চুংদার বক লামা বান্দরবানের লুকানো স্বর্গরাজ্যের প্রকৃতিক বিস্ময়

ঘুরে আসুন বুনো রয়নদক ঝর্নার গহীন সৌন্দর্যে  থানচি বান্দরবানআজকের আর্টিকেলে আমরা চুংদার বক লামা বান্দরবানের লুকানো স্বর্গরাজ্যের প্রকৃতিক বিস্ময়ের সকল সঠিক তথ্য সম্পর্কে আলোচনা করব প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থেকে মনোযোগ সহকারে  পোস্টটি পড়ে নিন

চুংদার বক লামা উপজেলার বান্দরবান জেলার মিরিঞ্জা রেঞ্চের ভূপৃষ্ঠ থেকে ২১০০ ফিট উচ্চতায় রিসোর্ট এর অবস্থান এটি পাহাড় এবং ঝর্ণা সমন্বয়ে গড়ে ওঠা পর্যটন কেন্দ্র যারা প্রকৃতি প্রেমী তাদের জন্য শ্রেষ্ঠ গন্তব্য।

পেজ সূচিপত্রঃচুংদাড় বক লামা বান্দরবানের লুকানো স্বর্গ রাজ্যের প্রকৃতিক বিস্ময় সম্পর্কে জানুন

• চুংদাড় বক লামা বান্দরবানের লুকানো স্বর্গরাজ্য
• চুংদার বক এর নামকরণ
• চুংদার বক  লামায় যা যা দেখবেন
• ভ্রমণের উপযুক্ত সময় কখন
• চুংদার বক  লামা বান্দরবানে যাওয়ার উপায়
• ঢাকা থেকে বান্দরবান পৌঁছাতে কত সময় লাগে
• চুংদার বক লামা কোথায় খাবেন
• সঙ্গে যা যা নিবেন
• যে সমস্ত সর্তকতা অবলম্বন করবেন
• আশেপাশের দর্শনীয় স্থানসমূহ
• আমাদের শেষ কথা

চুংদাড় বক লামা বান্দরবানের লুকানো স্বর্গরাজ্য

চুংদার বক লামা বান্দরবানের লুকানো স্বর্গ রাজ্যের প্রকৃতিক বিস্ময় যা বান্দরবানের একেবারে পাহাড়ের বুকে অবস্থিত বর্তমানে এই স্থানটি দর্শনার্থীদের কাছে পর্যটনের কেন্দ্র সেরা জায়গা  এবং ধীরে ধীরে এর ব্যাপকতা বিশাল ভাবে বিস্তার লাভ করছে বান্দরবানের থানচি উপজেলার গহীন জঙ্গলের পাহাড়ি অঞ্চলে অবস্থান যতদূর চোখ যাবে শুধু দেখবেন পাহাড় আর পাহাড়, পাহাড়ি রাস্তা ও ঝর্ণার পথ পার হয়ে কোলাহলমুক্ত শান্ত পরিবেশ এ যেন এক স্বর্গরাজ্যের ছোঁয়া

চুংদার বক লামা বান্দরবানের লুকানো স্বর্গ রাজ্যের প্রকৃতিক বিস্ময় এখানে একসাথে পাহাড় ঝিরি ও সবুজ ঘন বনভূমি মিশে আছে পাহাড়ের অপার সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে প্রকৃতি যেন সৃষ্টি করেছে এই ঝর্ণা, ঝরনার পাশে ঝুলে আছে লতাপাতা আর নিস্তব্ধতার মাঝে শোনা যাচ্ছে পাখির কুহু কুহু ডাক সব মিলিয়ে তৈরি হয় এক অন্যরকম নসর্গিক সৌন্দর্যের দৃশ্যপট যেদিকে চোখ যায় শুধু মন ছুয়ে যায় অপার দৃষ্টিতে এ যেন ভালোবাসার রঙ্গে রাঙ্গিয়ে ওঠা চুংদার বক লামা  স্বর্গভূমি।

