নারায়ণগঞ্জ জেলার শীর্ষ আটটি দর্শনীয় স্থান ভ্রমণ গাইড সম্পর্কে জানুন

মানিকগঞ্জ জেলার সেরা পাঁচটি দর্শনীয় স্থান ও ভ্রমণ গাইড নারায়ণগঞ্জ জেলার শীর্ষ আটটি দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে অনেকে সঠিক তথ্য খুঁজতে ইউটিউব গুগলে সার্চ করেছেন কিন্তু সঠিক তথ্য পাননি আজকে আমরা আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ সঠিক তথ্য দিয়ে সাজিয়েছি তাই এই পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে নিতে পারেন

পোস্ট সূচিপত্রঃ নারায়ণগঞ্জ জেলার শীর্ষ আটটি দর্শনীয় স্থান ও ভ্রমণ সম্পর্কে জানতে পড়ুন

• নারায়ণগঞ্জ জেলার শীর্ষ আটটি দর্শনীয় সম্পর্কে জানুন
• নারায়ণগঞ্জ জেলার শীর্ষ দর্শনীয় স্থান ঈশা খার জমিদার বাড়িজমিদার বাড়ি
• নারায়ণগঞ্জ জেলার শীর্ষ দর্শনীয় স্থান গিয়াস উদ্দিন আজম শাহ মাজার
• নারায়ণগঞ্জ জেলার শীর্ষ দর্শনীয় স্থান গোপালদী জমিদার বাড়ি
• নারায়ণগঞ্জ জেলার শীর্ষ দর্শনীয় স্থান জিন্দা পার্ক
• নারায়ণগঞ্জ জেলার শীর্ষ দর্শনীয় স্থান পানাম নগর
• নারায়ণগঞ্জ জেলার দর্শনীয় স্থান সোনাকান্দা দুর্গ
• নারায়ণগঞ্জ জেলার দর্শনীয় স্থান মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ি
• নারায়ণগঞ্জে দর্শনীয় স্থান বাংলার তাজমহল
• আমাদের শেষ কথা 

নারায়ণগঞ্জ জেলার শীর্ষ আটটি দর্শনীয় সম্পর্কে জানুন

নারায়ণগঞ্জ জেলার শীর্ষ ও গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি দর্শনীয় স্থান রয়েছে যেগুলো প্রততান্ত্রিক ও ঐতিহাসিক তথ্যগুলো এখনও অমলিন হয়ে আছে আজকে আমরা জানবো বাংলাদেশের অন্যতম জেলা নারায়ণগঞ্জের গুরুত্বপূর্ণ দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে

নারায়ণগঞ্জ জেলার দর্শনীয় স্থানের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি স্থান রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হলো ইসা খার জমিদার বাড়ি গিয়াস উদ্দিন আজম শাহ গোপালদী জমিদার বাড়ি জিন্দা পার্ক বড় সরদার বাড়ি মুড়াপাড়া বাড়ি সাতগ্রাম জমিদার বাড়ি সোনাকান্দা দুর্গ হাজিগঞ্জ দুর্গ ইত্যাদি সম্পর্কে চলুন  বিস্তারিত নিচে জেনে নেওয়া যাক।

নারায়ণগঞ্জ জেলার শীর্ষ দর্শনীয় স্থান ঈশা খার জমিদার বাড়ি

নারায়ণগঞ্জ জেলার শীর্ষ দর্শনীয় স্থানের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ একটি স্থান হল ঈসাখাঁর জমিদার বাড়ি, এটি বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জ জেলায় অবস্থিত ১৬ শতাব্দীর দিকে ২৭৪০০ বর্গফুট জায়গা নিয়ে এই জমিদার বাড়িটি অবস্থিত বাংলার বা ১২  ভূঁইয়ার শাসনামলে ইশা খান ছিলেন প্রধান জমিদার তারা বলে তার আমলে সোনারগাঁও ছিল প্রধান রাজধানী তার স্ত্রীর নাম অনুসারে এর নামকরণ করা হয় এশাখা জমিদার বাড়ি সম্রাট আকবর যখন ভারতীয় উপমহাদেশের শাসন করতো সেই সময় অনেকবার এ বাংলায় আক্রমণ করেও পুরো বাংলা তার আয়ত্তে আনতে পারেনি ইসাখার আমলে নারায়ণগঞ্জের ঐতিহাসিক নাম পানামা নগর সহ আরো দুটি নগরী প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল

