তুলিভাং ঝর্না বান্দরবানের গহীনে লুকানো অপার সৌন্দর্য লীলাভূমি

গাংচিল আইল্যান্ড রাঙ্গামাটি যাওয়ার উপায় ও খরচ সম্পর্কে জানুনআপনি কি, তুলিভাং ঝর্না বান্দরবানের লুকানো সৌন্দর্যের গন্তব্য সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাহলে আমরা এই বিষয়ে  নিচে বিস্তারিত  আলোচনা করব পোস্টটি  মনোযোগ সহকারে  পড়ে নিতে পারেন

তুলিভাং বা তলাবং বান্দরবানের জেলার পর্যটনদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ ও দর্শনীয় স্থান হিসেবে খুবই জনপ্রিয়তা লাভ করেছে যাকে দ্বৈত্য ঝর্ণা বা জোড়া ঝর্ণা বলা হয়ে থাকে এছাড়াও ক্লিবুং খাম নামে ডাকা হয়।

পেজ সূচিপত্রঃতুলিভাং ঝর্না বান্দরবানের লুকানো সৌন্দর্যের গন্তব্য সম্পর্কে জানতে পড়ুন

• তুলিভাং ঝর্না বান্দরবানের লুকানো সৌন্দর্যের গন্তব্য
• তুলিভাং ঝর্নার নামকরণ
• তুলিভাং ঝর্না বান্দরবানের যা যা দেখবেন
• তুলিভাং ঝর্না দেখার উপযুক্ত সময় কখন
• তুলিভাং ঝর্না বান্দরবানের যাওয়ার উপায়
• তুলিভাং ঝর্না দেখার জন্য থাকবেন কোথায়
• তুলিভাং ঝর্নায় কোথায় খাবেন
• তুলিভাং ঝর্না বান্দরবানের যাওয়ার সময় সঙ্গে যা যা নিবেন
• তুলিভাং ঝর্না বান্দরবানের আশেপাশের দর্শনীয় স্থান
• আমাদের শেষ কথা

তুলিভাং ঝর্না বান্দরবানের লুকানো সৌন্দর্যের গন্তব্য

তুলি ভাং ঝরনা বা জোড়া ঝরনা বান্দরবানের একটি গুরুত্বপূর্ণ আকর্ষণীয় স্থান যা মানুষের দৃষ্টির অগোচরে অনেকদিন লুকিয়ে ছিল বর্তমানে এটা অনেকের কাছে পর্যটনের গুরুত্বপূর্ণ  স্থান যার অবস্থান রেমাক্রির  মিলন স্থল এই ঝর্ণার দুইটি প্রবাহমান শাখা রয়েছে একটি হলো যেটা বামে তার নাম প্রানশা বা প্রাংশা   এবং ডানে পাঙ্খিয়ান বা পাংখিয়াং যা দুটি জলপ্রপাতের তৈরি হয়েছে এবং দুটি জলপ্রপাত একসাথে বয়ে চলার জন্যেই একে জোড়া ঝর্ণা বা ডাবল ফলস বলা হয়ে থাকে। যার পূর্ব দক্ষিণ কোনে আছে কেও ক্রাডং যেতে সময় লাগে  থেকে ২ ঘন্টা যার দূরত্ব ২.৫ কিলোমিটার।

তুলিভাং ঝর্না বান্দরবানের বম সম্প্রদায়ের সঙ্গসাং পাড়া ও থাইকশাং গ্রামের মাঝামাঝি গহীন জঙ্গলের মধ্যে অবস্থিত যার খোঁজ মিলে ২৫ শে জানুয়ারি ২০২৩ সালে।

তুলিভাং ঝর্নার নামকরণ

তুলিভাং ঝর্না বান্দরবানের লুকানো সৌন্দর্যের মাঝে লুকিয়ে আছে অনেক বড় আত্ম কাহিনী স্থানীয়দের কাছে থেকে জানা যায় নব্বই শতকের দিকে সন্ত্রাসীদের ঘাটি ছিল এই জায়গায় এ সময় সন্ত্রাসীরা মানুষ মেরে এই ঝর্ণায় উপর থেকে নিচে ফেলে দিত বর্তমানে যেটা আর্মি ক্যাম্পের জায়গা তলাবং শব্দটি  যা বম শব্দ থেকে এসেছে অর্থ হলো পানি ধরে রাখার জায়গা বা গর্ত কে বোঝায়।

