মেলখুম ট্রেইল বুনো প্রকৃতির সৌন্দর্য চট্টগ্রাম যাওয়ার সম্পূর্ণ ভ্রমণ গাইড

নেভি ক্যাম্প কাপ্তাই লেকের নীল জলরাশি ও সবুজ পাহাড়ের আকর্ষণীয় মেলবন্ধন সম্পর্কে জানুনআপনি কি,মেলখুম ট্রেইল বুনো প্রকৃতির সৌন্দর্য চট্টগ্রাম যাওয়ার সম্পূর্ণ ভ্রমণ গাইড সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্যই গুরুত্বপূর্ণ হতে যাচ্ছে নিচে মনোযোগ সহকারে পড়ে নিতে পারেন

মেলখুম ট্রেইল বুনো প্রকৃতির সৌন্দর্য চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড মিরসরাই রেঞ্জের একটি ট্রেইল। এই ট্রেইল টি পাহাড় ঝিরি এবং সবুজ ভূমির এক নসর্গিক স্বর্গীয় সংমিশ্রণ যার পুরো ট্রেইল জুড়ে আছে বৈচিত্র্য দৃশ্য

পেজ সূচিপত্রঃমেলখুম ট্রেইল বুনো প্রকৃতির সৌন্দর্য চট্টগ্রাম যাওয়ার সম্পূর্ণ ভ্রমণ গাইড জানতে পড়ুন

• মেলখুম ট্রেইল বুনো প্রকৃতির সৌন্দর্য
• মেলখুম ট্রেইলে বুনো প্রকৃতির সৌন্দর্য হিসেবে যা যা দেখবেন
• মেলখুম ট্রেইল বুনো প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করতে যারা যাবেন 
• মেলখুম ট্রেইল যাওয়ার উপযুক্ত সময় কখন
• মেলখুম ট্রেইলে যাবার উপায়
• মেলখুম ট্রেইল গিয়ে কোথায় খাবেন
• মেলখুম ট্রেইলে কোথায় থাকবেন
• মেলখুম ট্রেইলের আশেপাশে দর্শনীয় স্থান
• সঙ্গে যেসব প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র রাখবেন
• আমাদের শেষ কথা

মেলখুম ট্রেইল বুনো প্রকৃতির সৌন্দর্য

মেলখুম ট্রেইল (MEL KHUM TRAIL)বুনো প্রকৃতির সৌন্দর্য একজন ট্রেকার এর কাছে স্বপ্নের মত যতগুলো ঝিরি আছে তার মধ্যে এই ট্রেইল সবচাইতে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন। মেলখুম ট্রেইল সৌন্দর্য একটি অভিজ্ঞতাএর প্রতিটি বাক বদলে দেয় জীবনের গল্প। প্রতিটি নতুন পদক্ষেপ দিবে নতুন দৃশ্যের উপহার।মেলখুম ট্রেইল এর শুরুতেই চোখ জুড়ানো সবুজে মোড়ানো দুই পাশে বিশাল আকৃতির পাহাড়, সামনে এগোতে পড়বে ঘন সবুজ বন ও পাহাড়ি ঢাল। মেলখুম ট্রেইল এর সময় বুনো প্রকৃতির সৌন্দর্যের আবির্ভাব ঘটে।

মেলখুম ট্রেইল বুনো প্রকৃতির সৌন্দর্য অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো এখানে পাথরের দেখা পাবেন না  শুধুই পাবেন স্বচ্ছ পানির খেলা। মেলখুম ট্রেইলে রোদের কিরণে এই জায়গাকে আলোকিত করে দেয়।মেলখুম ট্রেইল ঝর্ণাধারাটি পাহাড়ের বুকে ঝুলে থাকা এক রুপালি জলপর্দা।

মেলখুম নামকরণের কারণ

মেলখুম শব্দের আলাদা আলাদা অর্থ আছে যা দুইটি শব্দমিলে একটি অর্থ গঠিত হয়  চলুন জেনে নেওয়া যাক

মেল শব্দের অর্থ মিলন বা  মিশ্রিত বা এক অর্থে ব্যবহার করা হয় যা এমন এক জায়গাকে বোঝানো হয়েছে যেখানে ঝিরির পানি মিলিত হয়