চুংদার বক এর নামকরণ

চুংদার বক ঝরনা লামা বান্দরবানের লুকানো স্বর্গ রাজ্যের প্রকৃতিক বিস্ময় মধ্যে অন্যতম একটি বিস্ময় নামকরণের দিক থেকে যোগসূত্রে জানা যায় মোরং জাতির এক ব্যক্তির নাম ছিল চুং আর দার ঘরঅর্থ এবং মোরং বক অর্থ জুম ঘর এর মূল অর্থ চুং দাদার ঘর বোঝাতে নয়নবিরাম সৌন্দর্যকে উপভোগ করা

আরো পড়ুনঃ রেমাক্রি জলপ্রপাত অপার সৌন্দর্যের ধারা বান্দরবান ভ্রমণ গাইড

আরেকভাবে বর্ণনায় আসে চুং শব্দের অর্থ পাহাড় এবং তার শব্দের অর্থ চূড়া আর বক শব্দের অর্থ হলো ঝরনা মোট কথায় চুংদার বক শব্দের অর্থ হলো পাহাড়ের বুকে বয়ে চলা ঝরনা

বর্তমানে এর অর্থ বোঝায় পাহাড় মেঘ সূর্যোদয় সূর্যাস্ত এবং ঝর্ণার দৃশ্যকে একসাথে উপভোগ করা।

চুংদার বক  লামায় যা যা দেখবেন

চুংদার বক  লামা বান্দরবানের দেখার মত রয়েছে একসাথে পাহাড় -ঝিরি আর সবুজের ঘন জঙ্গল মিলেমিশে এক অন্যতম সচিবতার ছোঁয়া পাহাড়ের কোল ভেসে বয়ে চলে নদী আর উঁচু থেকে বয়ে আসা ঝরনা এজন্য এক স্বর্গীয় অনুভূতি ঝর্ণার পাশে দাঁড়িয়ে আছে বিশাল বিশাল গাছ এবং তার সাথে জড়িয়ে আছে লতাপাতা চলুন নিচে বিস্তারিত কি কি দেখার আছে জেনে নেওয়া যাক

পাহাড়ের অপূর্ব সৌন্দর্যের দৃশ্য ও ঝর্ণাধারা

চুংদার বক  লামা বান্দরবানের পাহাড়ের অপূর্ব দৃশ্য ঝর্ণাধারার সৌন্দর্য আপনাকে মুগ্ধ করবে বান্দরবানের থানচি উপজেলা প্রবেশের সাথে সাথে চোখে পড়বে নদী এবং একটু সামনে এগিয়ে গেলে দেখতে পাবেন ঝর্ণাধারা আর বিশাল বিশাল পাহাড়ের দৃশ্য এক যতদূর চোখ যাবে শুধু পাহাড় আর সবুজ ঘেরা বন জঙ্গল মাঝে মাঝে দেখতে পাবেন বানরের খেলা রাস্তায় প্রচুর উঁচুনেচু পাহাড়ি পথ ও জিরি যেটা দর্শনার্থীদের কাছে এক অন্যরকম আনন্দের অভিজ্ঞতার  এনে দেয়।

ছোট ছোট ঝর্ণাধারা সজীবতা

চুংদার বক  লামা বান্দরবানের দর্শনার্থীদের অন্যতম মুগ্ধতার দিক উন্মোচন করে ছোট ছোট ঝর্ণাধারা গাইডে সহায়তায় যখন আস্তে আস্তে সামনের দিকে আগাবেন চোখে পড়বে অগণিত ছোট ছোট ঝর্ণাধারার সজীবতা এখান থেকে জলীয় বাষ্প হয়ে আকাশের দিকে উঠে যাচ্ছে এবং আকাশকে এক বর্ণিল রঙে রাঙিয়ে তুলছে কখনো কখনো হয়ে ওঠে সাত রঙের রংধনু আর এই ছোট ছোট ঝর্ণাধারার সচিবতা তখনই পূর্ণতা পায় যখন সাত রঙের রঙ্গে রাঙ্গিয়ে রংধন সৃষ্টি হয় এটা পর্যটকদের জন্য খুবই নয়নাভিরাম দৃশ্য সত্যিই এক স্বর্গ রাজ্যের অনুভূতি রয়েছে লামা বান্দরবানে।