বর্তমানে জমিদার বাড়িতে মূল ভবন দ্বিতীয় তলা বিশিষ্ট ৮৫ টি অক্ষর রয়েছে বাহারি নকশা মার্বেল পাথর দিয়ে সুন্দর করে সাজানো রয়েছে।

আরো পড়ুনঃনেত্রকোনা জেলার সেরা দর্শনীয় পাঁচটি স্থান সমূহের নাম ও যাবার উপায়

নারায়ণগঞ্জ জেলার শীর্ষ দর্শনীয় স্থান গিয়াস উদ্দিন আজম শাহ মাজার

নারায়ণগঞ্জ জেলার শীর্ষ দর্শনীয় স্থানের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ স্থান হল গিয়াস উদ্দিন আজম শাহ মাজার

১৩৯০ সাল থেকে ১৪১১ সাল পর্যন্ত তৎকালীন বাংলার সুপরিচিত সুলতানের অন্যতম সুলতান ছিলেন তিনি যুদ্ধের চেয়ে মিত্র তাই বেশি পছন্দ করতেন তিনি চীনের মেঘ সাম্রাজ্যে গুরুত্বপূর্ণ কূটনীতিক সম্পর্ক তৈরি করেছিলেন এবং পারস্যের স্থানীয় চিন্তাবিদদের সাথেও সাংস্কৃতিক যোগাযোগ স্থাপন করেছিলেন তিনি কামরূপের বিরুদ্ধে একটি সামরিক অভিযান পরিচালনা করেছিলেন যৌনপুরের খাজা জাহানের নিকট তিনি দুধ উপহার প্রেরণ করেছিলেন ১৪০৫ ১৪০৮ ও ১৪০৯ সালে চীনের দূত প্রেরণ  করেন গিয়াস উদ্দিন আজম শাহ মক্কা-মদিনায় দূত প্রেরণ করে তার শাসন আমলে জমিদার রাজা গণেশের নিজের ক্ষমতার বৃদ্ধি করেন

১৪১১ বঙ্গাব্দ গিয়াস উদ্দিন আজম শাহ ৫৩ বছর বয়সে বাংলাদেশ নারায়ণগঞ্জে মৃত্যুবরণ করেন তার এ মাদারটে সুলতানের শাসন আমলের দৃশ্যমান উপজেলার শাহজিলা পুরে অবস্থিত রয়েছে যেটা দেখার জন্য প্রতিবছর হাজার হাজার পর্যটন জমিয়ে থাকে ।

নারায়ণগঞ্জ জেলার শীর্ষ দর্শনীয় স্থান গোপালদী জমিদার বাড়ি

নারায়ণগঞ্জ জেলার শীর্ষ কয়েকটি পর্যটন কেন্দ্র রয়েছে তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ একটি হলো গোপাল জমিদার বাড়ি বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ঢাকা বিভাগের নারায়ণগঞ্জ জেলার অন্তর্গত আড়াই হাজার উপজেলার এক জমিদার বাড়ি হল গোপালদী জমিদার বাড়ি প্রায় শত বছর আগে গোপালদের জমিদার বাড়ির গৌড় পন্তন হয়েছিল আবার এই বাড়ির নাম সাদাসদী জমিদার বাড়ি নামে পরিচিত গোপালদী জমিদার বাড়ি তিনজন বংশধর ছিলেন এই তিনজন জমিদারের মধ্যে অন্যতম গোপাল চন্দ্র সরকার আর গোপাল চন্দ্র এর নাম অনুসারে এই জমিদার বাড়িটি নামকরণ করা হয়

যাওয়ার উপায়

ঢাকা সায়েদাবাদ  থেকে অভিলাস পরিবহনে গোপালদীর উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় ভাড়া ৮৫ টাকা আর গুলিস্থান থেকে দোয়েল বা স্বদেশ পরিবহনে গেলে মদনপুর৪৫ টাকা নিবে আড়াই হাজার বা গোপালদীতে নেমে যেতে পারবেন গাউছিয়া থেকে সিএনজিতে করে আড়াইহাজার বাজার ৩০ টাকা ভাড়া দিয়ে নেমে যেতে পারবেন আড়াই হাজার থেকে সিএনজিতে গোপাল দিয়ে ভাড়া ২৫ টাকা নিবে।

আরো পড়ুনঃনিঝুম দ্বীপ যাওয়ার  উপায় সম্পর্কে জানুন

নারায়ণগঞ্জ জেলার শীর্ষ দর্শনীয় স্থান জিন্দা পার্ক

নারায়ণগঞ্জ জেলার শীর্ষ দর্শনীয় স্থান জিন্দা পার্ক যা একটি বিনোদন ও অবকাশ যাপন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে উঠেছে এর আয়তন ১০০ বিঘা ৩৩ একর

