সাবরাং ট্যুরিজম ইকোপার্ক পর্যটন কেন্দ্রের দ্বার উন্মোচন ও ভ্রমণ গাইড

মোটরসাইকেল ভ্রমণ লক্ষ্যে দেশের নিরাপদ সড়কগুলো সম্পর্কে জানুন  সাবরাং ট্যুরিজম ইকোপার্ক পর্যটন কেন্দ্রের দ্বার উন্মোচন ও ভ্রমণ গাইড সম্পর্কে আমরা আজকের আর্টিকেলে  নিচে বিস্তারিত আলোচনা করব  চলুন নিচে  জেনে নেওয়া যাক।

সাবরাং ট্যুরিজম ইকোপার্ক পর্যটন কেন্দ্রের দ্বার উন্মোচন হওয়ার জন্য সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ প্রধান দুটি কারণ হচ্ছে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত ও নিকটবর্তী টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ।

পেজ সূচিপত্রঃসাবরাং ট্যুরিজম ইকোপার্ক পর্যটন কেন্দ্রের দ্বার উন্মোচন ও ভ্রমণ গাইড সম্পর্কে জানতে পড়ুন

• সাবরাং ট্যুরিজম ইকোপার্ক পর্যটন কেন্দ্রের দ্বার উন্মোচন
• সাবরাং ট্যুরিজম ইকো পার্কে যা যা থাকছে
• সংক্ষেপে সাবরাং ইকোপার্ক পর্যটন কেন্দ্রের দার উম্মাচন কারণ কি কি
• সাবরাং ট্যুরিজম ইকোপার্ক যাওয়ার উপায়
• ঢাকা থেকে কক্সবাজার কত সময় লাগে
• সাবরাং ট্যুরিজম ইকোপার্ক প্রশ্নোত্তর পূর্ব
• আশেপাশের দর্শনীয় স্থান
• আমাদের শেষ কথা

সাবরাং ট্যুরিজম ইকোপার্ক পর্যটন কেন্দ্রের দ্বার উন্মোচন

সাবরাং ট্যুরিজম ইকোপার্ক পর্যটন কেন্দ্রের দ্বার উন্মোচন করার ক্ষেত্রে কক্সবাজার টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ অন্যতম সাবরাং ট্যুরিজম ইকোপার্ক প্রায় ১০৪৭ একর জমির উপরে তৈরি করা হয়েছে ইকোপার্ক বর্তমানে পার্কের কাজটি চলমান আশা করা যায় কাজটি সম্পন্ন হলে প্রায় প্রতিদিন ৪০ হাজার পর্যটক এখানে আসা যাওয়া করতে পারবে সাবরাং ট্যুরিজম ইকোপার্ক কেন্দ্রটি চালু হলে মাত্র আধা ঘন্টার মধ্যে পৌঁছে যেতে পারবেন সেন্টমার্টিন দ্বীপে

এশিয়ার দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্স বাজারের টেকনাফ উপজেলা হতে চলেছে থাইল্যান্ডের পাতায়া সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারের কলাতলী থেকে মেরিন ড্রাইভে টেকনাফ  সহজেই যাওয়া যায় সেখান থেকেই শুরু হয়েছে এই টুরিজম ইকোপার্ক  বালুকাময় প্রান্তরে তৈরি হয়েছে 

সাবরাং ট্যুরিজম ইকো পার্ক হবে এশিয়ার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ পর্যটন কেন্দ্র এখানে বিনিয়োগ করা হয়েছে হাজার কোটি টাকা যেটা শান্ত-ও পরিবেশবান্ধব শহর হিসেবে গড়ে তোলা হবে এখানে তৈরি করা হচ্ছে সুন্দরবনের থিম পার্ক শপিংমল রেস্টুরেন্ট ক্লাব সহ অন্যান্য সুবিধা এর সাথে থাকছে নাইট সাফারি রয়েল ক্যাসিনো গলফ ক্লাব একোয়ারিয়াম এবং জাদুঘর সহ হেরিটেজ পার্ক ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল ও স্কুল

আরো পড়ুনঃশিমুল বাগান বসন্ত বরণের অপেক্ষায় সুনামগঞ্জ সিলেট ভ্রমণ গাইড 

প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আহমেদ কাউসার পরিদর্শনের পরে কাজের প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করেছেন তিনি বলেন এই কাজ দ্রুত গতিতে সম্পন্ন করা দরকার এখানে ১৫০০০ লোকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।