আরো পড়ুনঃচুংদার বক  লামা বান্দরবানের লুকানো স্বর্গরাজ্যের প্রকৃতিক বিস্ময় 

তুলিভাং ঝর্না বান্দরবানের যা যা দেখবেন

তুলিভাং ঝর্না বান্দরবানে প্রবেশের সাথে সাথে দেখতে পাবেন পাহাড় আর ঘরে জঙ্গল যেখানে রয়েছে অনেক ছোট ছোট ঝর্ণা এবংঝিরিপথ চারিপাশে রয়েছে আরো গোপন সৌন্দর্যের মেলা চলার নিচে সেগুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক

ঘন জঙ্গল ও পাহাড়

তুলিভাং ঝর্না বান্দরবানের লুকানো সৌন্দর্যের গন্তব্য যেখানে গেলে দেখতে পাবেন সৌন্দর্যের অবকাশ ঝর্ণার পাশ দিয়ে হাটা প্রায় ঘন্টাখানেক এরও বেশি তারপরে ঘন জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে প্রায় দুই ঘন্টা হাটা পথের ধারে বাঁশ বাগান পাহাড়ি ফুল পাখির ডাক নানা রঙের পশুপাখি ও বানরের দেখা মিলবে এগুলো আপনাকে মুগ্ধ করবে যারা প্রকৃতি প্রেমিক তাদের জন্য সত্যি এক অসাধারণ দৃশ্য ।

পাহাড়ের দৃশ্য ও ভিউ পয়েন্ট

তুলিভাং ঝর্না বান্দরবানের লুকানো সৌন্দর্যের গন্তব্য এ যেন সত্যি এক অবিশ্বাস্য সৌন্দর্যের সূচনা যেখানে শুধু সৌন্দর্য আর সৌন্দর্য এই পাহাড়ের পাশে রয়েছে প্রচুর জায়গা বা উচু পাহাড় সেখান থেকে পুরো এলাকা দেখতে পাবেন সকালের কুয়াশা ও সন্ধ্যা সূর্যাস্ত এবং দুপুরের শীতের দিনের রৌদ্র আপনাকে দিবে বাড়তি আনন্দ ইচ্ছে করলে আপনি এখান থেকে ড্রোন দিয়ে ভিডিও তৈরি করতে পারেন এমন ভিউ পাওয়া সত্যিই বড় আশ্চর্যের।

পাহাড়ি গ্রামের স্থানীয়দের বসবাস

তুলিভাং ঝর্না বান্দরবানের লুকানো সৌন্দর্যের গন্তব্য আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ সৌন্দর্য হলো পাহাড়ি গ্রামের স্থানীয়দের বসবাস ও জীবনধারা এখানে বার্মা মারমা চাক উপজাতিরা বসবাস করে থাকে এদের ঐতিহ্যবাহী বাঁশের তৈরি বাড়ি ঘর স্থানীয় খাবার পর্যটকে কাছে অনেক আকর্ষণীয় এদের সাথে শেয়ার করে আপনি তাদের খাবার সহ চা কফি খেতে পারেন।

ভিডিওগ্রাফি সুবর্ণ সুযোগ

তুলিভাং ঝর্না বান্দরবানের লুকানো সৌন্দর্যের গন্তব্য এসে সারা জীবন মনে রাখার জন্য ভিডিওগ্রাফি করে নিতে পারেন যা সৌন্দর্য কোথাও পাওয়া সম্ভব নয় তাহার ঝর্ণা ঘন সবুজ বন ছবির ভিডিওর জন্য এগুলো ব্যাকগ্রাউন্ডে দিতে পারেন 

আরো পড়ুনঃঘুরে আসুন বুনো রয়নদক ঝর্নার বান্দরবানের গহীন সৌন্দর্যে  থানচি বান্দরবান

সকালবেলাতে ঝর্ণার পানি ঝিলিক দিয়ে যাওয়া এই দৃশ্যটা সত্যি অসাধারণ এর সাথে ভোরের পাখির ডাক এবং ঘন কুয়াশায় মেঘের খেলা সব মিলিয়ে মনের মধ্যে অজান্তে আনন্দের ঢেউ খেলে যায়।