আরো পড়ুনঃজ্যাকব টাওয়ার নান্দনিক পর্যটন কেন্দ্র ভোলা ভ্রমণ গাইড সম্পর্কে জানুন

স্থানীয় জনগোষ্ঠীর জীবনধারা ও পাহাড়ি গ্রাম

চুংদার বক  লামা বান্দরবানের স্থানীয় জনগোষ্ঠীর জীবনধারা পাহাড়ি গ্রামের সফলতা পূর্ণতা পায় এখানের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে এখানকার অজানা পথ পাড়ি দিয়ে কষ্টকে জয় করে পরিশ্রমের আনন্দ আরো দ্বিগুণ বাড়িয়ে দিবে আনন্দ আরও বাড়িয়ে দিতে পাহাড়িদের বসবাস সমৃদ্ধ করে এ বনভূমিকে 

এখানে রয়েছে ম্রো মারমা বোম খুমি উপজাতীয় জনগোষ্ঠী বসবাস করে এদের জীবনযাত্রা প্রকৃতির সাথে নিবিড় ভাবে জড়িত এদের ঘরবাড়ি কার্ড বাশ দিয়ে তৈরি ঘরগুলো খুঁটির ওপর তৈরি করা হয়ে থাকে এখানে তারা আশ্রয় নিয়ে থাকে একসাথে ১৫ থেকে ৩০ টি পরিবার বসবাস করে থাকে  শাক শক্তি মাছ মুরগি বন্যপ্রাণী মাংস খেয়ে থাকে এরা হলো বৌদ্ধ ধর্মালম্বি তবে কিছু কিছু উপজাতি আছে তারা খ্রিস্টান কৃষি ও পশু পালনের উপরে জীবন ধারণ করে থাকে এটাই তাদের প্রধান আয়ের উৎস।

নিস্তব্ধ প্রকৃতির সুর এবং পাখির গান

চুংদার বক  লামা বান্দরবানের প্রকৃতির এক শান্ত আশ্রয়স্থল শহরের কোলাহলমুক্ত আছে শুধু নিস্তব্ধতা ও নিরবতার ছোঁয়া এবং সৌর পাখির মধুর সুর  নিস্তব্ধতার সৌন্দর্য ভোরের আলোর সঙ্গে সঙ্গে পাহাড়ের বুকে সাদা মেঘের আভা চারিদিকে শুধু নীরবতার ছোঁয়া মাঝেমধ্যে গাছের ডালে ডালে ঢাকা পাখির মিষ্টি মধু ছোট্ট ছোট্ট সুরের সংকেত কেউবা শিষ দিয়ে যায় যখন সন্ধ্যার নীরবতা সূর্য ডুবে যায় তখন মুগ্ধ তার ছোঁয়া জেগে ওঠে এ সময় পাখির গানই হয়ে ওঠে জীবনের প্রকৃত সুর।

ভ্রমণের উপযুক্ত সময় কখন

চুংদার বক  লামা বান্দরবান ভ্রমণের উপযুক্ত সময় শীতকাল এবং বসন্তকাল এ সময় আবহাওয়া থাকে আরামদায়ক শুষ্ক ঝর্ণার পানি থাকে স্বচ্ছ ও প্রবাহমান যা টকিং এবং ফটোগ্রাফির জন্য খুবই উপযোগী চারিদিকে এ সময় সবুজে ঘেরা থাকে তবে বর্ষাকালে যাওয়া খুবই ঝুঁকিপূর্ণ তাই নভেম্বর থেকে এপ্রিল পর্যন্ত এখানে ভ্রমণ করার সবচাইতে সেরা সময়।

চুংদার বক  লামা বান্দরবানে যাওয়ার উপায়

চুংদার বক  লামা বান্দরবানের যাওয়ার জন্য আপনাকে ঢাকা থেকে সরাসরি বান্দরবানে বাসযোগ্য অথবা ট্রেনে চলে আসতে হবে এখান থেকে থানচি পথিমধ্যে পড়বে নীলগিরি নীলাচল চিম্বুক পাহাড় এরপরে পেয়ে যাবেন থানচি উপজেলা এখান থেকে ছোট্ট ছোট্ট ডিঙ্গি নৌকায় পাড়ি দিয়ে পচাতে হবে চুংদার বক  লামায় চলুন নিচে বিস্তারিত ভাবে জেনে নেওয়া যাক

