তৈনখাল নদীর তীরে পাহাড়ি বনভূমির অপূর্ব সৌন্দর্যের মেলবন্ধন ভ্রমণ গাইড

বারুয়াকোনা মহাদেও নদী অপূর্ব সৌন্দর্যের লীলাভূমি কমলাকান্দা নেত্রকোনা প্রিয় পাঠক, আপনি কি তৈনখাল নদীর তীরে পাহাড়ি বনভূমির অপূর্ব সৌন্দর্যের মেলবন্ধন , ভ্রমণ গাইড সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন । পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ে বিস্তারিত জানতে নিতে পারেন ।

তৈনখাল বা টোয়াইন নদীর তীরে পাহাড়ি বনভূমির অপূর্ব সৌন্দর্যের ধারা ।বান্দরবান জেলার আলীকদম উপজেলার দর্শনার্থীদের আকর্ষণীয় স্পট তৈনখালের অবস্থান।

পেজ সূচিপত্রঃতৈনখাল নদীর তীরে পাহাড়ি বনভূমির অপূর্ব সৌন্দর্যের মেলবন্ধন ভ্রমণ গাইড সম্পর্কে জানতে পড়ুন

• তৈনখাল নদীর তীরে পাহাড়ি বনভূমির অপূর্ব সৌন্দর্যের মেলবন্ধন
• তৈনখাল নদীর নামকরণ
• তৈন খাল নদীতে  যা দেখবেন
• কখন যাওয়ার উপযুক্ত সময়
• তৈনখাল  নদীতে কিভাবে  যাবেন
• তৈনখালে কোথায় থাকবেন
• খাওয়া দাওয়া কোথায় করবেন
• সাথে যা নিবেন
• আশেপাশে দর্শনীয় স্থান
• সতর্কতা অবলম্ব
• শেষ কথা

তৈনখাল নদীর তীরে পাহাড়ি বনভূমির অপূর্ব সৌন্দর্যের মেলবন্ধন

তৈনখাল নদীর তীরে পাহাড়ি বনভূমির অপূর্ব সৌন্দর্যের মেলবন্ধন ।মানে হল এক দিলে দুই পাখি মারা। এই নদীর পাশ দিয়ে ট্র্যাকিং করলে আলীকদমের আন্ধারমানিক আকর্ষণীয় পর্যটন কেন্দ্র দেখা মিলবে। আপনি আলাদা অভিজ্ঞতা উপভোগ করতে পারবেন ।নদীর দুইপাশে সবুজ পাহাড়ি অরণ্য ও প্রাকৃতিক নিস্তব্ধতা  অসাধারণ সৌন্দর্যের মাঝে শান্তির ছোঁয়া । যার উৎপত্তি শত শত ছোট পাহাড়ি ঝর্ণা থেকে। তৈনখাল নদীর পাশে দাঁড়ালে মায়াবী স্পর্শ সৌন্দর্যের এক শান্ত নান্দনিক অনুভূতি মনকে শীতল করে থাকে।তৈনখাল নদীর  আঁকাবাঁকা নদীর বুকের উপর নৌকা ভ্রমণ স্নিগ্ধ শ্যামল অনুভূতির ছোঁয়া পাওয়া যায়।

তৈনখাল নদীর মল আকর্ষণ হল শান্ত নিরব জলধারা । তৈনখাল নদীর দুই পাশে ঘনসবুজ অরণ্যের সৌন্দর্য ।যারা প্রকৃতির মাঝে ট্র্যাকিং করতে ভালোবাসেন, তাদের জন্য খুবই জনপ্রিয় ও মনোমুগ্ধকর স্থান ।নদীর উপর উড়িয়ে দেওয়া পাল ফরফর  শব্দ সাথে মৃদু বাতাসের মিতালী তরঙ্গ অসাধারণ সৌন্দর্য , মনের গহীনের অজান্তেই মিলেমিশ একাকার হয়ে যায়। তৈনখাল নদী ফটোগ্রাফিদের জন্য অন্যতম সেরা স্থান । নদীর সৌন্দর্যে নিজেকে ক্যামেরাবন্দি করা সত্যি ই ভাগ্যের ব্যাপার।