সাবরাং ট্যুরিজম ইকো পার্কে যা যা থাকছে

সাবরাং ট্যুরিজম ইকোপার্ক সামুদ্রিক ভিত্তিক পর্যটন কেন্দ্রের দ্বার উন্মোচন হওয়ার ক্ষেত্রে দর্শনার্থীদের জন্য কি কি আকর্ষণ থাকছে এ বিষয়ে বাংলাদেশ ইকোনমিক জন অথরিটি এর একটি বিশেষ প্রকল্প বাস্তবায়নে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের জন্য পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তুলবে চলুন নিচে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক

সমুদ্রের  প্রাকৃতিক সৌন্দর্য

সাবরাং ট্যুরিজম ইকোপার্ক পর্যটন কেন্দ্রের দ্বার উন্মোচনের জন্য ১০০০ একর জায়গা জুড়ে বালুকা প্রান্তরে হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করে সামুদ্রিক সৌন্দর্য আরো দ্বিগুণ বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে সরকার এই শাবরাং ট্যুরিজম ইকোপার্ক তৈরির প্রকল্প গ্রহণ করেছে বঙ্গোপসাগরে দক্ষিনে নীল জলরাশি এবং পাহাড়ের দৃশ্য একসঙ্গে উপভোগ করা যায় এটা শুধুমাত্র বাংলাদেশ এবং থাইল্যান্ডে দেখা যায় আশা করা যাচ্ছে প্রতিদিন হাজারো পর্যটকের ভিড় জমাবে এ পার্কে মধ্যে

ট্যুরিজম ইকো পার্কে অসাধারণ দৃশ্য অনুভব করা যাবে তা হচ্ছে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত এই জায়গাটি হচ্ছে একমাত্র পর্যটকদের জন্য বাংলাদেশের মধ্যে সেরা জায়গা হবে বলে আশা করা যায় নয়নাভিরাম দৃশ্য অনুভবের আরেকটি পর্যটন কেন্দ্র সাবরাং ট্যুরিজম ইকোপার্ক হতে যাচ্ছে।

বিলাসবহুল হোটেল ও রিসোর্ট

সাবরাং ট্যুরিজম ইকোপার্ক পর্যটন কেন্দ্রের দ্বার উন্মোচন হওয়ার লক্ষ্যে বিলাসবহুল হোটেল ও রিসোর্ট তৈরি করা হয়েছে যেখানে আন্তর্জাতিক মানের ফাইভ স্টার হোটেল ভিলা ও ইকো রিসোর্ট নির্মিত হচ্ছে এখানে কিছু হোটেল কাঁচের দ্বারা তৈরি করা হয়েছে যাতে সমুদ্রের সাদৃশ্য উপভোগ করা যায় এর পাশে রয়েছে সুইমিং পুল ইসপা রুফটপ রেস্টুরেন্ট যা পর্যটনদের আকৃষ্ট করতে সক্ষম হবে।

সি ভিউ রেস্টুরেন্ট এন্ড ফ্লোটিং

সাবরাং ট্যুরিজম ইকোপার্ক পর্যটন কেন্দ্রের দ্বার উন্মোচনের ক্ষেত্রে সমুদ্রের উপর ভাসমান রেস্টুরেন্ট ও ফ্লোটিং রেস্তোর তৈরি করা হচ্ছে এখানে আন্তর্জাতিক মানের খাবারের ব্যবস্থা করা হবে পাশাপাশি দেশি খাবারের ব্যবস্থা থাকবে আন্তর্জাতিক উন্নত মানের দেশি-বিদেশি পর্যটকগণ সব রকমের সুবিধার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে । যা বাংলাদেশের প্রথম পর্যটন নির্ভর অর্থনৈতিক অঞ্চল ।

মেরিন অ্যাকোয়ারিয়াম থিম পার্ক

সাবরাং ইকোপার্ক পর্যটন কেন্দ্রের মূল  উন্মোচনের জন্য তৈরি করা হয়েছে মেরিন অ্যাকোয়ারিয়াম থিম পার্ক যা বাংলাদেশের বড় অ্যাকোয়ারিয়াম গড়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করছে এর মাধ্যমে চিত্ত বিনোদনের ব্যবস্থা করা হয়েছে 

এখানে থাকবে বিভিন্ন রকমের সামুদ্রিক মাছের নমুনা এবং সমুদ্রের ভূ গভীরে থাকা জীব বৈচিত্র্যের চিত্র। আরো থাকছে বাচ্চাদের বিনোদনের রাইড ওয়াটার পার্ক এবং গেম জোন সহ বিভিন্ন রকমের বিনোদন সামগ্রী ।