তুলিভাং ঝর্না দেখার উপযুক্ত সময় কখন

তুলিভাং ঝর্না বান্দরবানের লুকানো সৌন্দর্যের গন্তব্য যাওয়ার জন্য উপযুক্ত সময় হল শীতকাল বর্ষাকালে গেলে অনেক পানি দেখতে পাবেন কিন্তু দুর্গম পথ হওয়ার কারণে জায়গাটি আরও ভয়াবহ হয়ে ওঠে এ জন্য বর্ষাকালে প্রবেশের অনুমতি নেই

তাই ভ্রমণের সেরা সময় হলো অক্টোবর থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত এ সময় বৃষ্টি কম থাকে চলাফেরা করা সহজ হয় এ সময় ভ্রমণ আরামও নিরাপদ।

তুলিভাং ঝর্না বান্দরবানের যাওয়ার উপায়

তুলিভাং ঝর্না বান্দরবানের পাহাড়ের মধ্যে লুকানো এক সৌন্দর্য যা মূলত তুলি ভাং পাহাড়ে কাছে এর অবস্থান তুলিভাং ঝর্না ঢাকা থেকে রওনা দিতে হবে বান্দরবানের লামা পর্যন্ত এ রুটে যে সমস্ত বাসগুলো চলাচল করে চলুন সেই বাসের নামগুলো নিচে জেনে নেয়া যাক

শ্যামলী

হানিফ

 ডলফিন 

এস আলম

সেন্টমার্টিন

সাউদিয়া

ইউনিক বাসগুলো নিয়মিতভাবে চলাচল করে থাকে

ভাড়া কত

নন এসি বাসের ভাড়া ৯০০ থেকে ১২০০টাকার মধ্যে হয়ে যাবে এবং এসি বাসের ভাড়া ১৪০০ থেকে ১৮০০ টাকা

যেতে সময় লাগে ৮ থেকে ১০ ঘন্টা

 বান্দরবান থেকে চান্দের গাড়িতে রুমা সদর উপজেলায় পৌঁছাতে হবে বাস ভাড়া ১০০ টাকা লাগবে এই জায়গায় প্রতি ঘন্টা পর পর একটা করে বাস পাবেন যেটা রুমা বাজারের প্রতিনিয়ত চলাচল করে সময় লাগে প্রায় দুই থেকে আড়াই ঘন্টার মত এখান থেকে আপনি যেতে পারবেন এখান থেকে বগা লেক যেতে ৫ ঘন্টা সময় লাগবে এরপরে রুমা বাজার থেকে চাঁদের গাড়িতে ১৮০০ থেকে ২৫০০ টাকা নিয়ে থাকে গাড়িতে ৮ থেকে ১০ জন যাওয়া যায়

এবার শুরু হবে ট্রাকিংএকটু সামনে এগোতে দেখতে পাবেন দার্জিলিংপাড়া এখানে রয়েছে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ কেওড়া ক্রাড়ং এখান থেকে কিছু দূরে আগালে পেয়ে যাবেন পাসিং পাড়া যেখানে আছে মেঘের খেলা হাত বাড়ালে  শিশিরের ছোঁয়া হাত ভিজে যায় যেখানে হঠাৎ করে মেঘ এসে চারিদিকের আবহাওয়া চেঞ্জ হয়ে যায়। হয়ে যায় ঘন কালো মেঘে খেলা

আরো পড়ুনঃ রেমাক্রি জলপ্রপাত অপার সৌন্দর্যের ধারা বান্দরবান ভ্রমণ গাইড

এখান থেকে পাহাড় বেয়ে নিচে নামতে হবে যার দ্রুত এক হাজার ফুট পাহাড়ের রাস্তা এবং ঘন জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে ঝিরিপথ পার হয়ে সুংসাং পাড়া দুই পাহাড়ের মধ্যে দিয়ে প্রায় ঘন্টা দু একটার পরে পাবেন ঝিমঝিম শব্দ শোনার আওয়াজ মনের ভিতর একটি আশ্বাস মিলবে যে আমরা হয়তো চলে এসেছি কিন্তু হ্যাঁ সত্যি আমরা চলে এসেছি সামনাসামনি যখনই ডাবল ফলস দেখা মিলবে আর এখানেই হলো শীতল টলমলে স্বচ্ছ আইনের মত ঝকঝকে পানি যেখানে গোসল করলে সমস্ত ক্লান্তি দূর হয়ে যাবে।