বাসযোগ

 ঢাকা থেকে বান্দরবানে পৌঁছানোরসহজ উপায় হল বাস এসি এবং  নন এসি উভয় বাস  পাওয়া যায় সায়দাবাদ কমলাপুর ফকিরাপুল বাস স্ট্যান্ড থেকে সরাসরি বান্দরবান আসা যায়

ঢাকা থেকে বান্দরবান পৌঁছাতে কত সময় লাগে

ঢাকা থেকে বান্দরবান পৌছাতে সময় লাগে ৮ থেকে ১০ ঘন্টা

ঢাকা থেকে বা সাধারণত চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রাতের বেলায় ছেড়ে যায় 

এছাড়া ট্রেনযোগে সরাসরি চট্টগ্রাম আসা যায় চট্টগ্রাম থেকে বান্দরবান যাওয়া যায় যে সমস্ত ট্রেন চলাচল করে তার মধ্যে অন্যতম হলো

সুবর্ণ এক্সপ্রেস

সোনার বাংলা এক্সপ্রেস

তৃণা নিশিতা

মাইক্রোবাসে বা নিজস্ব গাড়িতে সরাসরি বান্দরবান থানচি চলে আসতে পারেন এক্ষেত্রে সময় আপনার বাঁচবে দুই থেকে তিন ঘন্টা

আরো পড়ুনঃমহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের  জন্মভিটা মধু পল্লী ভ্রমণ গাইড 

চট্টগ্রামে এসে বদরগাছি বা অক্সিজেনের মোড় থেকে সরাসরি বান্দরবান গামী লোকাল বাস পাওয়া যায় ২০০ থেকে ২৫০টাকা ভাড়া নেবে

ঢাকা থেকে বান্দরবানের দূরত্ব কত কিলোমিটার

ঢাকা থেকে বান্দরবানের দূরত্ব ৩২০ কিলোমিটার

বান্দরবান থেকে থানচি

বান্দরবান থেকে থানচি যেতে হলে আপনাকে নিজস্ব গাড়ি অথবা চান্দের গাড়ি ভাড়া করতে হবে চাঁদের গাড়িতে সময় লাগবে  তিন ঘন্টা থেকে চার ঘন্টা এর পরে থানচি পৌঁছে যাবেন ৩০০০ থেকে ৪৫০০ টাকা ভাড়া নিবে

থানচি থেকে চুংদার বক লামা

থানচি থেকে চুংদার বক লামা যাওয়ার জন্য আপনাকে কয়েকটি স্টেপ বাই স্টেপ পার করতে হবে এর মধ্যে পড়বে পাহাড়ি রাস্তা আবার ডিঙ্গি নৌকা আবার হাটা এভাবেই পৌঁছাতে হবে এইথানচি থেকে চুংদার বক লামায় আনুমানিক দূরত্ব ৬০ থেকে ৭০ কিলোমিটার ছোট্ট নৌকায় থানচি থেকে চড়তে হবে ইঞ্জিন মেশিন দ্বারা চালিত এই ছোট্ট নৌকাটিতে চার থেকে পাঁচ জন চড়া যায় ভটভট শব্দে চলতে থাকে 

এই নৌকা যেতে যেতে দেখতে পাবেন সবুজ ঘন বন জঙ্গলে বিশাল বিশাল পাহাড় আর একটু সামনে আগালে দেখতে পাবেন আদিবাসীদের জীবনধারা সাংস্কৃতি এভাবে যেতে যেতে রাস্তার মধ্যে পড়বে রাজা পাথর রানী পাথর এরপরে পাবেন তিন্দু নদী তারপরে আঁকাবাঁকা পাহাড়ি রাস্তায় হেঁটে পৌঁছাতে হবে থানচি থেকে চুংদার বক লামা প্রতিমধ্যে অনেক আনন্দ ভোগ করবেন।

 চুংদার বক লামা কোথায় খাবেন

থানচি থেকে চুংদার বক লামা খাওয়ার জন্য আপনাকে অগ্রিম বুকিং নিতে হবে এজন্য গাইডের সাথে পরামর্শ করে নিবেন তাছাড়া আপনি চাইলে থানচিতে খেয়ে নিতে পারেন তবে রাত্রে যাপন করলে অবশ্যই আপনাকে রাতের খাবারের অর্ডার করতে হবে এখানে দেশীয় খাবারের স্বাদ পাবেন

