরের ভাড়া ৩০০০ টাকা ঢাকা থেকে নিঝুম রিসোর্ট বুকিং এর জন্য বুকিং দেওয়া হয়ে থাকে ডর মিটারের অতিরিক্ত কেউ থাকলে জনপ্রতি ২০০ টাকা করে বেশি দিতে হবে সবগুলোতে বাথরুম রয়েছে এছাড়াও বিদ্যুৎ পাবেন সন্ধার পরে থেকে রাত্রি দশটা ত্রিশ পর্যন্ত এছাড়া সারারাত লাইট ইউজ করতে পারবেন সারাদিন পর এক থেকে দুই ঘন্টা করে বিদ্যুতের ব্যবস্থা করা হয়ে থাকে ত্রিশ মিনিটের জন্য ডিসকাউন্ট পাওয়া যায় ১৫ এপ্রিল থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত ফিফটি পার্সেন্ট

যোগাযোগ নিঝুম দ্বীপ রিসোর্ট ফোন নাম্বার দশম তলা

 ৮৩৫৮৪৮৫,৯৩৪২৩৫১,০১৫৫২৩৭২২৬৯ অবকাশ পর্যটন শামসুদ্দিন ১৭ নিউ ইস্কাটন ঢাকা

এছাড়াও যোগাযোগের জন্য এই নাম্বার তে ফোন দিতে পারেন

০১ ৭ ১১৭ ৩৪৩৪, ০১৭১৫৫৪ ৬৭৭২ এটা হলো বন বিভাগের নাম্বার

নিঝুম দ্বীপ রিসোর্ট এর সবুজ ভাইয়ের নাম্বার ০১৭ ২৪ ১৪৫ ৮৬৪, ০১৮ ৪ ৫৫ ৫ ৮৮ ৯্‌ ০১ ৭৩৮ ২৩০ ৬৫৫

নিঝুম দ্বীপে কোথায় খাবেন

নিঝুম দ্বীপ যাওয়ার জন্য যে সমস্ত দিকগুল,উপরে পোস্টে উল্লেখ করা হয়েছে সেগুলো থেকে আপনারা সরাসরি নিঝুম রিসোর্টে চলে আসবেন এখানে আসলে বিভিন্ন রকমের খাবার পাবেন তাছাড়াও নামার বাজারেও ভালো কোন খাবার হোটেল পাবেন না যেগুলো আছে সেগুলো ভালো মানের খাবার খেতে হলে আগে কথা বলে নিতে হবে বিভিন্ন ধরনের মাছ দিয়ে খেতে পারবেন ৫০ থেকে ৬০ টাকা খরচ হবে

এছাড়াও কিছু লোকাল খাবারের হোটেল রয়েছে যেমন হোটেল সি বাট দ্বীপ হোটেল এবং ভাই ভাই হোটেল এগুলোতে মাছ-মুরগি হাস কাঁকড়া শুটকি খাবার পেয়ে যাবেন এছাড়া ভালো মিষ্টি জাতীয় খাবার নাও পেতে পারেন।

নিঝুম দ্বীপে ক্যাম্পিংসুবিধা

নিঝুম দ্বীপের গুরুত্বপূর্ণ সুবিধা রয়েছে ক্যাম্পিনের পুরো দ্বীপে আপনার পছন্দমত জায়গায় টাউট টাঙ্গাইয়া থাকতে পারবেন জন্তু জানোয়ারের কোন ভয় নেই শুধুমাত্র বুনো মহিষের থেকে একটু সাবধানে থাকবেন সবচাইতে ভালো জায়গা হলো নামার বাজারের নিঝুম রিসোর্ট পাশে খাল পার হয়ে সাগর পাড়ের বিশাল পাঁচ থেকে ছয় মাইল খোলা মাঠ প্রায় সবকিছু এখানে পাওয়া যায় তেমন কিছু নেওয়া লাগবে না সাথে করে এরপরও যদি কিছু লাগে তাহলে জাহাজমারা গিয়ে নিয়ে আসতে পারেন ওই  বাজারে সব পাওয়া যাবে ।

এছাড়াও নিঝুম দ্বীপে জাতীয় উদ্যান রয়েছে এই এলাকায় ক্যাম্পিনের জন্য তাবু ভাড়া পাওয়া যায় এছাড়াও ঘোড়ার জন্য ফাইবার ভোট ভাড়া পাওয়া যায় ধারণ ক্ষমতা রয়েছে ৪০ জনের ।

যোগাযোগের জন্য

মাসুদ ফোন ০১৮৩৭ ৪১ ২১৪, ০১৭২৪ ৭০০৩১০

রাসেল ফোন ০১৮৬৮ ৬১২ ১৭৮

আরো পড়ুনঃডিবির হাওর সিলেট যাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানুন

আমাদের শেষ কথা 

নিঝুম দ্বীপ যাওয়ার উপায় সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে সম্পূর্ণ সঠিক তথ্যটি দেওয়া হয়েছে আশা করি বুঝতে পেরেছেন এরপরও যদি কোন রকমের প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানিয়ে দিতে পারেন পুনরায় সেটা সঠিক তথ্য দিয়ে পূরণ করে দেওয়া হবে 

নিঝুম দ্বীপ দর্শনীয় স্থানগুলো সম্পর্কে তথ্য দেওয়া হয়েছে আপনারা আপনাদের সুবিধা অনুযায়ী জেনে নিতে পারেন আর আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার বন্ধুবান্ধবদের নিকট শেয়ার করে দিবেন যাতে করে এই জায়গাটি ঘুরে মনটা ফ্রেশ করে নিতে পারে ধন্যবাদ।