যাত্রার রুট ঢাকা-বান্দরবান-রুমা-পাসিং পাড়া-তুলিভাং ঝর্না

তুলিভাং ঝর্না দেখার জন্য থাকবেন কোথায়

তুলিভাং ঝর্না বান্দরবানের থাকার জন্য সেরা কয়েকটি জায়গার নাম উল্লেখ করা হলো নিচে জেনে নিতে পারেন

তুলিভাং ঝর্না বান্দরবানের লামা শহরে থাকার জন্য ভালো হবে এখানে কয়েকটি ভালো মানের হোটেল এবং রেস্টুরেন্ট রয়েছে আবার গেস্ট হাউজও আছে যেমন

লামা রেস্ট হাউজ সরকারি লামা বাজারের পাশে অবস্থিত যার ভাড়া ৮০০ থেকে ১২০০ টাকা

হোটেল হিল ভিউ লামা যেটা লামা বাস স্ট্যান্ড এর কাছে অবস্থিত যার ভাড়া ১০০০ থেকে ১৮০০টাকা

হোটেল আল আমীন রেসিডেন্সি লামা বাজারের একটু দূরে যার ভাড়া ৮০০ থেকে ১৫০০ টাকা

এছাড়াও স্থানীয় কিছু কটেজ রয়েছে মারমা পল্লীতে থাকে যার ভাড়া ৫০০ থেকে ৮০০ টাকার মধ্যে হয়ে যাবে

বান্দরবানের হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট

এ ছাড়া আপনি বান্দরবানে থাকতে পারেন বান্দরবানও উন্নত মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে  থাকার জন্য খুবই ভালো হবে এখানে কিছু হোটেল এবং গেস্ট হাউজের নাম তুলে ধরা হলো নিচে চলুনজেনে নেওয়া যাক

হিল টপ রিসোর্ট

বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ গেস্ট হাউস

রয়েল হিল রিসোর্ট

হোটেল বান্দরবান

যেখানে স্বল্পমূল্যে পেয়ে যাবেন ভালো মানের রুম মোটামুটি ১২০০ থেকে ৩ হাজার টাকার মধ্যে পেয়ে যাবেন

তুলিভাং ঝর্নায় কোথায় খাবেন

তুলিভাং ঝর্না বান্দরবানের কার জন্য অনেক রকমের রিসোর্ট রেস্টুরেন্ট এবং হোটেল রয়েছে যেগুলোতে খেতে পারবেন ভালো মনে তবে আমার শহরে স্থানীয় দেশি খাবার পাওয়া যায় সেখানে খেতে পারেন আবার বান্দরবানে হালকা নাস্তা করে দুপুরের খাবার লামা তো খেতে পারেন এখানে মাছ ভাত ডাল ভর্তা মুরগি সবই খেতে পারবেন আর অবশ্যই পাহাড়ি গ্রামে গেলে সঙ্গে খাবার নিয়ে যেতে হবে

তুলিভাং ঝর্না বান্দরবানের যাওয়ার সময় সঙ্গে যা যা নিবেন

তুলিভাং ঝর্না বান্দরবানের যাওয়ার সময়ের সঙ্গে যে সমস্ত জিনিসপত্র গুলো নেয়া অতিশয় জরুরী সেগুলো নিচে তালিকা তৈরি করা হলো।

ক্যাপ বা টুপি

টেকিং এর জুতা

শুকনো খাবারো পানি

রেনকোট বা ছাতা

মশা নিরোধক স্প্রে

ক্যামেরা ফুল চার্জ দিতে হবে 

প্রয়োজনীয় ওষুধপত্র

যদি আপনি চান তো ভালো মানের ড্রোন সঙ্গে নিতে পারেন ভিডিওর জন্য

তুলিভাং ঝর্না ভ্রমণ সতর্ক  অবলম্বন

তুলিভাং ঝর্না বান্দরবানের ভ্রমণের জন্য অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে নয়তো বড় কোন বিপদে পড়ে যেতে পারেন তো চলুন কি কি সতর্কতা অবলম্বন করা যায় জেনে নেওয়া যাক