এই পার্কটি নারায়ণগঞ্জ জেলার আকর্ষণীয় একটি স্থান নারায়ণগঞ্জ জেলা রূপপুর উপজেলার দাউদপুর অবস্থিত হওয়ার কারণে ঢাকা থেকে মাত্র ৩৭ কিলোমিটার স্যাটেলাইট শহর পূর্বাচলের উত্তরপূর্বকোণে বাইপাস সড়ক ঘেঁষে পার্ক টি তৈরি করা হয়েছে ছোট্ট একটি হ্রদ ঘিরে আছে ১৯৮১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এই পার্কটি যার ৬০ বিঘা জায়গা দেন তাবারক হোসেন কুসুম  শুরুতে নাম দেয়া হয় শান্তিনিকেতন পড়ে সেটা জিন্দা পার্ক নামে পরিচিতি লাভ করে ২০১৪ সালের সাথেই ফেব্রুয়ারি পুলিশ জিন্দাবাদ পার্ক থেকে লোকজনকে সরানোর চেষ্টা করলে বিক্ষোভ সৃষ্টি হয় জিন্দা পার্কের নাম তখন দেওয়া হয় রাজউক জিন্দা পার্ক

জিন্দা পার্কে ২৫০ প্রজাতির পাখি এবং ২৫ হাজার গাছ রয়েছে পাঁচটি জলধারা রয়েছে মোট জায়গার ২৫ শতাংশ স্থান জুড়ে রয়েছে জলধারা আরো আছে বৃক্ষ জলধারা ও হ্রদ এর  উপরে ব্রিজ পাঠাগার বিদ্যালয় মসজিদ কলেজ অফিস সহ বেশ কয়েকটি স্থাপনা।

নারায়ণগঞ্জ জেলার শীর্ষ দর্শনীয় স্থান পানাম নগর

নারায়ণগঞ্জ জেলার গুরুত্বপূর্ণ ও দর্শনীয় স্থান হল পানাম নগর এখানে পা রাখলে আপনার মনে হবে আপনি যেন কোন এক সময়ের রাজা কথা রাজা ছিল মন্ত্রী ছিল আর রাজার ছিল এক বিশাল সাম্রাজ্য নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁয়ে অবস্থিত পানাম নগর বাংলার প্রাচীনতম শহর ২০ বর্গকিলোমিটার এলাকা জুড়ে রয়েছে এই নগরটি

পানাম নগরের দুই পাশে সে আমলের বায়ান্নটি স্থাপনা রয়েছে এভাবে কোনটি জানালা ভাঙ্গা প্লাস্টার খসে পড়ছে আবার কোনটির ধ্বংসের প্রায় শেষের দিকে দাঁড়িয়ে আছে ভবন গুলোর দিকে তাকালে মনে হয় যেন অভিজাতের ছাপ রয়েছে চার হাজার বছরে পুরানো টাকশালবাড়ি ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির তৈরি নীলকুঠি এখানে দেখতে পাবেন রোববার সারাদিন এবং সোমবার একবেলা বন্ধ থাকে খোলা থাকে সপ্তাহের অন্যান্য সাত দিনে প্রবেশ করতে ২০ টাকা মূল্য আপনাকে দিতে হবে যা দেখার জন্য প্রতিবছর হাজারো পর্যটক ভিড় জমিয়ে থাকে

আরো পড়ুনঃনীলফামারী জেলার শীর্ষ ১৩ টি দর্শনীয় স্থানের নাম সম্পর্কে জানুন

যাওয়ার উপায়

ঢাকা থেকে প্রাইভেট কারে করে অথবা মাইক্রোবাসে সরাসরি পানামা নগরে যাওয়া যায় আর বাসে যেতে চাইলে গুলিস্তান থেকে এসি বাসের ৬০ থেকে ৭০ টাকা নন এসি দয়েলে বা স্বদেশ বাসে ভাড়া ৪০ থেকে ৫০ টাকা নেবে মগরা পাড়া থেকে ১০ থেকে ২০ টাকা দিয়ে পানামা নগরে যাওয়া যায় ।