তৈনখাল নদীর নামকরণ

তৈনখাল নদীর নামকরণের কারণ হলো তন/তৈন শব্দের অর্থ হল আর ঢাল বেয়ে নেমে আসা পানি 

তৈন খাল নদীতে  যা দেখবেন

তৈনখাল নদীর তীরে পাহাড়ি বনভূমির অপূর্ব সৌন্দর্যের মেলবন্ধন।নদী শান্ত শীতল নিলাভ পানি ও নিরব পরিবেশ প্রকৃতি এখানেই মায়াবী রূপ বদলায় । চলুন তৈন খালের সৌন্দর্য পরিষ্কারভাবে নিচে জেনে নেয়া যাক 

পাহাড়ি ঝরনার স্বচ্ছ জল ধারা

তৈনখাল নদীর তীরে পাহাড়ি বনভূমির অপূর্ব সৌন্দর্যের মেলবন্ধন।নদীর পাহাড়ি ঝরনার স্বচ্ছ জল ধারা অপূর্ব সৌন্দর্যের অধিকারী । বৃষ্টির  পানির উত্তাল ঢেউ দ্রুত প্রবাহের সাথে প্রতিযোগিতা করে। যার সৌন্দর্য  দাঁড়িয়ে উপভোগ করতে পারবেন ।মাঝে মাঝে নৌকায় ভেসে বাড়ানো প্রকৃতির সাথে নিজেকে মানিয়ে অন্য জাগতিক আনন্দের অনুভূতি পাওয়া যায়।

বারিক্কা টিলা ঢালের দৃশ্য

তৈনখাল নদীর তীরে পাহাড়ি বনভূমির অপূর্ব সৌন্দর্যের মেলবন্ধন ।নদীর পাশে দাঁড়িয়ে উপভোগ করবেন মেঘালয় থেকে বয়ে আসা বিভিন্ন ছোট্ট ছোট্ট সাদা মায়াবী পরীর ঝর্ণাধারার পানি । পশ্চিমে সালবন ও গজারী বন পূর্বে মেঘালয়ের বিশাল পাহাড়ের সারিবদ্ধতা। এক কথায় মনোমুগ্ধকর বৈচিত্র পূর্ণ দৃশ্য।

আরো পড়ুনঃপ্রান্তিক লেক অপরূপ প্রকৃতিক বিস্ময় বান্দরবান ভ্রমণ গাইড সম্পর্কে জানুন

সরু নদীর বাঁকানো রাস্তা

তৈনখাল নদীর তীরে পাহাড়ি বনভূমির অপূর্ব সৌন্দর্যের মেলবন্ধন।ট্রাকিং এর মাধ্যমে সৌন্দর্য উপভোগ করা যায় ,শান্ত শীতল বাঁকানো রাস্তায় । ছোট্ট নৌকায়  সৌন্দর্য দ্বিগুণভাবে মনোমুগ্ধকর হয়। দুইপাশের বিশাল অরন্যর মধ্যে বিভিন্ন পশুপাখি দর্শন আরো সৌন্দর্যকে বাড়িয়ে তোলে।

ঝর্ণা শব্দ অশান্ত প্রকৃতির সুর

তৈনখাল নদীর তীরে পাহাড়ি বনভূমির অপূর্ব সৌন্দর্যের অন্য দিক হলো।পাথরের ফাক দিয়ে নেমে আসা ঝিরি থেকে স্রোতের জলধারা । যার শব্দে এলাকা স্বর্গীয় অনুভূতি করে তোলে।ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য এটি একটি আলাদা এক্সপেরিয়েন্স তৈরি করে। সাদা পানির জলধারায় সমস্ত বনে আলাদা সৌন্দর্যের বহিঃপ্রকাশ ঘটে ।দেখে মনে হয় যেন সাদা পরী পাহাড় থেকে নেমে নদীতে গোসলের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।সত্যিই অসাধারণ দৃশ্য না গেলে বোঝানো যাবে না।