একা রাত্রে  যাত্রা করবেন না

তুলিভাং ঝর্না বান্দরবানের স্থানীয়দের অনুমতি নিয়ে প্রবেশ করুন

এখানে কোন ময়লা আবর্জনা ফেলবেন না

বর্ষার সময় পাথরের রাস্তা পিচ্ছিল থাকতে পারে অবশ্যই সাবধানে সাথে চলাফেরা করবেন

আর গাইডের অনুসরণ করবেন

এখানে দেখা যেতে পারে বিভিন্ন রকমের পোকামাকড় এগুলো থেকে  সাবধানে থাকবেন

জন প্রতি মোট খরচ কত হবে

তুলিভাং ঝর্না বান্দরবানের ভ্রমণের জন্য জনপ্রতি খরচ পড়বে আনুমানিক চার থেকে পাঁচ হাজার টাকা খাওয়া দাওয়া আশা দিয়ে এছাড়া আপনি চাইলে আরো কম খরচে ঘুরে আসতে পারবেন যদি আপনি ব্যক্তিগত খরচ কম করেন 

তুলিভাং ঝর্না বান্দরবানের আশেপাশের দর্শনীয় স্থান

তুলিভাং ঝর্না বান্দরবানের ভ্রমণের জন্য খুবই উপযোগী একটি পর্যটনকেন্দ্র এর আশেপাশেও গুরুত্বপূর্ণ কিছু জায়গা আছে সেগুলো ঘুরে আসতে পারেন যা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ভরা নিচে স্থানগুলোর তালিকা তুলে ধরা হলো

আজিজ নগর জলপ্রপাত বা ঝরনা লামা উপজেলা আজিজ নগর ইউনিয়নে যা ১২ থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে

রুপ মুহুরী ঝরনা তুলিভাং ঝর্না বান্দরবান থেকে ১৮ কিলোমিটার দূরে

ডুলুবুনিয়া ঝরনা

তুলিভাং ঝর্না বান্দরবানের এ ঝর্ণার রাস্তা দিয়ে অন্যান্য ঝর্ণা যেতে হয়

রূপসী পাড়া বৌদ্ধবিহার

মাই রুং পাড়া বা ম্রো গ্রাম

লামা বাজার ভিউ পয়েন্ট লামা শহরের গুরুত্বপূর্ণ একটি ছোট পাহাড়ের চূড়া যেখান থেকে সন্ধ্যা সূর্যাস্ত দেখা যায়

আরো পড়ুনঃজ্যাকব টাওয়ার নান্দনিক পর্যটন কেন্দ্র ভোলা ভ্রমণ গাইড 

আলীকদম মেরিঞ্জা ভিউ পয়েন্ট অবশ্যই সময় করে এ জায়গাটি ঘুরে আসবেন ৩০ থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে বান্দরবান শহর থেকে এখান থেকে পেনরামিক ভিউ দেখা যায়

আমাদের শেষ কথা

প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেলে তুলিভাং ঝর্না বা তলানবংঝর্না বান্দরবানের লুকানো সৌন্দর্যের গন্তব্য সম্পর্কে সঠিক তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করলাম আশা করি বুঝতে পেরেছেন আজকের এই আর্টিকেলটি যদি আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করে দিবেন যাতে করে আপনার আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধব ক্লান্তিময় সময় গুলো সুখময় করতে এই স্থানগুলো ঘুরে আসতে পারে

তুলিভাং ঝর্না বান্দরবানের লুকানো সৌন্দর্যের গন্তব্য সম্পর্কে কোন প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে আমাদেরকে কমেন্ট বক্সে জানাবেন সঠিক উত্তর দিয়ে আপনাদের উপকৃত করা হবে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো দিয়ে আমাদের সঙ্গে থাকুন এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাদের অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাদের যাত্রা শুভ হোক শুভ কামনা রইল।