খুম শব্দের অর্থ হলো খুমি ভাষায় ঝরনা বা বড় পুকুর অথবা গভীর জলাশয় কে বোঝায় এর অর্থ দ্বারা বুঝায় যেখানে গভীরভাবে পানি জমে থেকে পুকুরের তৈরি হয় তাকে খুম নামে ডাকা হয়

আরো পড়ুনঃ টি ভ্যালি গ্রিন রিসোর্ট কালান্দিগঞ্জ তেতুলিয়া যাওয়ার উপায় ও খরচ সম্পর্কে জানুন

মেলখুম দুইটি শব্দের অর্থে যা বুঝা যায় তা হল মিলিত ঝিরির তৈরি পুকুর যেখান থেকে তৈরি হয় ঝর্ণাধারা

মেলখুম ট্রেইলে বুনো প্রকৃতির সৌন্দর্য হিসেবে যা যা দেখবেন

মেলখুম ট্রেইল বুনো প্রকৃতির সৌন্দর্য হিসেবে অনেক কিছুই দেখার আছে যেগুলো প্রতিটি পদক্ষেপে দিবে নতুন অভিজ্ঞতা। চলুন তাহলে নিচে বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক

সবুজ পাহাড়ের শীতল ছোঁয়া

মেলখুম ট্রেইল বুনো প্রকৃতির সৌন্দর্য রূপ তৈরির মূল আকর্ষণী হলো,সবুজ পাহাড়ে শীতল ছোঁয়া  ঘন সবুজ বন।পাহাড়ের  ঢালের শীতল ও নরম স্পর্শ তৈরি করে প্রাকৃতিক স্বর্গরাজ্য।মেলখুম ট্রেইল হালকা বাতাসে দোলে গাছের পাতা আর ঝিরিঝিরি শব্দে বয়ে যায় ঝরনার পানি,এনে দেয় মনের গহীনে শীতল স্পর্শের অনুভূতি। হাঁটুর সমান ঠান্ডা পানি পরিষ্কার জলধারা সরু পাথরের উপর দিয়ে হাঁটা এ যেন এক রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা।

ঝিরির মধ্যে মাছ ধরার দৃশ্য

মেলখুম ট্রেইল বুনো প্রকৃতির সৌন্দর্য মধ্যে আরেকটি সুন্দর্য হল,এখানকার স্থানীয়দের ঝিরির মধ্যে মাছ ধরার দৃশ্য এরা বুনো জঙ্গলের রস দিয়ে পানি থেকে মাছ ধরে থাকে। এই রসে মাছের জন্য চেতনা নাশক ঔষধ থাকে বিশেষ করে চিংড়ি মাছ স্রোতে ভেসে ভেসে আছে একেবারে মাছ ধরা সহজ হয়ে যায়। এছাড়া আপনি যখন পানিতে হাঁটবেন,তখন বিভিন্ন রকমের মাছ এসে আপনার পায়ে টোকা দিবে হাত বাড়ালে পাহাড়ি মাছ ধরতে পারেন ।

ঘন সবুজ পাহাড়ের বিভিন্ন রঙের পাখির দেখা

মেলখুম ট্রেইল বুনো প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ সৌন্দর্য হলো,ঘন সবুজ পাহাড়ের বুকে দেখা যাবে রংবেরঙের পাখির দল মাঝেমাঝে ঝাঁক বেঁধে  উড়ে যায় কুহু কুহু সুরে বনকে সমস্ত বনকে মাতিয়ে। এখানে আরো দেখবেন প্রজাপতির ঝাঁক  ঘাসফড়িংয়ের দল উচ্চ নিচু গাছ গাছালি ও বুন  ফুলের সমাহার।

খোলা পাহাড়ের নীরবতা

মেলখুম ট্রেইল বুনো প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করার আরেকটি মাধ্যম হলো, খোলা পাহাড়ের নিরবতা ও পাথরের পথে হাঁটার অভিজ্ঞতা।