পর্যটন পরিবহন ও যাতায়াতের সুব্যবস্থা

সাবরাং ট্যুরিজম ইকোপার্ক পর্যটন কেন্দ্রের দ্বার উন্মোচন অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে পর্যটন পরিবহন ও যাতায়াতের সুব্যবস্থা থাকা এখানে টেকনাফ থেকে সাবরাং ইকোপার্ক পর্যন্ত সড়কের এবং নৌপথের যাতায়াত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে যার মাধ্যমে পর্যটকগণ অতি সহজেই এখানে এসে পৌঁছাতে পারে এখানে ছোট বিমান ওঠা নামার জন্য এয়ার স্টেপ তৈরি করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে যাতে করে বিমানবন্দর থেকে সরাসরি পর্যটকগণ এখানে চলে আসতে পারে ।

সাবরাং ইকোপার্ক গ্রামীন অভিজ্ঞতা

সাবরাং ইকোপার্কে গ্রামীন অভিজ্ঞতার মাধ্যম হতে পারে ইকো পার্কের দার উন্মোচন এ পার্কের আশেপাশের এলাকায় বিভিন্ন রকমের স্থানীয় সাংস্কৃতিক জিনিসপত্র বিক্রয় করতে দেখতে পাবেন হস্তশিল্পসহ সাংস্কৃতির মান বৃদ্ধির জন্য দর্শনার্থীদের ইকো বন ভ্রমণ ক্যাম্পেইন টহল চালু করা হয়েছে

শপিং এবং নিরাপত্তার আধুনিক সুবিধা

সাবরাং ট্যুরিজম ইকোপার্ক পর্যটন কেন্দ্রের দ্বার উন্মোচন নিরাপত্তা সুবিধাসহ শপিং এর সুব্যবস্থা রয়েছে এখানে তৈরি করা হবে আধুনিক মানের শপিং কমপ্লেক্স সহ হস্তশিল্পের বাজার যার মাধ্যমে এটিএম বুথ ও পার্কিং এর সিকিউরিটি তৈরি করা হচ্ছে যাকে পরিবেশবান্ধব এলাকায় হিসেবে গণ্য করা হবে ।

সংক্ষেপে সাবরাং ইকোপার্ক পর্যটন কেন্দ্রের দার উম্মাচন কারণ কি কি

কারণগুলা হল

আন্তর্জাতিক মানের ইকো ট্যুরিজম পার্ক

বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি

কক্সবাজারের জায়গা সম্প্রসারণ সৃষ্টি

পরিবেশবান্ধব ও আন্তর্জাতিক মডেল

আঞ্চলিক যোগাযোগ ব্যবস্থা বৃদ্ধি করন

সাবরাং ইকোপার্ক এর মাধ্যমে কি কি প্রভাব বাস্তবায়ন হবে চলুন নিচে জেনে নেওয়া যাক

বৈদেশিক পর্যটক আকর্ষণ বৃদ্ধি হবে

অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি দিন দিন বেড়ে চলবে

নতুন পর্যটন কেন্দ্রের আগমন বৃদ্ধি হবে

গ্রামীনে টেকসইয়ের মান বৃদ্ধি পাবে

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম সংযোগ স্থাপনকারী পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে গণ্য হবে

আরো পড়ুনঃঅপূর্ব সৌন্দর্যে ভরা তারুয়া সমুদ্র সৈকত ভোলাগঞ্জ যাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানুন

সাবরাং ট্যুরিজম ইকোপার্ক যাওয়ার উপায়

সাবরাং ট্যুরিজম ইকোপার্ক পর্যটন কেন্দ্রের দ্বার উন্মোচন করার ক্ষেত্রে প্রধান যে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে সে দুটি যাতায়াত ব্যবস্থা ঢাকা থেকে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত এবং কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত থেকে টেকনাফ ট্যুরিজম ইকোপার্ক যেতে হবে চলুন নিচে বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়া যায়।

ঢাকা টু কক্সবাজার

বাসে

ঢাকা টু কক্সবাজার রুটে ট্রেন ও বাস উভয় যানবাহন চলাচল করে থাকে এখানে এসি এবং নন এসি বাস পাওয়া যায় যে সমস্ত বাসগুলি পাওয়া যায় চলুন সেগুলোর নাম জেনে নিই