নারায়ণগঞ্জ জেলার দর্শনীয় স্থান সোনাকান্দা দুর্গ

নারায়ণগঞ্জ জেলার শীর্ষ দর্শনীয় স্থানের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হলো সনাকান্দা দুর্গ এটি সীতালক্ষে নদীর তীরে মুঘল আমলে নির্মিত দুর্গ জল দুর্গটি ১৬ ৫০ সালে তৎকালীন বাংলার মীর জুমলা নির্মাণ করেন ঢাকা শহরকে শত্রুর হাত থেকে রক্ষা করার জন্য সপ্তদশ শতকে তিনটি নির্মাণ করেছিলেন

এখানে সোনাকান্দা দুর্গ তার মধ্যে একটি চারপাশে মজবুত উত্তর দেয়াল দিয়ে ঘেরা সোনাকান্দা দুর্গতি চতুর্ভুজ আকৃতির হাওয়ায় কাঠামোর মধ্যে প্রবেশদ্বার স্থাপন করা আছেদুর্গ দুটির মূল উদ্দেশ্য হলো শত্রুর এর আক্রমণ থেকে সুরক্ষা এবং প্রাচীন জলদস্যুর আক্রমণ থেকে রক্ষা কারী উঁচু মঞ্চ গোলা নিক্ষেপের জন্য রয়েছে ছোট ছোট ক্ষুদ্র যা দেখার জন্য হাজারো মানুষ প্রতিবছরে এসে ভিড় জমিয়ে থাকে।

নারায়ণগঞ্জ জেলার দর্শনীয় স্থান মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ি

নারায়ণগঞ্জ জেলার শীর্ষ দর্শনীয় স্থানের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ একটি স্থান হলো মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ি ১৮৮৯ সালে চল্লিশ হেক্টর জমির জমিদার রাম রতন ব্যানার্জি এই মোড়াপাড়া জমিদার বাড়ির কাজ শুরু করেন বিশাল আয়তন এই বাড়িতে ১০০টির বেশি কক্ষ রয়েছে আর প্রতিটি কক্ষে নিখুঁতভাবে নির্মাণ শৈলী কারো কার্যের ছোয়ায় আবৃত

এই জমিদার বাড়িতে কাচির ঘর বৈঠকখানা অতিথি শালা নাচ ঘর পূজা মন্ডপ ভাড়ারসহ বিভিন্ন অংশের ভাগ করা ছিল বর্তমানে মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ির মূল ভবনটি ডিগ্রী কলেজের ভবন হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে তারই পাশে প্রশাসনিক ভবন নির্মিত আছে যেটা ১৯৯৫সালের প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল

নারায়ণগঞ্জে দর্শনীয় স্থান বাংলার তাজমহল

নারায়ণগঞ্জ জেলার দর্শনীয় স্থান হল বাংলার তাজমহল এখানে প্রতিবছরই হাজারো পর্যটক বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা থেকে ভ্রমণ করতে যায় যেটা দিল্লির তাজমহলের স্বাদ রয়েছে কিন্তু পরিস্থিতির পরাক্রমে বাংলা তাজমহল দুধের স্বাদ ঘোলে মেটাতে হয়

আগ্রার তাজমহলের প্রতিরূপ হিসেবে সোনারগাঁও উপজেলায় পেরাবগ্রামে গড়ে তোলা হয় বাংলার তাজমহল বা দ্বিতীয় তাজমহল শিল্প প্রতিপত্তি চলচ্চিত্রকার আহসান উল্লাহ মনি এটির নির্মাণের কাজ শুরু করেন

যাওয়ার উপায়

ঢাকা থেকে প্রাইভেট কারে করে অথবা মাইক্রোবাসে সরাসরি  পেরাব গ্রামে গুলিস্তান থেকে এসি বাসের ৬০ থেকে ৭০ টাকা নন এসি দয়েলে বা স্বদেশ বাসে  যাওয়া যায়।

আরো পড়ুনঃমধুপুর উপজেলার দর্শনীয় স্থান এবং যাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানুন

আমাদের শেষ কথা

নারায়ণগঞ্জ জেলার শীর্ষ দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলের সঠিক তথ্য তুলে ধরা হয়েছে আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন এরপর যদি কোন রকমের সমস্যার সম্মুখীন হন তাহলে সমাধানের জন্য কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করবেন পুনরায় সঠিক তথ্য দিয়ে আপনাদের জানিয়ে দেওয়া হবে 

নারায়ণগঞ্জের দর্শনীয় স্থানে দূর করার জন্য আপনি আপনার বন্ধু বান্ধব দের নিকট আজকে আর্টিকেলটি শেয়ার করে দিবেন যাতে করে ক্লান্ত মন নির্মল ও প্রকৃতির সৌন্দর্য দেখে আসতে পারে ধন্যবাদ।