একটু এগোতে দেখা যায় ফাঁকা জঙ্গল এবং পাহাড়ি উপত্যকা এ জায়গায় এসে দাঁড়ালে মনে হয় মাথার কাছে আকাশ দাঁড়িয়ে আছে। মেলখুম ট্রেইল নীরবতা আর বাতাসের শব্দ মনের সব ক্লান্তি দূর করে প্রশান্তির নরম স্পর্শ এনে দিবে ।

মেলখুম ঝরনা রুপালী জলোছায়া

মেলখুম ট্রেইল বুনো প্রকৃতির সৌন্দর্যের আপার লীলাভূমি। নীল স্বচ্ছ পানিতে সূর্যের আলো পড়ে পাথরগুলো রূপালী আকার ধারণ করে। মেলখুম ট্রেইল এর পাহাড়ের গায়ে লেগে থাকা শ্যাওলাগুলো সবুজ আকার ধারণ করে আপনি দেখলে মুগ্ধ হবেন  সবুজ পানির ঝিরির খেলা। 

ফটোগ্রাফির সেরা স্থান

মেলখুম ট্রেইল বুনো প্রকৃতির সৌন্দর্য দেখার জন্য যত সামনে আগাবেন ততই হবেন বিমোহিত।মেলখুম ট্রেইল ফটোগ্রাফির জন্য যে জায়গায় আপনি সিলেক্ট করবেন সেটাই হবে সেরা জায়গা। কারণ এই জায়গা সমস্তটাই হলো ফটোশুটের মেন পয়েন্ট। তার মধ্যেও অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট হলো, 

আরো পড়ুনঃকুমারী ঝরনার মাধ্যমে বান্দরবানের রুপালি সৌন্দর্যের আত্মপ্রকাশ এবং  ভ্রমণ গাইড 

মেলখুম ট্রেইল এ ঝিরির রিঅ্যাকশন জলের লাইট পাহাড়ের নীল পানির দূরত্ব প্রতিটি জায়গা থেকে পাবেন চমৎকার ছবি। 

 মেলখুম ট্রেইল বুনো প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করতে কারা যাবেন 

মেলখুম ট্রেইল বুনো প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য উপযুক্ত কারা, যারা ট্র্যাকিং পছন্দ করেন তাদের জন্য সঠিক পদক্ষেপ হবে। আবার যাদের টেকিং করার ইচ্ছা আছে কিন্তু সুযোগ হয়ে ওঠেনি তাদের জন্য হতে পারে সঠিক যাত্রা। যুবক বয়সের জন্য উপযুক্ত এই মেলখুম ট্রেইল বুনো প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করা।

মেলখুম ট্রেইল যাওয়ার উপযুক্ত সময় কখন

মেলখুম ট্রেইল বুনো প্রকৃতির পুরোপুরি সৌন্দর্য  উপভোগ করার সেরা সময় হলো "অক্টোবর থেকে এপ্রিল" মাস এসময় ট্রেইল করা সবচেয়ে সহজ এবং নিরাপদ ও আরামদায়ক।ঝিরির পানি স্বাভাবিক মাত্রায় থাকে হাঁটতে সুবিধা হয় এছাড়াও পাথর পিচ্ছিল কম থাকে।আবহাওয়া ঠান্ডা ও আরামদায়ক থাকে। জঙ্গলে পোকামাকড়ের আক্রমণ কম হয়। ফটোগ্রাফির জন্য আবহাওয়া পরিষ্কার থাকে এ সময় ট্রাকিং করা খুব সহজ হয়।

মেলখুম ট্রেইলে যাবার উপায়

ঢাকা থেকে বান্দরবান যেতে চাইলে সরাসরি বাসে চেপে বসুন এরপর বান্দরবান নেমে যান।  বান্দরবান  থেকে লোকাল বাস কিংবা চাঁদের গাড়িতে তিন থেকে চার ঘন্টার মধ্যে থানচি পৌঁছে যান। থানচি থেকে রেমাক্রি চলে যান নৌকা যোগে যে মাটি থেকে টেকিং শুরু হবে দু'ঘণ্টা থেকে আড়াই ঘন্টার মত রাস্তা পাঁচ থেকে ছয় কিলোমিটার যেতে হবে এরপরে মেলখুম ট্রেইল পেয়ে যাবেন।