যেমন ভাত ডাল মাছ বনম রোগ শাকসবজি সহ ভর্তা ভাজি ইত্যাদি

সঙ্গে যা যা নিবেন

থানচি থেকে চুংদার বক লামা নিরাপদ আরামদায়ক ভ্রমণের জন্য অবশ্যই সঙ্গে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র রাখবেন চলুন কি কি জিনিস সঙ্গে রাখা যায় জেনে নেওয়া যাক

হালকা ফুল স্লিপ জামা বা ফুল হাতা জামা

উপযোগী প্যান্ট বা  জুতা

তোয়ালে

রেনকোট সঙ্গে রাখবেন

টুপি সানগ্লাস  সঙ্গে রাখবেন

এক থেকে দেড় লটারির নিরাপদ পানি সঙ্গে রাখবেন

প্রয়োজনীয় ওষুধপত্র সঙ্গে রাখবেন মাথা ব্যাথা বমি এন্টিসেপটিক ক্রিম ইত্যাদি

মশা নিরোধক স্প্রে সঙ্গে রাখবেন।

মোবাইল ফোন ফুল চার্জে রাখবেন এবং সঙ্গে পাওয়ার ব্যাংক রাখবেন

ক্যামেরার ব্যাটারি ফুল চার্জে রাখবেন

আইডি কার্ডের সঙ্গে রাখবেন

নগদ টাকা সঙ্গে রাখবেন

আর অবশ্যই রবি সিম সঙ্গে নিয়ে আসবেন নেটওয়ার্কের জন্য

সঙ্গে শাল বা কম্বল সঙ্গে রাখবেন

যে সমস্ত সর্তকতা অবলম্বন করবেন

অবশ্যই গাইডের কথা মত চলাচল করবেন

খাড়া পিচ্ছিল রাস্তায় ধীরে চলুন 

নদী পারাপারের সতর্ক থাকবেন

হালকা খাবার সঙ্গে রাখবেন

বজ্র যেখানে সেখানে ফেলবেন না

স্থানীয়দের সাথে ভালো ব্যবহার করবেন

আরো পড়ুনঃসাবরাং ট্যুরিজম ইকোপার্ক পর্যটন কেন্দ্রের দ্বার উন্মোচন ও ভ্রমণ গাইড

আশেপাশের দর্শনীয় স্থানসমূহ

থানচি থেকে চুংদার বক লামা আশেপাশের দর্শনীয় স্থানসমূহ নিচে তুলে ধরা হলো চলুন জেনে নেয়া যাক

সাঙ্গু নদী

মেঘনাদ ও ঝর্ণা

রেমাক্রি জলপ্রপাত

স্থানীয় পাহাড়ি গ্রাম

আমাদের শেষ কথা

প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেলটি চুংদার বক  লামা বান্দরবানের লুকানো স্বর্গরাজ্যের প্রকৃতিক বিস্ময় সম্পূর্ণ সঠিক তথ্য দিয়ে তুলে ধরা হয়েছে কোথায় থাকবেন কি কি দেখবেন কি খাবেন কি কি সতর্কতা অবলম্বন করবেন এরপরও যদি কোন রকমের প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে আমাদেরকে কমেন্ট বক্সে জানাবেন পুনরায় সঠিক উত্তর দিয়ে উপকৃত করা হবে

চুংদার বক  লামা বান্দরবানের লুকানো স্বর্গরাজ্যের প্রকৃতিক বিস্ময় পোস্টটি যদি আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনাদের আত্মীয়-স্বজন ও প্রিয় বন্ধু বান্ধবের নিকট শেয়ার করে দিবেন যাতে করে তারা কিছু অবসর সময় ভালো মুহূর্ত গুলো সঠিক জায়গায় কাটিয়ে আসতে পারে আর এরকম সুন্দর সুন্দর আর্টিকেল পেতে আমাদের পেজটি ফলো দিয়ে রাখুন যখন আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য। ধন্যবাদ।