গ্রীন লাইন

 হানিফ 

শ্যামলী

 শাউদিয়া

 এনা

 সেন্টমার্টিন

 পরিবহন ইত্যাদি

ঢাকা থেকে কক্সবাজার বাসের সময়সূচী সমূহ

বাসের নাম	বাসের শ্রেণীবিন্যাস	যাত্রা সময়	আগমনের আনুমানিক সময়
বাংলাদেশ বাস সার্ভিস	ভিআইপি প্রিমিয়াম	সকাল ছয়টা ৪৫ মিনিট	বিকাল ৩ঃ৪৫ মিনিট
বাংলাদেশ বাস সার্ভিস	ভিআইপি প্রিমিয়াম	সকাল আটটা ৪৫ মিনিট	বিকাল৫ঃ৪৫ মিনিট
বাংলাদেশ বাস সার্ভিস	ভিআইপি প্রিমিয়াম স্লিপার	সকাল দশটা পনের মিনিট	সন্ধ্যা সাতটা ১৫ মিনিট
বাংলাদেশ বাস সার্ভিস	স্ট্যান্ডার্ড চেয়ার	দুপুর ১২ঃ৪৫ মিনিট	রাত ১০:৪৫ মিনিট
এনা পরিবহন	এক্সপ্রেস	রাত ৮ টা ২০ মিনিট	ছয়টা ৪০ মিনিটপরের দিন ভোর
সোহাগ পরিবহন	স্ট্যান্ডার	রাত দশটা	পরের দিন সকাল আটটা

এসি বাসের ভাড়া

২০০০ থেকে ২৫০০ টাকা

নন এসি বাসের ভাড়া ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা

ঢাকা থেকে কক্সবাজার কত সময় লাগে

ঢাকা থেকে কক্সবাজার যেতে সময় লাগে প্রায় ৯ থেকে ১০ ঘন্টা রাস্তার যোগাযোগ ব্যবস্থা যদি ভালো থাকে সেক্ষেত্রে আর যদি জ্যাম হয় সে ক্ষেত্রে ১১ থেকে ১২ ঘণ্টা সময় লেগে যায়

ঢাকা থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব কত কিলোমিটার

ঢাকা থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব ৫০০ কিলোমিটার

কক্সবাজার থেকে টেকনাফ টেকনাফ থেকে সাবরাং

কক্সবাজার থেকে টেকনাফ এর দূরত্ব ৮০ কিলোমিটার সড়ক পথ

 টেকনাফ থেকে শাবরাং ইকোপার্ক পাঁচ থেকে ছয় কিলোমিটার

আপনি কক্সবাজার থেকে সরাসরি সাবরাং চলে আসতে পারেন সিএনজি বা মাইক্রো বাসে মোটামুটি হাজার থেকে বারোশো টাকা ভাড়া নিবে 

সময় লাগবে প্রাইভেট কারে দেড় ঘন্টা মত

ট্রেন পথে

ট্রেন যোগে ঢাকা থেকে কক্সবাজার আসতে হবে প্রতিদিনই ট্রেন চলাচল করে ঢাকা থেকে 

ট্রেনের সময় লাগবে ৭ ঘন্টা মত

ট্রেনের নাম

ঢাকা কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে ছাড়ে কক্সবাজার এক্সপ্রেস রাত ১১ টায়  পৌঁছায় সকাল সাতটা বিশ মিনিটে 

ঢাকা কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে পর্যটক এক্সপ্রেস ট্রেনটি ছেড়ে যায় সকাল ৬:১৫ মিনিটে এবং কক্সবাজারে গিয়ে পৌঁছায় বিকাল ২ঃ৪০ মিনিটে

কক্সবাজার থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় রাত আটটা এবং কমলাপুর রেলস্টেশনে গিয়ে পৌঁছায় সকাল ৪:৩০ মিনিটে

ভাড়া লাগবে শ্রেণী ভেদে ৩৫০ থেকে বারোশো টাকা

কক্সবাজার থেকে সরাসরি সড়ক পথের টেকনাফে যেতে হবে যার দূরত্ব দেড় ঘন্টা থেকে ২ ঘন্টা