ঢাকা থেকে বান্দরবান যেতে ভাড়া লাগবে ১০০০ থেকে ১৫০০ টাকা এসি নন এসি বাসে সময় লাগবে ৮ থেকে ১০ ঘন্টা বান্দরবান থেকে থামছে তিন থেকে চার ঘন্টা ভাড়া লাগবে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা খামচে থেকে রেমাক্রি ১৫০০ থেকে ২ হাজার টাকা নৌকা ভাড়া ৭থেকে ৮ জনের সময় লাগবে দেড় থেকে দুই ঘন্টা এর পরেরটা কি শুরু।

বিকল্প রাস্তায় হিসেবে বেছে নিতে পারেন

ঢাকা সায়দাবাদ ফকিরাপুল ও কমলাপুর থেকে সরাসরি চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে বাস রওনা দিয়ে থাকে চট্টগ্রামের সেনা পাহাড় বাজারে নেমে এখানে লোকাল বাসের চেপে বসবেন যদি এখানে ভোরে রাতে বাছ পৌঁছায় তাহলে সেনা পাহাড় না নেমে সরাসরি বারৈয়ার হাট নামবেন সকালের নাস্তা করে নেবেন এখান থেকে লেঙ্গুয়েজ সোনা পাহাড় বাজারে যাবেন জনপ্রতি ভাড়া লাগবে ২০ টাকা

সোনা পাহাড় থেকে পূর্বে যে রাস্তাটি গেছে ওই রাস্তায় মূল রাস্তা এখান থেকে পাঁচ মিনিট হাঁটার পরে দেখা যাবে রেল ক্রসিং তারপরে আর পাকা রাস্তা দেখা পাবেন না কাদামাটির রাস্তা ধরে প্রায় ১৫ মিনিট হাঁটবেন তারপরে দেখা মিলবে একটা ছোট্ট কালভাট উপরে একটি বালুর ঝিরি দেখা যাবে পাশ দিয়ে উজানের দিকে হাটা শুরু করবেন ৪০ থেকে ৪৫ মিনিট হাঁটলে পেয়ে যাবেন মেলখুম ট্রেইল দেখা এখানে কোন প্রতারণার ভয় নেই টোটালি যাওয়া আসা দিয়ে সময় লাগবে চার থেকে পাঁচ ঘন্টা।

মেলখুম ট্রেইল গিয়ে কোথায় খাবেন

মেলখুম ট্রেইল বুনো প্রকৃতির সৌন্দর্য মেলখুম ট্রেইল এর রাস্তার মধ্যে রুমা বাজারে ও খেয়ে নিতে পারেন আবার থানচি বাজারও খেয়ে নিতে পারেন এছাড়াও রেমাক্রি উপজাতিদের সঙ্গে তাদের দেশীয় খাবার খেতে পারেন তাদের খাবারের তালিকায় থাকবে

ভাত মাছ ডাল সবজি ও দেশি ও বন মোরগ সহ ভর্তা ভাজি ইত্যাদি

দুপুরের খাবারের খরচ ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে হয়ে যাবে

চট্টগ্রাম দিয়ে যাওয়ার সময় যেসব জায়গায় খাবেন

মেলখুম ট্রেইল বুনো প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করতে গিয়ে খাওয়ার জন্য ভালো মানের হোটেল পাবেন বাস থেকে নেমে বারৈয়ার হাট খেয়ে নিতে পারেন এখানে যে রাস্তার ওগুলো আছে সেখানে দেশীয় খাবারের ব্যবস্থা রয়েছে ভাত ভর্তা মাছ দেশি মুরগি সবজি ডাল ইত্যাদি এছাড়াও ঢাকা-চট্টগ্রাম হাইওয়ে তে পাবেন উন্নতমানের রেস্টুরেন্ট যেমন আরশিনগর ফিউচার পার্ক ও রেস্তোরাঁ এখানে খেয়ে নিতে পারেন।

মেলখুম ট্রেইলে কোথায় থাকবেন

মেলখুম ট্রেইল বুনো প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করতে গিয়ে কোথায় থাকবেন এই নিয়ে কোন টেনশন নাই। আপনি চাইলে খানচিতে থাকতে পারেন। রেমাকরির আদিবাসী গ্রামে হোমস্টে আছে সেখানে থাকতে পারেন আবার নীলগিরি নীলাচলে থাকতে পারেন স্থানীয় গাইড এ ব্যবস্থা করে দিতে পারবেন।