স্থানীয়দের জীবন বৈচিত্র 

তৈনখাল নদীর তীরে পাহাড়ি বনভূমির অপূর্ব সৌন্দর্যের মেলবন্ধন।এখানকার স্থানীয় জীবনধারা গভীরভাবে সৌন্দর্যের ফুটিয়ে তুলেছে । গ্রামের মানুষের সহজ-সরল জীবনধারা । কৃষকের জমিতে ফসল ফলানো ,হাওরে জনপদের মাছ ধরার দৃশ্য , বাঁশের সাঁকো দিয়ে পারাপার নিত্যদিনের প্রয়োজনীয় কাজকর্ম সমাধান , সত্যিই অসাধারণ সৌন্দর্য দর্শন করতে পারবেন।

কখন যাওয়ার উপযুক্ত সময়

তৈনখাল নদীর তীরে পাহাড়ি বনভূমির অপূর্ব সৌন্দর্যের মেলবন্ধন ।তৈনখাল নদীর সৌন্দর্য উপভোগ করার গোল্ডেন সময় হল "জুলাই থেকে অক্টোবর মাস" এ সময় পাহাড়ি ঝর্ণা থেকে প্রচুর পানি প্রবাহ আসে । খালের পানি নীল সবুজ স্বচ্ছ থাকে।স্রোতের ধারা দ্বিগুণভাবে বৃদ্ধি পায় ।ঘন সবুজ বন জীবন্ত হয়ে ওঠে ।নৌকায় ঘোরার জন্য উপযুক্ত সময় । এ সময় ফটো শুটের জন্য সেরা এবং  আরামদায়ক ও শান্তি প্রিয় ভ্রমণ হয়।

তৈনখাল  নদীতে কিভাবে  যাবেন

ঢাকা থেকে সরাসরি বাস পাবেন এরুটে যে বাসগুলো চলাচল করে  বাস গুলো হলো

বাসের নাম

এস আলম পরিবহন

শ্যামলী পরিবহন

ইউনিক পরিবহন 

ক ক্র  লাইন

সাউদিয়া পরিবহন

হানিফ পরিবহন

বাসের ভাড়া

নন এসি বাসের ভাড়া ৯০০ থেকে ১১০০ টাকা

এসি বাসের ভাড়া ১৩০০ থেকে ১৫০০ টাকা

ঢাকা থেকে বান্দরবান যেতে সময় লাগে ৭ থেকে ৮ ঘন্টা

বান্দরবান শহর থেকে আলীকদম  উপজেলা যেতে হবে লোকাল বাস কিংবা চাঁদের গাড়ি জেলা সদর থেকে ভাড়া নিয়ে আলীকদম পৌঁছাতে হবে লোকাল বাসে ভাড়া নেবে ১০০ থেকে ১৫০টাকা ।

আরো পড়ুনঃবুরবুক হাওর প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য সুনামগঞ্জ ভ্রমণের খরচ সম্পর্কে জানুন

চাঁদের গাড়িতে ভাড়া লাগবে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা সমস্ত গাড়ি বুকিং নিতে হলে ২৫০০ থেকে ৩৫০০ টাকা ভাড়া লাগবে।

যেতে সময় লাগবে ২ ঘন্টার মত

আলীকদম থেকে  ট্রাকিং শুরু করতে হবে দুই থেকে তিনটি ছোট খাল পার হয়ে পৌঁছাতে হবে ।বর্ষার সময় উঁচু-নিচু পাথরের রাস্তা টেকিং এর সময় ,এই সৌন্দর্য অনেকটাই উপভোগ করা সম্ভব হয় । তৈনখাল  ২.৫ থেকে ৩.৫ ঘন্টা পৌঁছে যাবেন।

বর্ষা মৌসুমে নৌকায় খালে যেতে সময় লাগে, ৪০ থেকে ৫০ মিনিট এরপরে ১৫ থেকে ২০ মিনিটের মত রাস্তা টেকিং যেতে সময় লাগবে দেড় ঘন্টার মত।দল বেধে যাওয়া নৌকায় ভাড়া লাগে ১২০০ থেকে ১৮০০ টাকা।

তৈনখালে কোথায় থাকবেন

তৈনখাল নদীর তীরে পাহাড়ি বনভূমির অপূর্ব সৌন্দর্যের মেলবন্ধন ভ্রমণে গিয়ে থাকার জন্য বিশেষ কিছু জায়গা রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হলো