বিমান পথে

এছাড়া ঢাকা থেকে বিমান পথে কক্সবাজার বিমানবন্দর যাওয়া যায়

ফ্লাইটের সময় লাগে ৫০ থেকে ৬০ মিনিট

ফ্লাইটের ভাড়া ৪৫০০ থেকে ৬৫০০ যাওয়া এখান থেকে মাইক্রোবাসে সরাসরি সাবরাং ট্যুরিজম ইকোপার্ক যাওয়া যায়

নৌপথে কক্সবাজার টেকনাফ

নৌপথে ইচ্ছে করলে  কক্সবাজার থেকে টেকনাফ যেতে পারবেন সেন্টমার্টিন রুটে চালু করা হবে ক্রূজ শিপ সার্ভিস এর মাধ্যমে কক্সবাজার থেকে টেকনাফ টেকনাফ থেকে সাবরাং  ট্যুরিজম ইকো পার্ক যায়

সাবরাং ট্যুরিজম ইকোপার্ক প্রশ্নোত্তর পূর্ব

সাবরাং ট্যুরিজম ইকোপার্ক পর্যটন কেন্দ্রের দ্বার উন্মোচন করার লক্ষ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংক্ষিপ্ত আকারে তুলে ধরা হলো প্রয়োজনে জেনে নিতে পারেন

প্রশ্নঃ সাবরাং ট্যুরিজম ইকোপার্ক কোথায় অবস্থিত

উত্তরঃ কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলার সাবরাং এলাকায়

প্রশ্নঃ পার্ক কবে থেকে খোলা হয়েছে দর্শনার্থীদের জন্য

উত্তরঃ সাম্প্রতিক বছরগুলির মধ্যে খোলা হয়

প্রশ্নঃ এখানে কি ধরনের বিনোদন পাওয়া যায়

উত্তরঃ বনভূমি সবুজায়ন সহ ছোট খাল বিল নদী দেখতে পাওয়া যায়

প্রশ্নঃ সাবরাং ইকো পার্কে প্রবেশ মূল্য কত

উত্তরঃ জনপ্রতি ২০ থেকে ৫০ টাকা পরে পরিবর্তন হতে পারে

প্রশ্নঃ পার্কে যাওয়ার সেরা সময় কখন

উত্তরঃ নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি

প্রশ্নঃ পার্কের আশেপাশে থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা আছে কি 

উত্তরঃ আছে টেকনাফ শহরের হোটেল আছে ছোট ছোট রেস্টুরেন্ট আছে

প্রশ্নঃ পার্কে গেলে কি কি সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে

উত্তরঃ সঙ্গে যা যা নিবেন জলে হালকা খাবার ক্যামেরা মোবাইল হালকা জুতো রেনকোট ইত্যাদি

প্রশ্নঃ পার্কের বিশেষ আকর্ষণ কি

উত্তরঃ সমুদ্রের সৈকতের জল ও নরম বালি প্রাকৃতিক বনায়ন

আরো পড়ুনঃ দাওধারা গারো পাহাড় নতুন পর্যটন কেন্দ্রর সম্ভাবনা নালিতাবাড়ী শেরপুর

আশেপাশের দর্শনীয় স্থান

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত

সেন্টমার্টিন দ্বীপ

ইউনিয়ন হিল

হিমছড়ি ঝর্ণা

নাফ নদী

টেকনাফ নদী মোহনায় পিকনিক স্পট

আমাদের শেষ কথা

সাবরাং ট্যুরিজম ইকোপার্ক পর্যটন কেন্দ্রের দ্বার উন্মোচন ও ভ্রমণ গাইড সম্পূর্ণ সঠিক তথ্য তুলে ধরলাম আশা করছি বুঝতে পেরেছেন আজকে আর্টিকেলে কিভাবে নতুন পর্যটন কেন্দ্রের উদ্ভাবন এবং সেখানে কিভাবে যাবেন কোথায় থাকবেন কি খাবেন সম্পূর্ণ বিষয়াদি আলোচনা করা হয়েছে এরপরও যদি আপনাদের প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে আমাদেরকে কমেন্ট বক্সে জানাবেন সঠিক তথ্যের উত্তর দিয়ে উপকৃত করা হবে

প্রিয় পাঠক সাবরাং ট্যুরিজম ইকোপার্ক পর্যটন কেন্দ্রের দ্বার উন্মোচন ও ভ্রমণ গাইড আর্টিকেলটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার বন্ধুবান্ধব এবং আত্মীয়-স্বজনকে শেয়ার করে দিবেন প্রতিদিন এরকম সুন্দর সুন্দর আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো দিয়ে সঙ্গে থাকুন এখন আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।