হোমস্টে টাকার জন্য ভাড়া লাগবে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা এছাড়াও থানচিতে থাকতে হলে ৬০০ থেকে ১ হাজার টাকার লাগবে আর নীলগিরি নীলাচলে থাকলে বারোশো টাকার মত লাগবে।

মেলখুম ট্রেইলের আশেপাশে দর্শনীয় স্থান

মেলখুম ট্রেইলের আশেপাশে দর্শনীয় অনেকগুলো স্থান রয়েছে যা প্রদর্শনার্থীদের কাছে খুবই জনপ্রিয় তো চলুন সেই জনপ্রিয় স্থানগুলোর নাম সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক

আমিয়াখুম জলপ্রপাত

নাফাকুম জলপ্রপাত

বালিঝির

রেমাক্রি ঝর্ণা

থানচি ভিউ পয়েন্ট

 তিনদু পাথর দাঁড়াইিং টং

সঙ্গে যেসব প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র রাখবেন

মেলখুম ট্রেইল দর্শনের সময় সঙ্গে নিতে হবে যেসব প্রয়োজনে জিনিস তার একটি তালিকা তুলে ধরা হলো  নিচে জেনে নিতে পারেন

গ্রিপের জুতা বা স্যান্ডেল

পানির বোতল

শুকনা খাবার

ওয়াটারপ্রুফ ব্যাগ

রেনকোট

মোবাইলের পাওয়ার ব্যাংক

ক্যামেরার ফুল চার্জ।

সঙ্গে নগদ টাকা

মশা নিরোধক স্প্রে

এনআইডি কার্ডের ফটোকপি

ব্যক্তিগত ওষুধ পত্র

বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ অবশ্যই সঙ্গে রবি সিম রাখবেন এখানে অন্য কোন সিমের নেটওয়ার্ক পাবেন না।

গাইডের অনুমতি ছাড়া ট্রেইল করা যাবে না

একা কোথাও ঘুরতে যাবেন না

বর্ষা মৌসুমে সতর্কতার সাথে ট্র্যাকিং করবেন

স্থানীয় আদিবাসীদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করবেন

যেখানে সেখানে ময়লা ফেলে নোংরা করবেন না

আরো পড়ুনঃগাংচিল আইল্যান্ড রাঙ্গামাটি যাওয়ার উপায় ও খরচ সম্পর্কে জানুন

ঢাকা থেকে মেলখুম ট্রেইল জন প্রতি কত খরচ হবে

ঢাকা থেকে মেলখুম ট্রেইল ৬ জন ট্যুর প্ল্যান করলে খরচ আসবে ৩৫০০ থেকে ৪ হাজার টাকা তবে অন্যান্য খরচের সঙ্গে এর তুলনা করবেন না।

আমাদের শেষ কথা

প্রিয় পাঠক, মেলখুম ট্রেইল বুনো প্রকৃতির সৌন্দর্য চট্টগ্রাম যাওয়ার সম্পূর্ণ ভ্রমণ গাইড সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য তুলে ধরা হয়েছে কোথায় থাকবেন কিভাবে যাবেন কোথায় খাবেন কি কি সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন সেগুলো কিভাবে সমাধান করবেন টোটালি বিস্তারিতভাবে আজকেরে আর্টিকেলে আলোচনা করা হয়েছে আশা করছি বুঝতে পেরেছেন এরপরে যদি কোন সমস্যার সম্মুখীন হন তাহলে আমাদেরকে কমেন্ট বক্সে জানাবেন পুনরায় সঠিক তথ্য দিয়ে উপকৃত করা হবে

মেলখুম ট্রেইল বুনো প্রকৃতির সৌন্দর্য এই আর্টিকেলটি আপনাদের বন্ধুবান্ধব আত্মীয়-স্বজন নিকট বেশি করে শেয়ার করে দিবেন যাতে করে ক্লান্তিময় সময় সুখময় করতে সুন্দর জায়গাটি ট্যুর করতে পারে এরকম সুন্দর সুন্দর আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো দিয়ে সঙ্গে থাকুন এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।