আলীকদম বাজারে

হোটেল আল আমিন রুম ভাড়া ৮০০ থেকে ১৫০০ টাকার মধ্যে পাবেন

হোটেল আলীকদম রেসিডেন্স আধুনিক রুম ভাড়া ১০০০ থেকে ২ হাজার টাকা

হোটেল গ্রীন হিল পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন পরিবেশ ৭০০ থেকে ১২০০০ টাকার মধ্যে হয়ে যাবে

এছাড়াও জুমিয়া গ্রামগুলোতে হোমেস্ট আছে সেগুলো তো থাকতে পারেন ।যেগুলো কার্ড বাসে তৈরি । এখানে নেটওয়ার্ক কম পাবেন , রাতে ৪০০ থেকে ৮০০ টাকা ভাড়ার মধ্যে পেয়ে যাবেন । তাছাড়াও আলীকদম থানচি রুটে বালাকাটা রেস্ট হাউস আছে ,সেখানে ৮০০ থেকে বারোশ টাকা ভাড়া নিয়ে থাকতে পারবেন ।

সিজনাল সময়ে অবশ্যই রুম অগ্রিম বুকিং নিতে হবে নয়তো পরে সমস্যা করতে পারেন।

খাওয়া দাওয়া কোথায় করবেন

তৈনখাল নদীর তীরে পাহাড়ি বনভূমির অপূর্ব সৌন্দর্যের মেলবন্ধন ভ্রমণে খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় কিছু হোমমেস্ট বা রিসোর্ট আছে আরও ভালো সুবিধা পাবেন ।আলীকদম বাজারে এখানে যে খাবার পাওয়া যায় তার মধ্যে অন্যতম হলো

দেশীয় খাবারের স্বাদ

ভাত

মাছ 

গরুর মাংস

মুরগি

ভর্তা ভাজি

সবজি

এবং ডাল

দেড়শ থেকে ২২০ টাকার মধ্যে দুপুরের খাবার শেষ করতে পারবেন

আলীকদম রেস্টুরেন্টে খেলে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকার মতো দুপুরে খাবারই লাগবে

সাথে যা নিবেন

তৈনখাল নদীর তীরে পাহাড়ি বনভূমির অপূর্ব সৌন্দর্যের মেলবন্ধন । ভ্রমণ কালে সঙ্গে অবশ্যই কিছু জরুরি প্রয়োজনীয় জিনিস নিতে হবে।  নিচে একটি তালিকার নিচে তৈরি করা হলো 

গ্রীপের জুতা 

নিরাপদ পানি ২ লিটার মত

শুকনা খাবার

মোবাইলের পাওয়ার ব্যাংক

রবির সিম কার্ড

নগদ ক্যাশ

ক্যামেরা বা ড্রোন

রেইনকোট

টস লাইট

মশা নিরোধক স্প্রে

প্রাথমিক চিকিৎসার ওষুধ পত্র

হালকা ব্যাকপ্যাক

সানস্ক্রিন

ক্যাপ ।

আশেপাশে দর্শনীয় স্থান

তৈনখাল নদীর তীরে পাহাড়ি বনভূমির অপূর্ব সৌন্দর্যের মেলবন্ধন । আপনি চাইলে একই খরচ আশেপাশের দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে আসতে পারেন ।

রুমা বাজার পাহাড়ি পথ

উপজাতীয়দের সাংস্কৃতিক ও ঐতিহ্য আয়ের উৎস সহ যাবতীয় জীবন বৈচিত্র্য উপভোগ করতে পারবেন। রুমা বাজারে ও পাহাড়ি রাস্তার মধ্যে ট্রাকিং এর সময় ।

আরো পড়ুনঃথানকোয়াইন ঝর্ণা  বান্দরবানের লুকানো সৌন্দর্যের রত্ন ভ্রমণ গাইড সম্পর্কে জানুন

বালাঘাটা ট্রাকিং

অপূর্ব সৌন্দর্যের অধিকারী এ বালাঘাটা । আপনি ট্র্যাকিং এর  ক্লান্তি সম্পূর্ণ দূর হয়ে যাবে এর সৌন্দর্যের অনুভূতিতে ।

যাদুকাটা নদীর দৃশ্য

তৈনখাল নদীর তীরে পাহাড়ি বনভূমির অপূর্ব সৌন্দর্যের মেলবন্ধন । ভ্রমণের সাথে সাথে দেখে নিতে পারেন।জাদু কাটার নান্দনিক সৌন্দর্যের দৃশ্য, যা স্বর্গের চেয়েও সুন্দর।

পাহাড়ি ঝরনার নীলাভ জলধারা গান ও বাম পাশে ঘন সবুজের অরণ্য । মাঝেমধ্যে পাখির কাকলি সুমধুর কন্ঠে ডাক  অনেক দূর থেকে ভেসে আসে । এমন সুন্দর জায়গা সত্যিই অসাধারণ।

উপজাতিদের গ্রাম ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য

উপজাতিদের গ্রাম ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য দৃশ্য উপভোগ করতে পারবেন । উপজাতিদের গ্রামের সাংস্কৃতির ঐতিহ্য জীবন বৈচিত্র্যের মান ও পাহাড়ি গায়ের সাংস্কৃতি সুন্দর দৃশ্য তৈরি করে।

আলীকদম বাজার

আলীকদম বাজার তৈনখাল নদীর ভ্রমণের পথে চোখে পড়বে ।এখানে এসে আপনাকে রুম বুকিং নিতে হবে। চাইলে আপনি বাইক নিউ টয়লে টহল দিতে পারেন চারিপাশ এখানে পাবেন হালকা শপিং ও স্থানীয় খাবার। 

সতর্কতা অবলম্ব

তৈনখাল নদীর ভ্রমণে পাহাড়ি বড়বাবুর মধ্যে ট্রাকিং এর সময় যে সমস্ত সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে তার একটি তালিকা নিচে তুলে ধরা হলো

ট্রাকিং এর সময় অবশ্যই নৌকার রুট পথ হারানো বড় সমস্যা

গুরি পাথরের পথে সাবধানে হাঁটতে হবে

বর্ষা মৌসুমে আরো স্লিপিং হয় রাস্তাঘাট যা ট্রাকিং এর ক্ষেত্রে খুবই সাবধানতা অবলম্বন করা প্রয়োজন

নৌকায় চড়ার সময় লাইভ জ্যাকেট ব্যবহার করবেন

যেখানে সেখানে ময়লা ফেলবেন না

একা কোথাও যাবেন না

উপজাতিদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করবেন

আরো পড়ুনঃবার্গি লেক ভ্যালি রাঙ্গামাটির নতুন পর্যটন কেন্দ্রের সম্ভাবনা ভ্রমণ গাইড সম্পর্কে জানুন

শেষ কথা

তৈনখাল নদীর তীরে পাহাড়ি বনভূমির অপূর্ব সৌন্দর্যের মেলবন্ধন ভ্রমণ গাইড সম্পর্কে আমরা আজকের আর্টিকেলে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরলাম । আশা করি বুঝতে পেরেছেন ।কোথায় যাবেন , কিভাবে থাকবেন , কি খাবেন জানানো হয়েছে । যদি আপনাদের কাছে কোন রকমের প্রশ্ন থেকে থাকে, আমাদেরকে কমেন্ট বক্সে জানাবেন । পুনরায় সঠিক তথ্য দিয়ে উপকৃত করা হবে।

তৈনখাল নদীর তীরে পাহাড়ি বনভূমির অপূর্ব সৌন্দর্যের মেলবন্ধন আর্টিকেলটি ,যদি আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে ।তাহলে আপনাদের নিকট আত্মীয়র কাছে শেয়ার করে দিবেন ।এরকম সুন্দর সুন্দর আর্টিকেল পেতে ওয়েবসাইটটি ফলো দিয়ে আমাদের সঙ্গে থাকুন । এতক্ষন আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাদের অসংখ্য ধন্যবাদ ।আপনাদের শারীরিক সুস্থতা কামনা করে, আজকের মত এখানেই শেষ করছি ।